নারী স্বাধীনতা নারীর শক্তি মুক্তি নয়
সম্রাট নেপলিয়ন বলেছিলেন,
আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও
আমি একটি শিক্ষিত জাতী দিব।
ওহে নারী,
নারী স্বাধীনতাকে মুক্তি নয় শক্তি করে নাও। শক্তি করে এগিয়ে চলো সামনের পথে। আর এই নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সুপ্ত প্রতিভাকে জাগ্রত করো, জাতীকে উপহার দাও একটি সুস্থ্য সভ্য সমৃদ্ধ সমাজ। যে সমাজ দিতে পারে এই হানা-হানি, হিংসা-বিদ্বেষ, নগ্ন-বেহায়াপনা, অশ্রীলতা মুক্ত সুশৃক্ষলতা। আমরা সকলেই চাই, একটি সুন্দর, সুরুচি পূর্ণ সুস্থ্য পরিবেশ।
একজন নারী যদি হয় একটি শিশুর প্রাথমিক শিক্ষক, তবে আমার বিশ্বাস নারীটিই পারে তার স্বাধীনতার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও মননশীল করে গড়ে তুলতে। এক বার ভাবুনতো ? নারী মুক্তি বলতে কি বুঝাচ্ছি আমরা আর কি থেকেই বা মুক্তি চাই আমরা ? আমরা তো বন্দি নই । আমরা এই সংসারে, এই সমাজে ভালোবাসার পাত্রী, শ্রদ্ধার পাত্রী। তাই ভালোবাসা ঢেলেই জয় করতে হবে আমাদের। কেননা আমরা পারবোনা নারিত্বের মহিমাকে খর্ব করে নিষ্ঠুর আঘাত হানতে।
আপনি কি পারবেন আপনার বাবা মা থেকে মুক্তি পেতে? আপনি কি পারবেন আপনার ভাই বোন থেকে মুক্তি পেতে ? আপনি কি পারবেন আপনার ভালোবাসার মানুষটি হতে মুক্ত হতে? সন্তান কিংবা আপনার দায়িত্ব কর্তব্য থেকে মুক্ত হতে?
কারন তারাই আমাদের মুক্তির পথে প্রতিবন্ধকতার প্রথম পর্যায়। আমরা যে বন্ধনের কথা বলি তার উৎস তারাই।
তারা বাঁধা না দিলেই আমরা নাইট ক্লাবে যেতে পারি, তারা বাঁধা না দিলেই আমরা ছোট পোশাক পরে অর্ধ নগ্ন হয়ে রাস্তা ঘাটে আড্ডা দিতে পারি। তারা বাঁধা না দিলেই আমরা বয়ফ্রেন্ডের সংঙ্গে ডেটিং করতে পারি। আর তা যদি না হয় তো আমরা কেন কিসে থেকে মুক্তি পেতে চাই। যেখানে ধর্ম আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে, এ দেশ আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে, এ জাতি অমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে।
তাহলে কেন আমরা কিসের জন্য মুক্ত হতে চাই? আমরা যদি স্বইচ্ছাই সৎ সাহসে চাকুরি কিংবা ব্যাবসার, মাধ্যমে কর্ম করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই তবে আমার মনে হয়, এ সমাজ সংসার কেউ বাধা দিবেনা। কারন তারা প্রতিভার শক্তির সৌন্দর্য কে বাঁধা দেয়না তারা বাধা দেয় মুক্ত হবার নামে উশৃঙ্খলতাকে, বেহায়াপনাকে । আর যদি বলা হয় সমাজের জীর্ণতা থেকে মুক্তি চাই,গুড়ামি থেকে মুক্তি চাই, কুসংস্কার থেকে মুক্তি চাই তবে বলবো এ থেকে মুক্তির জন্য মুক্ত হবার দরকার নয় বরং সুশিক্ষার দরকার, ভালোবাসার দরকার, নারী শিক্ষার দরকার। একটা সময় ছিল যখন নারী শিক্ষার সুযোগ ছিলনা, এখন আছে,তাই আসুন আমরা মুক্ত নারী না হয়ে সভ্য নারী হই, এবং নারীরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে, ভালোবাসা ঢেলে, নারীত্বকে বজায় রেখে দেশ ও জাতীর উন্নয়নে সহায়তা করি।
রবি ঠাকুর বলেছিলেন-
এমন জীবন করিবে গঠন
মরিলে হাসিবে তুমি,
কাঁদিবে ভুবন।
আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও
আমি একটি শিক্ষিত জাতী দিব।
ওহে নারী,
নারী স্বাধীনতাকে মুক্তি নয় শক্তি করে নাও। শক্তি করে এগিয়ে চলো সামনের পথে। আর এই নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সুপ্ত প্রতিভাকে জাগ্রত করো, জাতীকে উপহার দাও একটি সুস্থ্য সভ্য সমৃদ্ধ সমাজ। যে সমাজ দিতে পারে এই হানা-হানি, হিংসা-বিদ্বেষ, নগ্ন-বেহায়াপনা, অশ্রীলতা মুক্ত সুশৃক্ষলতা। আমরা সকলেই চাই, একটি সুন্দর, সুরুচি পূর্ণ সুস্থ্য পরিবেশ।
একজন নারী যদি হয় একটি শিশুর প্রাথমিক শিক্ষক, তবে আমার বিশ্বাস নারীটিই পারে তার স্বাধীনতার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত ও মননশীল করে গড়ে তুলতে। এক বার ভাবুনতো ? নারী মুক্তি বলতে কি বুঝাচ্ছি আমরা আর কি থেকেই বা মুক্তি চাই আমরা ? আমরা তো বন্দি নই । আমরা এই সংসারে, এই সমাজে ভালোবাসার পাত্রী, শ্রদ্ধার পাত্রী। তাই ভালোবাসা ঢেলেই জয় করতে হবে আমাদের। কেননা আমরা পারবোনা নারিত্বের মহিমাকে খর্ব করে নিষ্ঠুর আঘাত হানতে।
আপনি কি পারবেন আপনার বাবা মা থেকে মুক্তি পেতে? আপনি কি পারবেন আপনার ভাই বোন থেকে মুক্তি পেতে ? আপনি কি পারবেন আপনার ভালোবাসার মানুষটি হতে মুক্ত হতে? সন্তান কিংবা আপনার দায়িত্ব কর্তব্য থেকে মুক্ত হতে?
কারন তারাই আমাদের মুক্তির পথে প্রতিবন্ধকতার প্রথম পর্যায়। আমরা যে বন্ধনের কথা বলি তার উৎস তারাই।
তারা বাঁধা না দিলেই আমরা নাইট ক্লাবে যেতে পারি, তারা বাঁধা না দিলেই আমরা ছোট পোশাক পরে অর্ধ নগ্ন হয়ে রাস্তা ঘাটে আড্ডা দিতে পারি। তারা বাঁধা না দিলেই আমরা বয়ফ্রেন্ডের সংঙ্গে ডেটিং করতে পারি। আর তা যদি না হয় তো আমরা কেন কিসে থেকে মুক্তি পেতে চাই। যেখানে ধর্ম আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে, এ দেশ আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে, এ জাতি অমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে।
তাহলে কেন আমরা কিসের জন্য মুক্ত হতে চাই? আমরা যদি স্বইচ্ছাই সৎ সাহসে চাকুরি কিংবা ব্যাবসার, মাধ্যমে কর্ম করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে চাই তবে আমার মনে হয়, এ সমাজ সংসার কেউ বাধা দিবেনা। কারন তারা প্রতিভার শক্তির সৌন্দর্য কে বাঁধা দেয়না তারা বাধা দেয় মুক্ত হবার নামে উশৃঙ্খলতাকে, বেহায়াপনাকে । আর যদি বলা হয় সমাজের জীর্ণতা থেকে মুক্তি চাই,গুড়ামি থেকে মুক্তি চাই, কুসংস্কার থেকে মুক্তি চাই তবে বলবো এ থেকে মুক্তির জন্য মুক্ত হবার দরকার নয় বরং সুশিক্ষার দরকার, ভালোবাসার দরকার, নারী শিক্ষার দরকার। একটা সময় ছিল যখন নারী শিক্ষার সুযোগ ছিলনা, এখন আছে,তাই আসুন আমরা মুক্ত নারী না হয়ে সভ্য নারী হই, এবং নারীরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে, ভালোবাসা ঢেলে, নারীত্বকে বজায় রেখে দেশ ও জাতীর উন্নয়নে সহায়তা করি।
রবি ঠাকুর বলেছিলেন-
এমন জীবন করিবে গঠন
মরিলে হাসিবে তুমি,
কাঁদিবে ভুবন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পরশ ০৭/১০/২০১৬খুব ভাল