রাত পোহাবার আগে ১৮
কেটে দিলো মাসুম। মেয়েটার কথা সইতে পারে না সে। চেহারার সৌন্দর্যের সাথে মনের কোনো মিল খুঁজে পায় না অদিতার। এখানে তার একটা ধারণা ভুল জেনেছে মাসুম। তার মন সব সময় বলতো যে, চেহারা মনের আয়না। কিন্তু না, অদিতাই এ ধারণা ভুল বলে প্রমাণ করেছে। চলে যাচ্ছে মাসুম। একটু হেঁটে তারপর রিক্সায় উঠবে। অফিসের গাড়ি নিয়ে আসতে পারতো। কিন্তু একথা কাউকে জানাতে চায়নি বলেই রিক্সায় এসেছিলো। স্যারের সঙ্গে দেখা হলো না। এখন কী করা যায়? একাই একাই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তাকে। এ অফিসে ছোট-বড় সব মিলিয়ে প্রায় সাতশত কর্মচারী। অথচ এতোবড় একটা দায়িত্ব তার একার ঘাড়ে। সে পারে কোম্পানীকে সম্মান ফিরিয়ে দিতে আবার অসম্মানীত করতে। না না একথা ঠিক না। সে শুধু উছিলা। আল্লাহ যিনি সর্বশক্তিমান তিনি সম্মান রাখবার না রাখবার মালিক। হ্যাঁ, মাসুম সত্য সৌন্দর্যের প্রতীক। মিথ্যে চমৎকারের উজ্জ্বলতার হার মানবে না । করবে না সে অর্ডার পেপারে সই। তাতে যা হবার তাই হবে। মাসুম অফিসে গিয়ে অযথা সময় ব্যায় করলো কিছুক্ষণ।
না ভালো লাগছেনা, হঠাৎ মনে হলো তার প্রিয়ার কথা সেই অপূর্ব অপরুপা। যাকে কঠিন ভাবে ভালোবাসে সে। কিন্তু কেউ জানে না সে কথা। সে তার একাকীত্বের সীমানায় একান্ত আপন জন। যাকে নিয়ে ভাবতে ভালোলাগে মাসুমের। স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে। সাজাতে ইচ্ছে করে জীবনের সীমানা। হারিয়ে যায় মাসুম ভাবনার অতলে।
রাজু আহম্মেদের মনে আশার বাদ্য বাঁজছে। অনেক দিনের স্বপ্ন পূর্ণ হতে চলেছে তার এই অর্ডার পাশ হলে তাকে আর পেছনে তাকাতে হবে না। পুরুণ হবে বহুদিনের স্বপ্ন তার শহরে একটা ফ্লাটবাসা। অনেক আনন্দ নিয়ে সব কাজ খুব দ্রুত করছেন তিনি। প্রায় সব কাজ শেষ একটা মাত্র হিসাব নিয়ে ব্যস্ত তিনি। কেন জানি কিছুতেই মিলছে না হিসাবটা। অসহ্য উত্তেজিত হয়ে উঠছে মস্তিষ্ক। ঘাম চিক চিক করছে কপালে, সে দিকে খেয়াল নেই তার। হিসাবটা মেলাতেই হবে নয়তো মাসুম সাহেব সাইন করবে না। আর তার একটা সাইনের উপর নির্ভর করছে এতগুলো মালের ডেলিভারী।আর এ ডেলিভারিই প্রসন্ন করবে রাজুর ভাগ্যকে।
ঃ স্যার, আসবো।
পিয়ন বাবুর দিকে চাইলো রাজু।
ঃ না না, এখন এসো না। আমি ব্যস্ত আছি। পরে এসো।
ঃ জ্বি, আচ্ছা। বলে চলে গেলো পিয়ন। কাজে মন দিলো রাজু আহম্মেদ। অনেক সময় ধরে হিসাব করছে রাজু। মাসুম একটু আগেই অফিস থেকে বেরিয়ে গেলো। অনেকগুলো ভাবনা এলোমেলো করছে তার মনসপটে। কি করবে কিছু সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না সে। চাকরীটা চলে গেলে কী হতে পারে? কতোটা বিপন্ন হতে পারে তাদের জীবন? সে কথা ভাবতেই মনে পড়ে তার বাবার কথা। মৃত্যুর আগে তিনি মাসুমের হাত ধরে বার বার বলে ছিলেন,“মাসুম সোনা আমার, আমি তো তোমার জন্য কিছু রেখে যেতে পারলাম না তবু একটা কথা রেখে গেলাম, জীবনে কখনো অন্যায় করবি না বাবা। আপন র্সাথে অন্যকে কষ্ট দিবি না সে কষ্ট নিজের জীবনে অভিশাপ বয়ে আনে। আর আমাকে ক্ষমা করে দিস। অতীতকে সামনে টেনে কষ্ট পাস না।” কথাগুলো বলতে বলতে অনেক কেঁদেছিলো তার বাবা।
সে দিন মাসুম ভাবতেই পারেনি তার বাবা চলে যাবে তাকে একা করে। সত্যি কথাই বলে গেছেন তিনি। তার জন্য রেখে গেছেন তার সততা আর আদর্শ। যাকে শ্রদ্ধা করে মাসুম। কিন্তু মাসুম বুঝতে পারে, তার বাবার সৌন্দর্যকে সামনে আনলেই তার মনে উঁকি দেয় একটি অজানা প্রশ্ন। বাবার জীবন কেন এমন অসম্পূর্ণই রয়ে গেলো? তারা কেন এতো অসহায়? কিন্তু সে প্রশ্ন স্থায়ী হয় না বেশিক্ষণ। কারণ, মাসুম দেখেছে, তার বাবা ছিলেন নির্বিক, দূরন্ত এক সত্যের সৈনিক। যাকে নিয়ে গর্ব হয় তার।
অন্তুর মাথাটা ধরেছে আর জ্বর জ্বর লাগছে। অফিসে যাবে কিনা ভাবছে সে। জ্বানালার পাশে অনেকক্ষণ বসে আছে। ভাবনার জ্বানালায় হঠাৎ উঁকি দিলো মম। সঙ্গে মুক্তাও আছে। মম সোজা চলে গেলো ঝাও গাছের টোনাটুনির বাসার কাছে। টোনাটুনি দুটি তখনো বেরিয়ে যায়নি। মম উপরে তাকালো অন্তুও দেখছে। চোঁখে ঁেচাখ পড়তেই হেসে দিলো দুজনেই। অন্তুর মনে হলো, মম যেন কেমন হয়ে গেছে। মুক্তা খুব খুশি হয়েছে টোনাটুনির বাসা দেখে। তার মনে হচ্ছে যে, সে এতোদিন দেখেনি কেন?
ঃ আপু, এগুলো কী পাখি?
ঃ টোনাটুনি।
ঃও মা ও রা এত ছোট ওদের মা নেই ?
ঃ না, ওরাই তো মা বাবা।
ঃমুক্তা ফিক করে হাসি দিলো। এতো ছোট পাখি মা হয় বুঝি।
ঃহ্যাঁ, হয়তো। পিঁপড়ে ছোট না, তবুতো মা হয়?
ঃ মুক্তা চুপ করে থাকলো কিছুক্ষণ। কি বুঝলো কে জানে। মম’র মন সে দিকে নেই। সে ভাবছে অন্য কথা। অন্তু কী মমকে শুধুই বন্ধু ভাবে? কিন্তু কেন? মম’র মনটা কী অন্তু একটুও বুঝতে পারে না? মম’র মন বেদনায় ভরে উঠে। সে কি ভুল করছে? তাই যদি হয় তবে এ ভুল তাকে কোথায় নিয়ে যাবে? ভালো লাগে না মম’র অন্তুর এ লুকোচুরি লুকোচুরি খেলা। তাই ইচ্ছে করেই দুদিন দেখা করেনি মম। কিন্তু তাতে কি অন্তুর কোনো পরিবর্তন হয়েছে নাকি? সে নিজেই কষ্ট পেয়েছে শুধু। মম’র ভালো লাগে না। সে চলে যায় মুক্তাকে রেখে। অন্তু বুঝতে পারে মম’র অভিমানী আচরণ। খারাপ লাগে তারও । রুম থেকে বেরিয়ে অসুস্থ অবস্থায় আস্তে আস্তে ছাদে যায় অন্তু। মম অভিমানে ছাদে এসেছিলো তাই দেখা হয়ে যায় আবারো। অন্তু কথা বলে যেচে,“মম, তোমার কী মন খারাপ?”
ঃ না। স্বাভাবিক ভাবেই উত্তর দেয় মম।
ঃ তাহলে কী শরীর খারাপ?
ঃ না। ভালো আছি আমি।
ঃ তাই।
ঃ হ্যাঁ। কিন্তু তুমি অফিসে যাওনি কেন?
ঃ না, যাইনি নয় যাবো-তবে দেরি করে। শরীর খারাপ তো ভাবছিলাম অফিসে যাবো কিনা। কিন্তু তুমি যখন বলছো তখন যেতেই তো হবে।
মম অন্তুর দিকে তাকালো। অন্তুকে কেমন শুকনো লাগালো তার কাছে। মায়া হলো। জিজ্ঞেস করলো,“কী হয়েছে?”
ঃ গতকাল থেকে জ্বর জ্বর লাগছিলো। অবশ্য, আজ একটু বেড়েছিলো। এখনোই সেরে যাবে।
ঃ হঠাৎ এখন সেরে যাবে মানেটা কী?
ঃ ও তুমি বুঝবে না।
ঃ বুঝবো না কেন? বুঝালে কে না বোঝে।
ঃ কচু বুঝো তুমি। সহজ বিষয়গুলোই বুঝো না আর..।
ঃকী বুঝতে চেয়েছিলো অন্তু? তাহলে কী অন্তুও মম’র মতো?
ঃ বুঝাবো কেমন করে বলো। আমি যে বোকা কিন্তু চালাকরাও যে বোঝেনা ।
ঃ বুঝাতে পারলে তো বুঝবে।
ঃ তাই। তবে তো ছাত্র-শিক্ষক দুটোই গাধা।
ঃ না, গাঁধা না গাধিও আছে। কার সাড়া পেয়ে অন্তু পেছন ফিরে তাকালো দ্রুত চলে গেলো মম। তখন প্রভাতের সোনা রোদ ছুঁয়ে গেছে পৃথিবী।
চলবেই
না ভালো লাগছেনা, হঠাৎ মনে হলো তার প্রিয়ার কথা সেই অপূর্ব অপরুপা। যাকে কঠিন ভাবে ভালোবাসে সে। কিন্তু কেউ জানে না সে কথা। সে তার একাকীত্বের সীমানায় একান্ত আপন জন। যাকে নিয়ে ভাবতে ভালোলাগে মাসুমের। স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছে করে। সাজাতে ইচ্ছে করে জীবনের সীমানা। হারিয়ে যায় মাসুম ভাবনার অতলে।
রাজু আহম্মেদের মনে আশার বাদ্য বাঁজছে। অনেক দিনের স্বপ্ন পূর্ণ হতে চলেছে তার এই অর্ডার পাশ হলে তাকে আর পেছনে তাকাতে হবে না। পুরুণ হবে বহুদিনের স্বপ্ন তার শহরে একটা ফ্লাটবাসা। অনেক আনন্দ নিয়ে সব কাজ খুব দ্রুত করছেন তিনি। প্রায় সব কাজ শেষ একটা মাত্র হিসাব নিয়ে ব্যস্ত তিনি। কেন জানি কিছুতেই মিলছে না হিসাবটা। অসহ্য উত্তেজিত হয়ে উঠছে মস্তিষ্ক। ঘাম চিক চিক করছে কপালে, সে দিকে খেয়াল নেই তার। হিসাবটা মেলাতেই হবে নয়তো মাসুম সাহেব সাইন করবে না। আর তার একটা সাইনের উপর নির্ভর করছে এতগুলো মালের ডেলিভারী।আর এ ডেলিভারিই প্রসন্ন করবে রাজুর ভাগ্যকে।
ঃ স্যার, আসবো।
পিয়ন বাবুর দিকে চাইলো রাজু।
ঃ না না, এখন এসো না। আমি ব্যস্ত আছি। পরে এসো।
ঃ জ্বি, আচ্ছা। বলে চলে গেলো পিয়ন। কাজে মন দিলো রাজু আহম্মেদ। অনেক সময় ধরে হিসাব করছে রাজু। মাসুম একটু আগেই অফিস থেকে বেরিয়ে গেলো। অনেকগুলো ভাবনা এলোমেলো করছে তার মনসপটে। কি করবে কিছু সিদ্ধান্তে আসতে পারছে না সে। চাকরীটা চলে গেলে কী হতে পারে? কতোটা বিপন্ন হতে পারে তাদের জীবন? সে কথা ভাবতেই মনে পড়ে তার বাবার কথা। মৃত্যুর আগে তিনি মাসুমের হাত ধরে বার বার বলে ছিলেন,“মাসুম সোনা আমার, আমি তো তোমার জন্য কিছু রেখে যেতে পারলাম না তবু একটা কথা রেখে গেলাম, জীবনে কখনো অন্যায় করবি না বাবা। আপন র্সাথে অন্যকে কষ্ট দিবি না সে কষ্ট নিজের জীবনে অভিশাপ বয়ে আনে। আর আমাকে ক্ষমা করে দিস। অতীতকে সামনে টেনে কষ্ট পাস না।” কথাগুলো বলতে বলতে অনেক কেঁদেছিলো তার বাবা।
সে দিন মাসুম ভাবতেই পারেনি তার বাবা চলে যাবে তাকে একা করে। সত্যি কথাই বলে গেছেন তিনি। তার জন্য রেখে গেছেন তার সততা আর আদর্শ। যাকে শ্রদ্ধা করে মাসুম। কিন্তু মাসুম বুঝতে পারে, তার বাবার সৌন্দর্যকে সামনে আনলেই তার মনে উঁকি দেয় একটি অজানা প্রশ্ন। বাবার জীবন কেন এমন অসম্পূর্ণই রয়ে গেলো? তারা কেন এতো অসহায়? কিন্তু সে প্রশ্ন স্থায়ী হয় না বেশিক্ষণ। কারণ, মাসুম দেখেছে, তার বাবা ছিলেন নির্বিক, দূরন্ত এক সত্যের সৈনিক। যাকে নিয়ে গর্ব হয় তার।
অন্তুর মাথাটা ধরেছে আর জ্বর জ্বর লাগছে। অফিসে যাবে কিনা ভাবছে সে। জ্বানালার পাশে অনেকক্ষণ বসে আছে। ভাবনার জ্বানালায় হঠাৎ উঁকি দিলো মম। সঙ্গে মুক্তাও আছে। মম সোজা চলে গেলো ঝাও গাছের টোনাটুনির বাসার কাছে। টোনাটুনি দুটি তখনো বেরিয়ে যায়নি। মম উপরে তাকালো অন্তুও দেখছে। চোঁখে ঁেচাখ পড়তেই হেসে দিলো দুজনেই। অন্তুর মনে হলো, মম যেন কেমন হয়ে গেছে। মুক্তা খুব খুশি হয়েছে টোনাটুনির বাসা দেখে। তার মনে হচ্ছে যে, সে এতোদিন দেখেনি কেন?
ঃ আপু, এগুলো কী পাখি?
ঃ টোনাটুনি।
ঃও মা ও রা এত ছোট ওদের মা নেই ?
ঃ না, ওরাই তো মা বাবা।
ঃমুক্তা ফিক করে হাসি দিলো। এতো ছোট পাখি মা হয় বুঝি।
ঃহ্যাঁ, হয়তো। পিঁপড়ে ছোট না, তবুতো মা হয়?
ঃ মুক্তা চুপ করে থাকলো কিছুক্ষণ। কি বুঝলো কে জানে। মম’র মন সে দিকে নেই। সে ভাবছে অন্য কথা। অন্তু কী মমকে শুধুই বন্ধু ভাবে? কিন্তু কেন? মম’র মনটা কী অন্তু একটুও বুঝতে পারে না? মম’র মন বেদনায় ভরে উঠে। সে কি ভুল করছে? তাই যদি হয় তবে এ ভুল তাকে কোথায় নিয়ে যাবে? ভালো লাগে না মম’র অন্তুর এ লুকোচুরি লুকোচুরি খেলা। তাই ইচ্ছে করেই দুদিন দেখা করেনি মম। কিন্তু তাতে কি অন্তুর কোনো পরিবর্তন হয়েছে নাকি? সে নিজেই কষ্ট পেয়েছে শুধু। মম’র ভালো লাগে না। সে চলে যায় মুক্তাকে রেখে। অন্তু বুঝতে পারে মম’র অভিমানী আচরণ। খারাপ লাগে তারও । রুম থেকে বেরিয়ে অসুস্থ অবস্থায় আস্তে আস্তে ছাদে যায় অন্তু। মম অভিমানে ছাদে এসেছিলো তাই দেখা হয়ে যায় আবারো। অন্তু কথা বলে যেচে,“মম, তোমার কী মন খারাপ?”
ঃ না। স্বাভাবিক ভাবেই উত্তর দেয় মম।
ঃ তাহলে কী শরীর খারাপ?
ঃ না। ভালো আছি আমি।
ঃ তাই।
ঃ হ্যাঁ। কিন্তু তুমি অফিসে যাওনি কেন?
ঃ না, যাইনি নয় যাবো-তবে দেরি করে। শরীর খারাপ তো ভাবছিলাম অফিসে যাবো কিনা। কিন্তু তুমি যখন বলছো তখন যেতেই তো হবে।
মম অন্তুর দিকে তাকালো। অন্তুকে কেমন শুকনো লাগালো তার কাছে। মায়া হলো। জিজ্ঞেস করলো,“কী হয়েছে?”
ঃ গতকাল থেকে জ্বর জ্বর লাগছিলো। অবশ্য, আজ একটু বেড়েছিলো। এখনোই সেরে যাবে।
ঃ হঠাৎ এখন সেরে যাবে মানেটা কী?
ঃ ও তুমি বুঝবে না।
ঃ বুঝবো না কেন? বুঝালে কে না বোঝে।
ঃ কচু বুঝো তুমি। সহজ বিষয়গুলোই বুঝো না আর..।
ঃকী বুঝতে চেয়েছিলো অন্তু? তাহলে কী অন্তুও মম’র মতো?
ঃ বুঝাবো কেমন করে বলো। আমি যে বোকা কিন্তু চালাকরাও যে বোঝেনা ।
ঃ বুঝাতে পারলে তো বুঝবে।
ঃ তাই। তবে তো ছাত্র-শিক্ষক দুটোই গাধা।
ঃ না, গাঁধা না গাধিও আছে। কার সাড়া পেয়ে অন্তু পেছন ফিরে তাকালো দ্রুত চলে গেলো মম। তখন প্রভাতের সোনা রোদ ছুঁয়ে গেছে পৃথিবী।
চলবেই
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০৯/০৩/২০১৭
যিনি অত্যন্ত সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় সমসাময়িক বাস্তবতার সাথে মিল রেখে তিনি তাঁর চরিত্রগুলিকে যেন বাস্তবে রুপদান করেছেন এবং এটা করেছেন অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে।।।
অনেক-অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা আর উপরে ওঠার অনুপ্ররণা রইল আপনার জন্য।।
ভালো থাকবেন আর লিখে যাবেন।