পার্বত্য ভ্রমণ ভাবনা
আজ রাত ১১টা ৩০মিনিটের শ্যামলি পরিবহনের টিকেট কাটা হয়েছে ৭টি (আজ আরো একটা কাটা হবে), গন্তব্য খাগড়াছড়ি। যাবো আমি, আমার মিসেস এবং আমার মেয়ে। আরো আছে বসির, মিসেস বসির ও ওদের মেয়ে। যাবে ইস্রাফীল ও তার মিসেস। আরো একজন আছে স্বপন।
আপাততো যেভাবে ভ্রমণ প্লান করেছি তাহচ্ছে-
২৫ জানুয়ারি রাতে ঢাকা টু খাগড়াছড়ি।
২৬ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি ভ্রমণ। (রিসং ঝরর্ণা, আলু টিলা, হাজাছড়া ঝরর্ণা, দেবতার পুকুর, পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র ইত্যাদি )
২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি টু রাঙ্গামাটি। (ইচ্ছে আছে দীঘিনালা হয়ে লঞ্চে করে যাওয়ার।)
২৭+২৮ জানুয়ারি রাঙ্গামাটি ভ্রমণ। (কর্ণফুলী হ্রদে নৌভ্রমণ, ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝর্ণা, উপজাতীয় যাদুঘর, পেদা টিং টিং, টুকটুক ইকো ভিলেজ, রাজবন বিহার, ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি, আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার, ইত্যাদি)
২৯ জানুয়ারি রাঙ্গামাটি টু বান্দরবান।
২৯+৩০ জানুয়ারি বান্দরবান ভ্রমণ। (নীলগির, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, নীলাচল, মেঘলা, শ্রভ্র নীল, স্বর্ণমন্দির, ক্যামলং জলাশয়, কানাপাড়া পাহাড়, ইত্যাদি)
এরপরেও যদি দলের সমস্ত সদস্য সুস্থ থাকে (বিশেষ করে বাচ্চা আর মেয়েরা) এবং তাদের ইচ্ছে অটুট থাকে তাহলে আরো দুটিন কক্সবাজারের থেকে আসতে পারি।
আপাততো যেভাবে ভ্রমণ প্লান করেছি তাহচ্ছে-
২৫ জানুয়ারি রাতে ঢাকা টু খাগড়াছড়ি।
২৬ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি ভ্রমণ। (রিসং ঝরর্ণা, আলু টিলা, হাজাছড়া ঝরর্ণা, দেবতার পুকুর, পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র ইত্যাদি )
২৭ জানুয়ারি খাগড়াছড়ি টু রাঙ্গামাটি। (ইচ্ছে আছে দীঘিনালা হয়ে লঞ্চে করে যাওয়ার।)
২৭+২৮ জানুয়ারি রাঙ্গামাটি ভ্রমণ। (কর্ণফুলী হ্রদে নৌভ্রমণ, ঝুলন্ত সেতু, সুবলং ঝর্ণা, উপজাতীয় যাদুঘর, পেদা টিং টিং, টুকটুক ইকো ভিলেজ, রাজবন বিহার, ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি, আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার, ইত্যাদি)
২৯ জানুয়ারি রাঙ্গামাটি টু বান্দরবান।
২৯+৩০ জানুয়ারি বান্দরবান ভ্রমণ। (নীলগির, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, নীলাচল, মেঘলা, শ্রভ্র নীল, স্বর্ণমন্দির, ক্যামলং জলাশয়, কানাপাড়া পাহাড়, ইত্যাদি)
এরপরেও যদি দলের সমস্ত সদস্য সুস্থ থাকে (বিশেষ করে বাচ্চা আর মেয়েরা) এবং তাদের ইচ্ছে অটুট থাকে তাহলে আরো দুটিন কক্সবাজারের থেকে আসতে পারি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।