অর্থহীন ভালবাসা-অর্থহীন জীবন
ইমন জনবহুল গ্রাম সুখীপুরে দারিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করে। ইমন ছোট বেলা থেকেই শান্তশিষ্ট। একা থাকতে পছন্দ করে। ৫ বছর বয়সে সে স্কুলে ভর্তি হয়। পড়ালেখায় তার গভীর মনোযোগ, সে ক্লাসের ফার্স্ট বয়। তাকে শিক্ষকরা সবাই পছন্দ করতো। তার ধ্যান-জ্ঞান ছিল অন্য ছাত্রদের চেয়ে অনেকটা আলদা। তার বন্ধুরা যখন আড্ডায় ব্যস্ত তখন সে দ :স্থ, অসহায় ও সমাজের সুবিধা বঞ্চিত মানুষের কথা চিন্তা-ভাবনা করত। আস্তে আস্তে সে বড় হতে লাগল। তার চিন্তা- চেতনা ছিল সে লেখাপড়া করে অনেক বড় হবে, অসহায় মানুষের সেবা করবে। তার প্রিয় খেলা ক্রিকেট, সে ছিল ক্রিকেট খেলায় খুব পটু। তার পড়াশোনার মনোযোগ দেখে এলাকার সবাই তাকে আদর-স্নেহ করত। ইমন ক্লাস ফাইভে উঠল তার বয়স তখন ১২ বছর। সে দিনরাত পরিশ্রম করে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের জন্য। তার পরীক্ষা শেষ হলো, সে ভালো ফলাফল করলো। সে এখন ক্লাস সিক্সে ভর্তি হলো। হঠাৎ তার বাবা একদিন অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তারপর থেকে ধীরে ধীরে তার পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার উপক্রম শুরু হয়। তার বাবা ছাড়া তার পরিবারে উপার্জন করার মত আর কেউ নেই। ইমন খুব চিন্তায় পড়ে যায় সে শুধু ভাবতে থাকে যদি পড়ালেখা চালিয়ে যায় তাহলে তার পরিবারের ভার-বোঝা কে বহন করবে? তার পরিবারের ভার-বোঝা বহন করার মত আর কেউ তো নেই? ভাবতে ভাবতে তার কিছুদিন কেটে গেল। তারপর সে সিদ্ধান্ত নিল পরিবারের ভার-বোঝা তার কাধে নিবে, পরিবারের হাল ধরবে। অতঃপর সে একটি দোকানে কাজ জোগাড় করে ফেলল। দিন-রাত পরিশ্রম করে কাজের পাশাপাশি সে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে থাকে। সে যতই বড় হতে লাগল, পরিবারের প্রতি দায়িত্ব তার বেড়েই যেতে লাগল। অনেক কষ্ট করে সে রাতদিন খেটেখুটে মাধ্যমিক পাশ করল। তার বয়স যখন আঠারো ছুঁই ছুঁই, তখন চলাফেরার মাঝে একটি মেয়ের সাথে তার পরিচয় হয়। মেয়েটি প্রায়ই তার কাছে আসতো, তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করত। ব্যাপারটি ইমন বুঝতে পারত না। একদিন মেয়েটি তার মোবাইল নম্বর নিল। এরপর তার সাথে প্রায় ফোনে কথা বলতে লাগল। এভাবে কথা বলতে বলতে তাদের মধ্যে একটি সু-সম্পর্ক গড়ে উঠে। মেয়েটির নাম ছিল বৃষ্টি। অসম্ভব সুন্দর চেহারা, নীল চোখ, ভীরু ঠোট সবমিলিয়ে অসাধারণ। মেয়েটি একটি গালর্স স্কুলে পড়াশোনা করত। তাদের এ সম্পর্কটা দিন দিন গভীর হতে লাগল। ইমন ব্যাপারটি বুঝতে পারল এবং মেয়েটির পারিবারক অবস্থা জানার খুব ইচ্ছে হলো তার। একদিন মেয়েটির কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে সে বেরিয়ে পড়ল। মেয়েটির বাড়ি ছিল ১৫ কিঃ মিঃ দূরে দিঘীনালা গ্রামে। মেয়েটির বাবা এখানকার জমিদার, এলাকায় তার খুব প্রভাব। তার সে সিদ্ধান্ত নিল তার পারিবারিক অবস্থার বিষয়টি বৃষ্টিকে জানাবে। একদিন বৃষ্টিকে ডেকে এনে তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা তুলে ধরলো এবং বলল যে, আমাদের সম্পর্কটি বে-মানান ‘‘তোমরা অনেক ধনী আর আমার পরিবার অনেক গরীব’’ তার কথা শুনে বৃষ্টি উত্তর দিল ‘‘ধনী-গরীব মানুষের গায়ে লেখা থাকে না, ধনী-গরীব অর্থ দিয়ে বিচার হয় না, হয় মন দিয়ে’’ তোমাকে ছাড়া অন্য কাউকে ভালবাসব তা ভাবতেই পারি না। ইমন জানে যে, বৃষ্টির বাবা বিষয়টি কখনও মেনে নিবেন না। তাই সে বৃষ্টিকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে কিন্তু কোনভাবে সে বৃষ্টিকে এড়িয়ে চলতে পারছে না। এমন পরিস্থিতিতে বৃষ্টি একদিন প্রস্তাব দিল তারা পালিয়ে বিয়ে করবে। কিন্তু ইমন তাতে কোনভাবে রাজি হল না, তার পরিবারের দায়িত্ব যে কাঁধের উপরে। তারপর এক সপ্তাহ অতিক্রম করার পর অনেক ভেবে-চিন্তে তার প্রস্তাবে রাজি হয় নি, বরং বৃষ্টিকে তার বাবাকে বুঝিয়ে বলে পারিবারিক ভাবে বিয়ে করার কথা বলে। কিন্তু বৃষ্টির বাবা ইমনের কাছে বৃষ্টিকে কখনই বিয়ে দিবে না। ঘরে বন্দী জীবন কাটতে লাগল বৃষ্টির।
ইমন শুধু ভাবতে থাকে ‘‘একদিকে তার পরিবারের ভালোমন্দ আর অন্যদিকে তার জীবনের ভালোমন্দ’’। তার পরিবারের কথা ভাবতে গিয়ে নিজের কথা ভাবার সময় নেই তার। কারণ, পরিবারের সবাই তার উপর আস্থাশীল। সব জেনে-শুনে হঠাৎ একদিন বৃষ্টির বাবা ইমনকে দেখা করতে বললো।
সে গেল বৃষ্টির বাবার কাছে, বৃষ্টির বাবা ইমনকে বৃষ্টির বিয়ের কথাটি জানাল যে, বৃষ্টির সাথে তার খালাতো ভাইয়ের বিয়ে ঠিক হয়ে আছে সেই ছোটবেলা থেকেই। সেই বিয়েটা উপেক্ষা করে বৃষ্টিকে তার কাছে বিয়ে দিতে পারবে না। এমনকি এও বলে, বৃষ্টি আমার একমাত্র মেয়ে আমি তোমার কাছে বিয়ে দিয়ে আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করতে পারব না। তুমি বৃষ্টির জীবন থেকে সরে যাও, তুমি যা চাও আমি তোমাকে তাই দিব, টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়ি যা চাও। কিন্তু ইমন তার ভালবাসাকে বিক্রি করতে পারে নি। তবে সে বৃষ্টির বাবাকে কথা দেয় বৃষ্টির জীবন সে সরে যাবে। অত:পর বৃষ্টির বিয়ের দিন ঠিক হলো ছেলে আমেরিকা থাকে। সামনে মাসের ০৫ তারিখ বিয়ে। বৃষ্টি ফোনে ইমনকে তার শেষ কথা জানিয়ে দেয় ‘‘বিয়ে যদি করতে হয় সে ইমনকেই করবে আর না হয় সে এই জীবন নিঃস্বর্গ করে দেবে’’ বলে জানায়। আজ ৫ তারিখ বৃষ্টির বিয়ে ইমন খুব চিন্তিত। হঠাৎ তার মা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তার মাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতেই হবে আরেকদিকে বৃষ্টির ফোনালাপের শেষ কথাগুলো তার কানে বাঁজতে লাগল ‘‘একদিকে তার মায়ের জীবন অন্যদিকে তার ভালবাসার মরণ’’ এভাবে খুব অসহ্য যন্ত্রনার মাঝে ঐ দিনটি কাটল তার। তার মা কিছুটা সুস্থ্য হলে সে কিছুটা স্বস্তি পায়। এভাবে কিছুদিন কাটার পর হঠাৎ বৃষ্টির বাবা ইমনের সাথে দেখা করার জন্য হাসপাতালে এলেন। কেমন বিমর্ষ চেহারা তার। ইমনকে দেখতেই তিনি ইমনকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। তার কান্না কিছুতেই থামছে না। ইমন কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলো, কি হয়েছে? বৃষ্টি কেমন আছে? বৃষ্টি ভালো আছে তো? বৃষ্টির বাবা কোন উত্তর দিতে পারছে না। শুধু কান্না করছেন, অনেকবার বলার পর বৃষ্টির বাবার কাছ থেকে শুনতে পেল বৃষ্টির না ফেরার দেশে চলে যাওয়ার কথা এমন এও বলে বৃষ্টির আত্নহত্যার জন্য বৃষ্টির বাবা নিজেই দায়ী, যেই ছেলেটির সাথে বৃষ্টির বিয়ে দিয়েছিল সেই ছেলেটি ছিল মাদকাসক্ত, সে প্রায় বৃষ্টিকে মারধর করত, অনেক কষ্ট দিত তাকে, তাই সে রাগে, অভিমানে না ফেরার দেশে চলে গেছে। ইমন তখন হতবম্ভ হয়ে পড়ে, দুচোখ জুড়ে তার অশ্রু টলমল করছে, তার হৃদয়ে যেন বরষার মেঘ বইছে। ইমন আর কথা বলতে পারছে না কেমন মনভোলা হয়ে গেছে। কখন দিন চলে যায় রাত চলে যায় কিছুই বুঝতে পারে না সে। বৃষ্টিকে ভেবে তার দুচোখে শুধু অশ্রু ঝড়ে, সে শোকে কাতর হয়ে আছে। এভাবে নীরবে নিবৃতিতে কাটতে থাকে তার জীবন। পৃথিবীর সবকিছুই তার কাছে নিঃস্ব মনে হয়। সে তার কষ্ট বুকে চাপা রেখেও চেষ্টা করে হাসি-খুশি জীবন কাটাতে। কিন্তু বৃষ্টির সেই স্মৃতিগুলো তাকে বৃষ্টির কথা মনে পড়িয়ে দেয় আর তার মনের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায়। সে চেষ্টা করে সেই দিনগুলোর কথা ভুলে থাকতে কিন্তু সে কোনভাবেই ভুলতে পারছে না সেই দিনগুলোর কথা। ইমনের এ অবস্থা দেখে তার মা চিন্তা, অস্থিরতার মাঝে একদিন ষ্ট্রোক করে না ফেরার দেশে চলে যায়। হঠাৎ করেই তার কাছ থেকে সবকিছু কেড়ে নিল নিষ্ঠুর ভাগ্যটা। হৃদয়ের মমতা রসে সিক্ত করে যাকে তিল তিল করে আপন করে নিল এবং যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতো তাকে তার কাছ থেকে কেড়ে নিল বিধাতা। বেদনার এ পরিণতি হৃদয়ে মানার মতো নয়, সহ্য করার মতো নয়। স্মৃতির পাতা থেকে স্বপ্নের ছায়াটি যেন তার জীবন থেকে পুরোপুরি মুছে গেল। মৃত্যুর চেয়ে ভয়াবহ এ জীবন, সে মরে গিয়েছে দুখের দহনে। তার যন্ত্রনাকাতর জীবনগাঁথা কোনদিন শেষ হবে কি না? এই বিতৃষ্ণা, রিক্ততা, তিক্ততার ক্ষোভ দুঃখের মাঝেও সে বেঁচে থাকতে চায় শুধু তাদের জন্য প্রার্থনা করার জন্য।............................
ইমন শুধু ভাবতে থাকে ‘‘একদিকে তার পরিবারের ভালোমন্দ আর অন্যদিকে তার জীবনের ভালোমন্দ’’। তার পরিবারের কথা ভাবতে গিয়ে নিজের কথা ভাবার সময় নেই তার। কারণ, পরিবারের সবাই তার উপর আস্থাশীল। সব জেনে-শুনে হঠাৎ একদিন বৃষ্টির বাবা ইমনকে দেখা করতে বললো।
সে গেল বৃষ্টির বাবার কাছে, বৃষ্টির বাবা ইমনকে বৃষ্টির বিয়ের কথাটি জানাল যে, বৃষ্টির সাথে তার খালাতো ভাইয়ের বিয়ে ঠিক হয়ে আছে সেই ছোটবেলা থেকেই। সেই বিয়েটা উপেক্ষা করে বৃষ্টিকে তার কাছে বিয়ে দিতে পারবে না। এমনকি এও বলে, বৃষ্টি আমার একমাত্র মেয়ে আমি তোমার কাছে বিয়ে দিয়ে আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করতে পারব না। তুমি বৃষ্টির জীবন থেকে সরে যাও, তুমি যা চাও আমি তোমাকে তাই দিব, টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়ি যা চাও। কিন্তু ইমন তার ভালবাসাকে বিক্রি করতে পারে নি। তবে সে বৃষ্টির বাবাকে কথা দেয় বৃষ্টির জীবন সে সরে যাবে। অত:পর বৃষ্টির বিয়ের দিন ঠিক হলো ছেলে আমেরিকা থাকে। সামনে মাসের ০৫ তারিখ বিয়ে। বৃষ্টি ফোনে ইমনকে তার শেষ কথা জানিয়ে দেয় ‘‘বিয়ে যদি করতে হয় সে ইমনকেই করবে আর না হয় সে এই জীবন নিঃস্বর্গ করে দেবে’’ বলে জানায়। আজ ৫ তারিখ বৃষ্টির বিয়ে ইমন খুব চিন্তিত। হঠাৎ তার মা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তার মাকে হাসপাতালে ভর্তি করাতেই হবে আরেকদিকে বৃষ্টির ফোনালাপের শেষ কথাগুলো তার কানে বাঁজতে লাগল ‘‘একদিকে তার মায়ের জীবন অন্যদিকে তার ভালবাসার মরণ’’ এভাবে খুব অসহ্য যন্ত্রনার মাঝে ঐ দিনটি কাটল তার। তার মা কিছুটা সুস্থ্য হলে সে কিছুটা স্বস্তি পায়। এভাবে কিছুদিন কাটার পর হঠাৎ বৃষ্টির বাবা ইমনের সাথে দেখা করার জন্য হাসপাতালে এলেন। কেমন বিমর্ষ চেহারা তার। ইমনকে দেখতেই তিনি ইমনকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। তার কান্না কিছুতেই থামছে না। ইমন কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞাসা করলো, কি হয়েছে? বৃষ্টি কেমন আছে? বৃষ্টি ভালো আছে তো? বৃষ্টির বাবা কোন উত্তর দিতে পারছে না। শুধু কান্না করছেন, অনেকবার বলার পর বৃষ্টির বাবার কাছ থেকে শুনতে পেল বৃষ্টির না ফেরার দেশে চলে যাওয়ার কথা এমন এও বলে বৃষ্টির আত্নহত্যার জন্য বৃষ্টির বাবা নিজেই দায়ী, যেই ছেলেটির সাথে বৃষ্টির বিয়ে দিয়েছিল সেই ছেলেটি ছিল মাদকাসক্ত, সে প্রায় বৃষ্টিকে মারধর করত, অনেক কষ্ট দিত তাকে, তাই সে রাগে, অভিমানে না ফেরার দেশে চলে গেছে। ইমন তখন হতবম্ভ হয়ে পড়ে, দুচোখ জুড়ে তার অশ্রু টলমল করছে, তার হৃদয়ে যেন বরষার মেঘ বইছে। ইমন আর কথা বলতে পারছে না কেমন মনভোলা হয়ে গেছে। কখন দিন চলে যায় রাত চলে যায় কিছুই বুঝতে পারে না সে। বৃষ্টিকে ভেবে তার দুচোখে শুধু অশ্রু ঝড়ে, সে শোকে কাতর হয়ে আছে। এভাবে নীরবে নিবৃতিতে কাটতে থাকে তার জীবন। পৃথিবীর সবকিছুই তার কাছে নিঃস্ব মনে হয়। সে তার কষ্ট বুকে চাপা রেখেও চেষ্টা করে হাসি-খুশি জীবন কাটাতে। কিন্তু বৃষ্টির সেই স্মৃতিগুলো তাকে বৃষ্টির কথা মনে পড়িয়ে দেয় আর তার মনের আকাশ কালো মেঘে ঢেকে যায়। সে চেষ্টা করে সেই দিনগুলোর কথা ভুলে থাকতে কিন্তু সে কোনভাবেই ভুলতে পারছে না সেই দিনগুলোর কথা। ইমনের এ অবস্থা দেখে তার মা চিন্তা, অস্থিরতার মাঝে একদিন ষ্ট্রোক করে না ফেরার দেশে চলে যায়। হঠাৎ করেই তার কাছ থেকে সবকিছু কেড়ে নিল নিষ্ঠুর ভাগ্যটা। হৃদয়ের মমতা রসে সিক্ত করে যাকে তিল তিল করে আপন করে নিল এবং যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতো তাকে তার কাছ থেকে কেড়ে নিল বিধাতা। বেদনার এ পরিণতি হৃদয়ে মানার মতো নয়, সহ্য করার মতো নয়। স্মৃতির পাতা থেকে স্বপ্নের ছায়াটি যেন তার জীবন থেকে পুরোপুরি মুছে গেল। মৃত্যুর চেয়ে ভয়াবহ এ জীবন, সে মরে গিয়েছে দুখের দহনে। তার যন্ত্রনাকাতর জীবনগাঁথা কোনদিন শেষ হবে কি না? এই বিতৃষ্ণা, রিক্ততা, তিক্ততার ক্ষোভ দুঃখের মাঝেও সে বেঁচে থাকতে চায় শুধু তাদের জন্য প্রার্থনা করার জন্য।............................
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইবনে মিজান ২৫/০৭/২০১৮বেশ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৫/০৭/২০১৮আরেকটু গুছানো লেখা আশা করেছিলাম।তবে ভাল লেগেছে।
-
মোঃ রাজিব আহমেদ ২৩/০৭/২০১৮প্রিয় পাঠকগণ আশা করি ভাল আছেন, জীবনের ক্ষুদ্র স্বল্প জ্ঞান দিয়ে একটি প্রেমের গল্প পোষ্ট করলাম। কেমন হয়েছে জানাবেন............।।