মজার ভ্রমন দিনাজপুর রামসাগর
]দুই
পরের দিন,আবারো বেরিয়ে পড়লাম। আজ আপুর ননদ মুক্তা আপু আছে আমাদের সঙ্গে। আমরা যাচ্ছি দিনাজ পুরের সেই ঐতির্য্য পূর্ণ রামসাগর দেখতে ।কথিত রাজা রামচন্দ্র খনন করেছিলেন এ রাম সাগর। বিসাল এ সাগরের ধারে বহুমুখি বৃক্ষরাজি এবং উুচু পাহাড়ের মত ঢিলা। আমরা হাটছি বহু প্রতিক্ষিত রামসাগরের পাড় বেয়ে। লাবিব তন্নি ছুটো- ছুটি করছে , সঙে বেবী ও। আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন কোন উড়ন্ত বলাকা উড়ে চলেছি। আমরা উচু পাহাড়ের ঢিলাতে উঠলাম। আপু দুলাভাই,মুক্তা আপু নিচে রাস্তায়।পশ্চিমে অনেকটা পথ হাটার পর একটা বিডি আর ক্যাম্প সাজানো গোছানো,আমার মন চাইলো সেখানে যেতে। বরাবরই আমার একটু সাহস টা বেশি। আমি যাচ্ছি তাদের কাছে কিছু জানবো বলে।পিছন থেকে বারণ করছে আপু..একজন বিডিআর বলল কি ব্যাপার আপু..?
ভাইয়া এখানে কি আপনারা সহপরিবারে থাকেন ?
না শুধু আমরা পুরুষ রা আছি।
ও আচ্ছা। আমি আর এগুলামনা। হাটছি আমরা সাগরের পাড় ধরে,সামনে আরো অনেক টা পথ। রাস্তার পাশে বহুমুখি স্টল,দোকান পাট এবং সাগর পাড়কে সুভিত করার জন্য লাগানো হয়েছে ঝাউ এবং বাহারি ফুল গাছ।
[
তাদের আনাছে কানাচে ধয্য ধরে দাড়িয়ে আছে কৃতিম সব পশু পাখি। মাঝে মাঝে পর্যটকদের বসার সু ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। আমরা যখন দখিনে পৌছালাম হাটতে হাটতে শুরু করলাম গান। বড়রা শুধু তাল উঠিয়ে দিচ্ছে,আর ছোটরা ধরে রাখছে সেটা। আমরা বসলাম একটা জায়গায়। পরিশ্রান্ত দেহ তবু অন্য রকম একটা ভালোলাগা। আমরা বাদাম এবং কিছু খাবার খেয়ে আবার হাটতে লাগলাম। সুন্দর একটা ঘাট সেখানে পা ধুলাম অনেকে গোসল করছে সাগরের সচ্ছ পানিতে।
আমরা আরো কিছুক্ষণ হাটার পর ফিরে পেলাম প্রধান দরজা। বেরিয়ে এলাম তখন প্রায় শেষ বিকেলের চিলতে আলো ছড়াচ্ছে সৃর্য। সত্যি অনেক সুন্দর ছিল সেই ভ্রমন টা। সুন্দর ছিল সেই মেয়েটা যাকে আমি ভুলবনা । ভুলতে চাইনা তার মায়া।
পরের দিন,আবারো বেরিয়ে পড়লাম। আজ আপুর ননদ মুক্তা আপু আছে আমাদের সঙ্গে। আমরা যাচ্ছি দিনাজ পুরের সেই ঐতির্য্য পূর্ণ রামসাগর দেখতে ।কথিত রাজা রামচন্দ্র খনন করেছিলেন এ রাম সাগর। বিসাল এ সাগরের ধারে বহুমুখি বৃক্ষরাজি এবং উুচু পাহাড়ের মত ঢিলা। আমরা হাটছি বহু প্রতিক্ষিত রামসাগরের পাড় বেয়ে। লাবিব তন্নি ছুটো- ছুটি করছে , সঙে বেবী ও। আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন কোন উড়ন্ত বলাকা উড়ে চলেছি। আমরা উচু পাহাড়ের ঢিলাতে উঠলাম। আপু দুলাভাই,মুক্তা আপু নিচে রাস্তায়।পশ্চিমে অনেকটা পথ হাটার পর একটা বিডি আর ক্যাম্প সাজানো গোছানো,আমার মন চাইলো সেখানে যেতে। বরাবরই আমার একটু সাহস টা বেশি। আমি যাচ্ছি তাদের কাছে কিছু জানবো বলে।পিছন থেকে বারণ করছে আপু..একজন বিডিআর বলল কি ব্যাপার আপু..?
ভাইয়া এখানে কি আপনারা সহপরিবারে থাকেন ?
না শুধু আমরা পুরুষ রা আছি।
ও আচ্ছা। আমি আর এগুলামনা। হাটছি আমরা সাগরের পাড় ধরে,সামনে আরো অনেক টা পথ। রাস্তার পাশে বহুমুখি স্টল,দোকান পাট এবং সাগর পাড়কে সুভিত করার জন্য লাগানো হয়েছে ঝাউ এবং বাহারি ফুল গাছ।
[
তাদের আনাছে কানাচে ধয্য ধরে দাড়িয়ে আছে কৃতিম সব পশু পাখি। মাঝে মাঝে পর্যটকদের বসার সু ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। আমরা যখন দখিনে পৌছালাম হাটতে হাটতে শুরু করলাম গান। বড়রা শুধু তাল উঠিয়ে দিচ্ছে,আর ছোটরা ধরে রাখছে সেটা। আমরা বসলাম একটা জায়গায়। পরিশ্রান্ত দেহ তবু অন্য রকম একটা ভালোলাগা। আমরা বাদাম এবং কিছু খাবার খেয়ে আবার হাটতে লাগলাম। সুন্দর একটা ঘাট সেখানে পা ধুলাম অনেকে গোসল করছে সাগরের সচ্ছ পানিতে।
আমরা আরো কিছুক্ষণ হাটার পর ফিরে পেলাম প্রধান দরজা। বেরিয়ে এলাম তখন প্রায় শেষ বিকেলের চিলতে আলো ছড়াচ্ছে সৃর্য। সত্যি অনেক সুন্দর ছিল সেই ভ্রমন টা। সুন্দর ছিল সেই মেয়েটা যাকে আমি ভুলবনা । ভুলতে চাইনা তার মায়া।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কাজী জুবেরী মোস্তাক ১২/০৩/২০১৭ভ্রমণ সবসয়ই আনন্দের
-
পরশ ১২/০৩/২০১৭নাইস
-
জসিম উদ্দিন জয় ১১/০৩/২০১৭লেখনি সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১১/০৩/২০১৭এবারের লেখাটা আরও উন্নত হয়েছে।
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১১/০৩/২০১৭ভ্রমণবিলাসের রাজ্যে স্বাগতম!!
ভ্রমনে মানুষের অভিজ্ঞতা বাড়ে
হাজারো বাস্তবতার মুখে মানুষের মত মানুষ হওয়া যায়।
স্রষ্টার সৃষ্টির রহস্যের মাঝে তাকে খুজে পেতে পারি আমরা সহজেই।
আর এজন্য আপনার মত ভ্রমণ করা দরকার।।
সত্যিই আমরা আনন্দিত, আপনার লেখা পড়ে
এবং আমরা কৃতজ্ঞ যে - আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
ধন্যবাদ,
বন্ধু মৌ ...