কবিতার কবি মাহামুদুল হাসান
চুমু
এ-চুমু কার কবেকার,-কোথাকার কোথা থেকে আসে!
বৈধ না অবৈধ তোয়াক্কা করে না সে
সকল ভালোবাসার পরিমাপের একক,-চুমু
সব চুমুই আমাকে শিহরণে শিহরিত করে
প্রতিবারই সিক্ত হরণে ছুঁয়ে ফেলি ঠোঁট
চোখের গভীরে যেতে হলে ঠোঁট-ই আবশ্যক
ওপরে ওপর ওয়ালা, ঘরে ঘরনি
পিছু ডেকে যায় ক্ষমা ও বিরুদ্ধ স্রোতের তরণী।
খোয়াড় থেকে হারিয়ে যাওয়া বনসাই - ৩
চারিদিকে তোমার মূল্যস্ফীতি হে বনসাই...
তোমাকে ঘিরে আমার যাবতীয় পৃথিবী সব
আমিতো নিরর্থক মামুলি এক টব।
কথা ছিল - ১
কথা ছিল কিছুটা সঞ্চয় হলে- সে সম্মুখ দরোজায়।
আমি পাহাড় সঞ্চয় করেছিকত কিছূ তূচ্ছ দুই-এক ইশারায় আসে
বাড়ি আসে, গাড়ি আসে, নারী ও প্রেম আসে
তবুও তৃষ্ণার্ত পিছূটান।
ফিরে আসে না পুতূল খেলাড়ী।
ফেলে আসা তার উঠোনে-ফেরারী চিঠি হয়ে ফিরে আসা হলো না আমার|
শূন্যতা বিষয়ক পংক্তিমালা - ১
তোমার বাড়ি এলে ক্লান্ত পথ বিদায় নিতো।
বিদায় নেওয়া মোড়ে কতো বিচিত্র অক্ষরহীন রূপক কাঁথা সেলাই হত।| তোমার বাড়ি এলেই সব ভূমিষ্ঠ সবুজ।
গেঁয়ো সবুজ মেঘবরণকে বলতো- আমার লাল ঘোড়া কই?
ঐ দেখ ট্রেনের মাহফিল, সানাই সন্যাসী আসছে|
আজ রাতে নাকি পাহাড়ি বৃষ্টি হব।| বৃষ্টিতে উড়বে দুটি ভাসমান ব্রিজ।
প্লাবিত হবে আঁধারের অরণ্যানী।
প্রতিদিন তোমার বাড়ি আসি, পথ গুলো কেন জানি বিদায় দ্যায় না আর।
পথে দেখি, ফসলের চালে বালকের ঘুড়ি খেলা করেএখনও, শুধু ডানপিটে রোদ্দুর তোমাকে জ্বালাতে আসে না।
শোনা হয় না মুসাফিরের- ওকে কিছু দাও
বেদনার প্রতিমা ঝরাপাতা ওর কাছ থেকে কিছু নাও।
একদিন তোমার বাড়ি এলেই ক্লান্ত পথ বিদায় নিতো।
এ-চুমু কার কবেকার,-কোথাকার কোথা থেকে আসে!
বৈধ না অবৈধ তোয়াক্কা করে না সে
সকল ভালোবাসার পরিমাপের একক,-চুমু
সব চুমুই আমাকে শিহরণে শিহরিত করে
প্রতিবারই সিক্ত হরণে ছুঁয়ে ফেলি ঠোঁট
চোখের গভীরে যেতে হলে ঠোঁট-ই আবশ্যক
ওপরে ওপর ওয়ালা, ঘরে ঘরনি
পিছু ডেকে যায় ক্ষমা ও বিরুদ্ধ স্রোতের তরণী।
খোয়াড় থেকে হারিয়ে যাওয়া বনসাই - ৩
চারিদিকে তোমার মূল্যস্ফীতি হে বনসাই...
তোমাকে ঘিরে আমার যাবতীয় পৃথিবী সব
আমিতো নিরর্থক মামুলি এক টব।
কথা ছিল - ১
কথা ছিল কিছুটা সঞ্চয় হলে- সে সম্মুখ দরোজায়।
আমি পাহাড় সঞ্চয় করেছিকত কিছূ তূচ্ছ দুই-এক ইশারায় আসে
বাড়ি আসে, গাড়ি আসে, নারী ও প্রেম আসে
তবুও তৃষ্ণার্ত পিছূটান।
ফিরে আসে না পুতূল খেলাড়ী।
ফেলে আসা তার উঠোনে-ফেরারী চিঠি হয়ে ফিরে আসা হলো না আমার|
শূন্যতা বিষয়ক পংক্তিমালা - ১
তোমার বাড়ি এলে ক্লান্ত পথ বিদায় নিতো।
বিদায় নেওয়া মোড়ে কতো বিচিত্র অক্ষরহীন রূপক কাঁথা সেলাই হত।| তোমার বাড়ি এলেই সব ভূমিষ্ঠ সবুজ।
গেঁয়ো সবুজ মেঘবরণকে বলতো- আমার লাল ঘোড়া কই?
ঐ দেখ ট্রেনের মাহফিল, সানাই সন্যাসী আসছে|
আজ রাতে নাকি পাহাড়ি বৃষ্টি হব।| বৃষ্টিতে উড়বে দুটি ভাসমান ব্রিজ।
প্লাবিত হবে আঁধারের অরণ্যানী।
প্রতিদিন তোমার বাড়ি আসি, পথ গুলো কেন জানি বিদায় দ্যায় না আর।
পথে দেখি, ফসলের চালে বালকের ঘুড়ি খেলা করেএখনও, শুধু ডানপিটে রোদ্দুর তোমাকে জ্বালাতে আসে না।
শোনা হয় না মুসাফিরের- ওকে কিছু দাও
বেদনার প্রতিমা ঝরাপাতা ওর কাছ থেকে কিছু নাও।
একদিন তোমার বাড়ি এলেই ক্লান্ত পথ বিদায় নিতো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২১/০১/২০১৮তত ভাল লাগেনি।আরও ভাল হতে পারত।
-
মোঃ সোহেল মাহমুদ ২১/০১/২০১৮অসাধরণ কবি
-
মোঃ ফাহাদ আলী ২১/০১/২০১৮সুন্দর লিখেছেন প্রিয় কবি।
-
খায়রুল আহসান ২১/০১/২০১৮"শূন্যতা বিষয়ক পংক্তিমালা-১" ভাল লেগেছে।
-
সাঁঝের তারা ২১/০১/২০১৮অনবদ্য!