লিঙ্গ বৈষম্য
অনেক দিন পর আবার কিছু লিখছি।
তাই আমার এই লেখায় আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই।
আজকাল ছেলে এবং মেয়েরা একে অপরের সঙ্গে তুলনা করা, অর্থাৎ কে আগে এগিয়ে ছেলে না মেয়ে, এটা যেন একটা ট্রাডিশনে এ দাঁড়িয়ে গেছে।
কিছু কিছু মেয়ে আছে যারা জোর গলায় বলে- "মেয়েরা আর পিছিয়ে নেই। মেয়েরাও এখন এগিয়ে যাচ্ছে, মেয়েরা অমুক করছে তমুক করছে।" আমি মনে করি এখানে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদেরকে অপমান করছে।
এবার আসি আমার কথায়- মেয়েরা কোনোদিনই পিছিয়ে ছিল না। না অতীতে না বর্তমানে। হ্যা এটা ঠিক যে অতীতের কিছু মার্কামারা কুসংস্কার আর অন্ধ বিচার মেয়েদেরকে দমিয়ে রাখার বৃথা প্রচেষ্টা করেছে। যেমন করে অসৎ ব্যাক্তি সর্পমনি গোবরের মধ্যে চাপা রাখে তার আলো এবং অসীম শক্তিকে সাময়িক ডেকে রাখার জন্য। ঠিক তেমনি মেয়েদের অদম্য শক্তিকে বার বার চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
দিনের প্রস্ফুটিত আলোতে যেমন কারোর বলার দরকার নেই সূর্য উঠেছে কিনা, ঠিক তেমনি মেয়েরা এগিয়ে কিনা, বা কতটা এগিয়ে এটাও কারোর বলার দরকার নেই।
মেয়েরা যে এগিয়ে আছে তার প্রমান, আমাদের সমাজ এগিয়ে আছে, আমাদের দেশ এগিয়ে আছে। না হলে তো কবেই আমাদের সমাজ ধ্বংসস্তূপে পরিনত হতো। এক হাতে যেমন তালি বাজে না, তেমনি একটি চাকাতেও গাড়ি চলেনা।
একজন সুন্দরী নারী যেমন কাওকে চেঁচিয়ে বলেনা যে তিনি কতটা সুন্দরী। ঠিক তেমনি কোনো মেয়েরও বলা উচিত নয় যে তারা কতটা এগিয়ে।
সূর্য যেমন আলো, শক্তি, দৃঢ়তা, কঠোরতার প্রতীক। ঠিক তেমনি চাঁদও জোয়ার-ভাঁটা, প্রেম-ভালোবাসা, সহনশীলতা, আশা-ভরসার প্রতীক। এখানে সূর্য বড় বলে বৃহৎ, আর চাঁদ ছোটো বলে ক্ষুদ্র তার কোনো মানে নেই। এক বৃহৎ অট্টালিকাকে, চোখে না দেখতে পাওয়া একটি ক্ষুদ্র ঝড় নিমেষে ধূলিসাৎ করার জন্য যথেষ্ট। আমাদের জীবনে দুটোর প্রয়োজনই অসীম। সারাদিনের আলোর থেকে রাতের অন্ধকারে পথ হারা এক ব্যক্তির কাছে পূর্ণিমার আলটাই বেশি দামি। দুঃখ ছাড়া যেমন ভালোবাসার কোনো দাম নেই। তেমনি ভালোবাসা কি জিনিস দুঃখ ছাড়া তা বোঝা অসম্ভব। তাই কারা এগিয়ে আর কারা পিছিয়ে সেটা শুধু সমালোচনার বিষয় হয়েই থাক, জাস্ট সমালোচনা করোনা। কারণ আমি একটি মেয়েকে জানি যে না আগে আছে, না পিছনে আছে সে এই সকলের উর্ধে আমার হৃদয়ে আছে, আর সে আমার মা। আর তাই মেয়েরা এগিয়ে না পিছিয়ে সেটার প্রমান আমি কারোর কাছ থেকে নিতে চাই না।
তাই আমার এই লেখায় আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই।
আজকাল ছেলে এবং মেয়েরা একে অপরের সঙ্গে তুলনা করা, অর্থাৎ কে আগে এগিয়ে ছেলে না মেয়ে, এটা যেন একটা ট্রাডিশনে এ দাঁড়িয়ে গেছে।
কিছু কিছু মেয়ে আছে যারা জোর গলায় বলে- "মেয়েরা আর পিছিয়ে নেই। মেয়েরাও এখন এগিয়ে যাচ্ছে, মেয়েরা অমুক করছে তমুক করছে।" আমি মনে করি এখানে মেয়েরা নিজেরাই নিজেদেরকে অপমান করছে।
এবার আসি আমার কথায়- মেয়েরা কোনোদিনই পিছিয়ে ছিল না। না অতীতে না বর্তমানে। হ্যা এটা ঠিক যে অতীতের কিছু মার্কামারা কুসংস্কার আর অন্ধ বিচার মেয়েদেরকে দমিয়ে রাখার বৃথা প্রচেষ্টা করেছে। যেমন করে অসৎ ব্যাক্তি সর্পমনি গোবরের মধ্যে চাপা রাখে তার আলো এবং অসীম শক্তিকে সাময়িক ডেকে রাখার জন্য। ঠিক তেমনি মেয়েদের অদম্য শক্তিকে বার বার চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।
দিনের প্রস্ফুটিত আলোতে যেমন কারোর বলার দরকার নেই সূর্য উঠেছে কিনা, ঠিক তেমনি মেয়েরা এগিয়ে কিনা, বা কতটা এগিয়ে এটাও কারোর বলার দরকার নেই।
মেয়েরা যে এগিয়ে আছে তার প্রমান, আমাদের সমাজ এগিয়ে আছে, আমাদের দেশ এগিয়ে আছে। না হলে তো কবেই আমাদের সমাজ ধ্বংসস্তূপে পরিনত হতো। এক হাতে যেমন তালি বাজে না, তেমনি একটি চাকাতেও গাড়ি চলেনা।
একজন সুন্দরী নারী যেমন কাওকে চেঁচিয়ে বলেনা যে তিনি কতটা সুন্দরী। ঠিক তেমনি কোনো মেয়েরও বলা উচিত নয় যে তারা কতটা এগিয়ে।
সূর্য যেমন আলো, শক্তি, দৃঢ়তা, কঠোরতার প্রতীক। ঠিক তেমনি চাঁদও জোয়ার-ভাঁটা, প্রেম-ভালোবাসা, সহনশীলতা, আশা-ভরসার প্রতীক। এখানে সূর্য বড় বলে বৃহৎ, আর চাঁদ ছোটো বলে ক্ষুদ্র তার কোনো মানে নেই। এক বৃহৎ অট্টালিকাকে, চোখে না দেখতে পাওয়া একটি ক্ষুদ্র ঝড় নিমেষে ধূলিসাৎ করার জন্য যথেষ্ট। আমাদের জীবনে দুটোর প্রয়োজনই অসীম। সারাদিনের আলোর থেকে রাতের অন্ধকারে পথ হারা এক ব্যক্তির কাছে পূর্ণিমার আলটাই বেশি দামি। দুঃখ ছাড়া যেমন ভালোবাসার কোনো দাম নেই। তেমনি ভালোবাসা কি জিনিস দুঃখ ছাড়া তা বোঝা অসম্ভব। তাই কারা এগিয়ে আর কারা পিছিয়ে সেটা শুধু সমালোচনার বিষয় হয়েই থাক, জাস্ট সমালোচনা করোনা। কারণ আমি একটি মেয়েকে জানি যে না আগে আছে, না পিছনে আছে সে এই সকলের উর্ধে আমার হৃদয়ে আছে, আর সে আমার মা। আর তাই মেয়েরা এগিয়ে না পিছিয়ে সেটার প্রমান আমি কারোর কাছ থেকে নিতে চাই না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ০৯/০৬/২০১৯কঠিন বিষয়।
-
তাবেরী ০৬/০৬/২০১৯কথা গুলা খুব ভাল লাগল।মূল্যবোদ এর অভাব আছে সমাজে।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৬/০৬/২০১৯সমাজে সহিষ্ণু মনোভাব প্রয়োজন।