পার্থক্যতা
একটু পিছনে ফিরে তাকাই। ১৯৮৫ সাল। রহিম আলী ভালোবাসে জহুরাকে।জহুরাকে এক নজর দেখার জন্য কত পথ পাড়ি দিয়ে আসতে হতো। গভীর রাতে দেখা করতে এসে চোর বলে দৌড়ানি খেয়েছে অনেক। এমনকি একদিন ধরাও পড়ে জহুরার বাবার কাছে
সেই থেকে যোগাযোগ বন্ধ। কিন্তু হাল ছাড়েননি রহিম আলী ঠিকই জয় করে নিয়েছে জহুরাকে।
এখন ২০১৮ সাল।
রহিম আলীর ছেলে রাহিয়ান ভালোবাসে লামিসাকে। বিভিন্ন ভাবে সময় ব্যয় করেছে লামিসার সাথে। কখনো হোটেলের আবদ্ব রুমে বা কখনো পার্কের বেন্চিতে। একদিন ভুল বুঝাবুঝি হয় দুজনের। ব্যাস! এখানেই সর্ম্পেকের সমাপ্তি। পিছনের সর্ম্পক আর এখানকার সর্ম্পক সত্যি বড় amazing. পিছনের সর্ম্পকে ছিল এক পবিত্র মূহুর্ত এখনকার সর্ম্পকের ফলে এই ধরনীতে আসে এক নিষ্পাপ শিশু।যার স্থান হয় কখনো রাস্তায় কখনো ডাস্টবিনে কখনো বা ড্রেনে পড়ে থাকা বাজারের ব্যাগের মধ্যে। অনেক দিন আগে আমার এক বড় ভাই একটা পোস্ট করেছে যে, বাংলাদেশে কি এমন একটি আইন করা যায় না যে আইনে একটি দিনের কথা বলা থাকবে আর সেই দিনে বাধ্যগত ভাবে সবাই একটু হলেও বৃস্টিতে ভিজতে হবে। সত্যিই চাইলে কি এমন একটি আইন করা যায় না। যে বৃস্টিতে ভিজে আমরা আমাদের সব পাপ ধুয়ে নিতে পারবো। ২০১৮ থেকে ফিরে যেতে পারবো ১৯৮৫ সনে। চাইলে কি পারা যায় না, অবশ্যই পারা যায়। এর জন্য নিজের ভিতর আমিটাকে জাগ্রত করতে হবে। তৈরি হতে হবে হাজারো রাকিব ইমতিয়াজকে । আমরা হয়তো অর্থ দিয়ে দেশটাকে পাল্টাতে পারব না কিন্তু আমরা চাইলে আমাদের কলমের কালি দিয়ে দেশটাকে পাল্টাতে
সেই থেকে যোগাযোগ বন্ধ। কিন্তু হাল ছাড়েননি রহিম আলী ঠিকই জয় করে নিয়েছে জহুরাকে।
এখন ২০১৮ সাল।
রহিম আলীর ছেলে রাহিয়ান ভালোবাসে লামিসাকে। বিভিন্ন ভাবে সময় ব্যয় করেছে লামিসার সাথে। কখনো হোটেলের আবদ্ব রুমে বা কখনো পার্কের বেন্চিতে। একদিন ভুল বুঝাবুঝি হয় দুজনের। ব্যাস! এখানেই সর্ম্পেকের সমাপ্তি। পিছনের সর্ম্পক আর এখানকার সর্ম্পক সত্যি বড় amazing. পিছনের সর্ম্পকে ছিল এক পবিত্র মূহুর্ত এখনকার সর্ম্পকের ফলে এই ধরনীতে আসে এক নিষ্পাপ শিশু।যার স্থান হয় কখনো রাস্তায় কখনো ডাস্টবিনে কখনো বা ড্রেনে পড়ে থাকা বাজারের ব্যাগের মধ্যে। অনেক দিন আগে আমার এক বড় ভাই একটা পোস্ট করেছে যে, বাংলাদেশে কি এমন একটি আইন করা যায় না যে আইনে একটি দিনের কথা বলা থাকবে আর সেই দিনে বাধ্যগত ভাবে সবাই একটু হলেও বৃস্টিতে ভিজতে হবে। সত্যিই চাইলে কি এমন একটি আইন করা যায় না। যে বৃস্টিতে ভিজে আমরা আমাদের সব পাপ ধুয়ে নিতে পারবো। ২০১৮ থেকে ফিরে যেতে পারবো ১৯৮৫ সনে। চাইলে কি পারা যায় না, অবশ্যই পারা যায়। এর জন্য নিজের ভিতর আমিটাকে জাগ্রত করতে হবে। তৈরি হতে হবে হাজারো রাকিব ইমতিয়াজকে । আমরা হয়তো অর্থ দিয়ে দেশটাকে পাল্টাতে পারব না কিন্তু আমরা চাইলে আমাদের কলমের কালি দিয়ে দেশটাকে পাল্টাতে
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আনাস খান ১৭/০৬/২০১৯শুভকামনা
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৬/১০/২০১৮অনেক ভাল লেখনী।
-
আব্দুল হক ৩০/০৯/২০১৮অনেক সুন্দর ধন্যবাদ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ৩০/০৯/২০১৮ঘটনা।