জিবন তরী
ফুটপাতের বেওয়ারিশ শিশুরা জীবন
রাম,ইসলাম আর যীশুরা জীবন
ঔসুধের বিষ পানে করাই জীবন
চিকিৎসাহীন হয়ে মরাই জীবন
যে মেয়েটা রোজ রাতে
বদলায় হাতে হাতে
তার অভিশাপ নিয়ে চলাই জীবন।
কোনো এক বিখ্যাত শিল্পীর কন্ঠে বেজে উঠেছিল এই কখাগুলো। তিনি জীবনের মানে বুঝাতে চেয়েছেন এই কথাগুলোতে। সত্যিই কি জীবনের মানে এইটাই। একজন সুশীল সমাজের সুশীল যুবকের কাছে জীবন মানে লাটাই ছাড়া ঘুড়ি, একজন চাকুরিজীবি মানুষেন কাছে জীবন মানে ব্যস্ততা। একজন ভিক্ষুকের কাছে জীবন মানে বেঁচে থাকার যুদ্ধ। একজন পতিতার কাছে জীবন মানে চার দেয়ালের আবদ্ধ রুম। একজন প্রেমিকার কাছে জীবন মানে স্বপ্ন। একজন মায়ের কাছে জীবন মানে সংসার, আর একজন বাবার কাছে জীবন মানে তার সন্তানের মুখের হাসি।
এই সমাজে বিচিত্র সব পেশা রয়েছে। আর সেই পেশায় মানুষও কাজ করে যাচ্ছে দক্ষতার সাথে।
জীবনের সব চেয়ে বড় সংগ্রাম হলো বেঁচে থাকা। কারো সময় নেই। সবাই জীবনের তাগিদে ছুটে চলছে প্রতিনিয়ত। জীবনের মানে বুঝার সময় কারো কাছে নেই।
গাজীপুরের কোন এক বস্তীতে গিয়েছিলাম। দেখলাম এবং শুনলাম তাদের জীবন সর্ম্পকে। তখন বুঝতে পারলাম দামি গাড়ি, ভালো বিছানায় শুয়ে থেকে কখনো জীবনের স্বপ্ন দেখা যায় না।
রাজবাড়ির দৌলতদিয়ার সেই পতিতালয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে জীবনের মানে বুঝলাম অন্যরকম। সেখানে জীবনের মানে বলতে কিছুই নেই। জীবন সেখানে আস্ত একটা পণ্য। যে পণ্য অল্প কিছু টাকাতেই মিলে যায়।
জীনের রুপ সব সময় ভিন্ন। নিজেকে একজন শিক্ষক মনে করলে জীবনের মানে এক রকম। আবার নিজেকে একজন ছাত্র মনে করলে জীবনের মানে অন্য রকম। মনে হবে
"বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর
সবার আমি ছাত্র"
জীবন চলমান। কিন্তু স্থীর গতি সম্পূর্ণ। জীবনের ক্লান্তি আছে, সুখ আছে, দুঃখ আছে আবার সেই জীবনের শেষও আছে।
কারো জীবনের শেষ হয় কবি মাইকেল মধূসূধন দত্তের মত হাজার দুঃখ, কষ্ট নিয়ে। আবার কারো জীবন শেষ হয় শেখ মুজিবের মত গুলি খেয়ে। আবার কারো কারো জীবন শেষ হয় মহাত্না গান্ধীর মত শত শত শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিয়ে।
জীবনের অর্থ খুঁজে বের করা সত্যিই কষ্ট। জীবন মানে শুধুই জীবন। হাজারো গুণী জনের মতে জীবনের মানে ভিন্ন ভিন্ন হলেও জীবনের শেষটা কিন্তু এক...................মৃত্যু।
রাম,ইসলাম আর যীশুরা জীবন
ঔসুধের বিষ পানে করাই জীবন
চিকিৎসাহীন হয়ে মরাই জীবন
যে মেয়েটা রোজ রাতে
বদলায় হাতে হাতে
তার অভিশাপ নিয়ে চলাই জীবন।
কোনো এক বিখ্যাত শিল্পীর কন্ঠে বেজে উঠেছিল এই কখাগুলো। তিনি জীবনের মানে বুঝাতে চেয়েছেন এই কথাগুলোতে। সত্যিই কি জীবনের মানে এইটাই। একজন সুশীল সমাজের সুশীল যুবকের কাছে জীবন মানে লাটাই ছাড়া ঘুড়ি, একজন চাকুরিজীবি মানুষেন কাছে জীবন মানে ব্যস্ততা। একজন ভিক্ষুকের কাছে জীবন মানে বেঁচে থাকার যুদ্ধ। একজন পতিতার কাছে জীবন মানে চার দেয়ালের আবদ্ধ রুম। একজন প্রেমিকার কাছে জীবন মানে স্বপ্ন। একজন মায়ের কাছে জীবন মানে সংসার, আর একজন বাবার কাছে জীবন মানে তার সন্তানের মুখের হাসি।
এই সমাজে বিচিত্র সব পেশা রয়েছে। আর সেই পেশায় মানুষও কাজ করে যাচ্ছে দক্ষতার সাথে।
জীবনের সব চেয়ে বড় সংগ্রাম হলো বেঁচে থাকা। কারো সময় নেই। সবাই জীবনের তাগিদে ছুটে চলছে প্রতিনিয়ত। জীবনের মানে বুঝার সময় কারো কাছে নেই।
গাজীপুরের কোন এক বস্তীতে গিয়েছিলাম। দেখলাম এবং শুনলাম তাদের জীবন সর্ম্পকে। তখন বুঝতে পারলাম দামি গাড়ি, ভালো বিছানায় শুয়ে থেকে কখনো জীবনের স্বপ্ন দেখা যায় না।
রাজবাড়ির দৌলতদিয়ার সেই পতিতালয়ে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়ে জীবনের মানে বুঝলাম অন্যরকম। সেখানে জীবনের মানে বলতে কিছুই নেই। জীবন সেখানে আস্ত একটা পণ্য। যে পণ্য অল্প কিছু টাকাতেই মিলে যায়।
জীনের রুপ সব সময় ভিন্ন। নিজেকে একজন শিক্ষক মনে করলে জীবনের মানে এক রকম। আবার নিজেকে একজন ছাত্র মনে করলে জীবনের মানে অন্য রকম। মনে হবে
"বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর
সবার আমি ছাত্র"
জীবন চলমান। কিন্তু স্থীর গতি সম্পূর্ণ। জীবনের ক্লান্তি আছে, সুখ আছে, দুঃখ আছে আবার সেই জীবনের শেষও আছে।
কারো জীবনের শেষ হয় কবি মাইকেল মধূসূধন দত্তের মত হাজার দুঃখ, কষ্ট নিয়ে। আবার কারো জীবন শেষ হয় শেখ মুজিবের মত গুলি খেয়ে। আবার কারো কারো জীবন শেষ হয় মহাত্না গান্ধীর মত শত শত শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিয়ে।
জীবনের অর্থ খুঁজে বের করা সত্যিই কষ্ট। জীবন মানে শুধুই জীবন। হাজারো গুণী জনের মতে জীবনের মানে ভিন্ন ভিন্ন হলেও জীবনের শেষটা কিন্তু এক...................মৃত্যু।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
লিখন মাহমুদ ০৮/০৯/২০১৮যথার্থ!
-
সেলিম রেজা সাগর ০৪/০৯/২০১৮সুন্দর