রাবেয়া মৌসুমী
রাবেয়া মৌসুমী-এর ব্লগ
-
মাসুম হাঁটতে হাঁটতে চলে গেলো অনেকটা পথ। কোথায় যাবে সে জানে না। তবু হাঁটছে এলোমেলো। হাঁটতে হাঁটতে দেখা হয়ে গেলো পরিচিত এক মুখের সঙ্গে। বহুদিনের পুরোনো সে মুখ। তার বাবার অফিসের কেরানি জব্বার চাচা। মাসুম... [বিস্তারিত]
-
রিদু যতোবার খেতে বসবে ততোবারই সাদা মোরগটা সামনে এসে দাঁড়িয়ে তাকে তার মনের কথাগুলো বলবে। এতো ক্লান্তির পর প্রচন্ড ক্ষিধে নিয়ে খেতে বসে কি কানের কাছে কারো ক্যাচ-ক্যাচানি ভালো লাগে?
সারাদিন কতো কাজ করতে... [বিস্তারিত] -
মুন্নি আজ বেশ কিছু দিন পর কলেজে যাবার জন্য পা বাড়ালো ছোট্ট একটা ভয় নিয়েই। কিছুদূর হেঁটেই রিক্সায় উঠলো সে। রিক্সা এগিয়ে যাচ্ছে আর দূর থেকে একটা আওয়াজ ভেসে আসছে। কিন্তু সে দিকে খেয়াল নেই মুন্নির। তার ভা... [বিস্তারিত]
-
রাস্তার পাশে দাড়িয়ে দল হয়ে অনেকে ঘোড়া দেখছে। যেন কত দিন দেখেনা তারা এই ঘোড়া নামের পশু টিকে।ওদের দেখা-দেখি কিশোরের দল ও যোগ দিল।অনেক কথা চলছে তাদের মধ্যে ঘোড়াকে নিয়ে। হঠাৎ ময়দুরের কথাটাকে ধরে উঠলো সকলে... [বিস্তারিত]
-
হ ঠিক কছিস মজমুল । মোর ও ভয় নাগে,ছোট ছোট ভাই বোন গুলা কখন কি করে বসে কে জানে?
আচ্ছা মজমুল আসাদ পাগলা ছোট ছোট ছোল গুলাক দেখপা পারে না ক্যান?
হ এটা তো মুই ও কও? তো একদিন শুননু যে অর একটা ফুপু আছলো । ফ... [বিস্তারিত] -
ক্যান অন্য দলের লোকেরা পাগলা বানালো ক্যান ?
হু এটায় তো কথা! হারা এলা মর্খ-সুর্খ মানুষ অত কিছু বুঝিনা,আরো সোনা কথা আসাদ নাকি ভালো, বড় নেতা আসলো ওকে সবাই মান দেছলো,তার পর ওই ফের শহরের কলেজের এক স্যারে... [বিস্তারিত] -
[দিনাজপুর এবং বগুড়া জেলার আঞ্ছলিক ভাষায় লেখা একটি গল্প]
এনা-একটু, এংকা-এরকম,উদিংকা-গতপরশু,নগি পলো-বাঁশের লাঠি পড়ে গেল,কদ্দিন-কতদিন,হিয়াল-ঠান্ডা,হারা-আমরা,ডেকচি- পাতিল,হাতা-চামুচ,ছোল-ছোট বাচ্চা,
বানু... [বিস্তারিত] -
মজমুল আর হাবলুদৌড় দিল সে দিকে। কাছে গিয়ে থমকে দাড়ালো তারা। আসাদ পাগলা বানুকে এমন করে মেরেছে,বানুর নাক দিয়ে অঝরে রক্ত ঝরছে। চোখের নিচে ফুলে উঠেছে সেখানেউ ফুটা হয়েছে। এখন আর কদছেনা বানু,জ্ঞান শুন্য দেহট... [বিস্তারিত]
-
মাসুমের অফিসে তেমন কোনো কাজ না থাকায় পিয়ন বাবুকে ডেকে গল্প জড়িয়ে দিলেন। পারিবারিক অনেক বিষয়েই গল্প করলো তারা। শেষে বলা কথাগুলো তাকে ভাবিয়ে তুললো। পিয়ন জানালো, মাসুম মাল ডেলিভারী পেপার্সসে সাইন না করায়... [বিস্তারিত]
-
যদি মন চায় তবে চলে এসো
ফাগুনের এ বেলা
এখানে মানুষে মানুষের মাঝে
বিভেদ নাই, নাই হেলা। [বিস্তারিত] -
[দিনাজপুর এবং বগুড়া জেলার আঞ্চলিক ভাষায় লেখা একটি গল্প]
শব্দ-অর্থ
]এনা-একটু, এংকা-এরকম ,উদিংকা-গতপরশু,নগি পলো-বাঁশের লাঠি পড়ে গেল,কদ্দিন-কতদিন,হিয়াল-ঠান্ডা,হারা-আমরা,ডেকচি- পাতিল,হাতা-চামুচ,ছোল-ছোট ... [বিস্তারিত] -
ইর্শা করে আধার ঘরে
রাখলো আমায় যারা
কে দিল সেই সংগোপনে
অঝোর আলোক ধারা। [বিস্তারিত] -
]দুই
পরের দিন,আবারো বেরিয়ে পড়লাম। আজ আপুর ননদ মুক্তা আপু আছে আমাদের সঙ্গে। আমরা যাচ্ছি দিনাজ পুরের সেই ঐতির্য্য পূর্ণ রামসাগর দেখতে ।কথিত রাজা রামচন্দ্র খনন করেছিলেন এ রাম সাগর। বিসাল এ সাগরের ধারে ... [বিস্তারিত] -
কেটে দিলো মাসুম। মেয়েটার কথা সইতে পারে না সে। চেহারার সৌন্দর্যের সাথে মনের কোনো মিল খুঁজে পায় না অদিতার। এখানে তার একটা ধারণা ভুল জেনেছে মাসুম। তার মন সব সময় বলতো যে, চেহারা মনের আয়না। কিন্তু না, অদিত... [বিস্তারিত]
-
এক
ভ্রমনের জন্য যে নতুন করে সময় করে নিবো, তা হয়ে উঠেনা। অতএব কাজের অজুহাতেই কর্মব্যস্ততার মধ্য থেকে ক্লান্তির অবসরে কিছুটা সময় যদি কাছেই কোন দরশনীয় স্থানে যাওয়া যায় তো মন্দ হয় না। আর তেমনি করে এবারের... [বিস্তারিত]