হাসিমাখা মুখ সর্বদা নিষ্কলঙ্ক নয়
মেয়েটি দশম শ্রেণীর ছাত্রী। ছেলেটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম বর্ষের ছাত্র ।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের আলাপ ।ছেলেটার হাসিমাখা মুখ দেখে প্রেমে পড়ে যায় ।সাত দিন পর ,তারা বাইরে রেস্টুরেন্টে দেখা করে। ১৫দিন পর, ভালোবাসা দিবসে ছেলেটি মেয়েটিকে উপহার দেয়। লাল গোলাপ ,চকলেট ,আংটি এবং একটি চিঠি ।তারপর তো যোগাযোগ আছেই। এরপর মেয়েটি স্কুল পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষা দ্রুত শেষ করে দেখা করে ছেলেটির সাথে।
ছেলেটি খুব মেধাবী ছিল ।মেয়েটির আবার গণিতে দুর্বল ছিল। মেয়েটি বলল ,ছেলেটিকে যেন তাকে পড়ায়। ছেলেটি রাজি হল। তাই গণিত পড়ার নাম করে কোচিং না গিয়ে বেতন জমিয়ে ছেলেটির জন্মদিনের জন্য দামী দামী উপহার কিনল।
মেয়েটি ছেলেটিকে চমক দিবে বলে বসে আছে ১ ঘন্টা, ৩ ঘন্টা, ৫ ঘন্টা কেটে গেল। কিন্তু ছেলেকে আসলো না ।ফোনেও পেল না ।মেয়েটির বাড়ি চলে এলো ।
ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে কম কথা হতে লাগল ।মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার সাথে অন্য মেয়ের আগেই সম্পর্ক আছে ।মেয়েটির ভাই বিশ্ববিদ্যালয় পরে। ভাইয়ের কাছে জানতে পারে, সেই ছেলে বহু মেয়েকে এভাবে ঠকিয়েছে।
পরবর্তী ভালোবাসা দিবসে ছেলেটি মেয়েটিকে একটি চিঠি পাঠায়। সেখানে লেখা ছিল, তার ভাইকে বলতে যেন ছেলেটির উপর যা দোষ চাপিয়েছে তা যেন তুলে নেয়। নইলে বাড়িতে রক্তগঙ্গা বইবে। ম মেয়েটি ঘাবড়ে যায় ।সে সব খুলে বলে তার ভাইকে ।ভাইটি বোনের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে ছেলেটিকে ছেড়ে দেয় ।
বেশ কিছুদিন পর মেয়েটিকে ছেলেটি আবার ফোন দেয় ।ছেলেটি বলল , আমার কাল বারোটার মধ্যে ৫ হাজার টাকা চাই। মেয়েটি বলল, আমি কোথায় পাবো এতো টাকা ।ছেলেটি হুমকি দিল না দিলে সব প্রেম কাহিনী মা বাবাকে জানিয়ে দেবে । তাই নিজের জমানো টাকা দিয়ে দিল ।এভাবে মিষ্টি মুখে অসৎ কাজ করাতে লাগল।
ছেলেটি পরবর্তী ভালোবাসা দিবসে মেয়েটিকে চিঠিতে লিখেছে , তোমার দেওয়া টাকা দিয়ে আমি আমার নতুন বয়ফ্রেন্ডের জন্য উপহার কিনেছি। তোমার প্রয়োজন ফুরিয়েছে। আজ থেকে তুমি স্বাধীন। তুমি আজ থেকে আমাকে আর পাবে না ।তুমি যে আমাকে সাহায্য করেছ তা তুমি কাউকে বলো ধরতে পারবে না। কারণ আমি এখন বিদেশ যাচ্ছি। তবে হ্যাঁ এটা সত্য আমি তোমাকে ছাড়াও আরো ২০ জনকে ঠকিয়েছি কিন্তু কেউ ধরতে পারিনি।
ছেলেটি খুব মেধাবী ছিল ।মেয়েটির আবার গণিতে দুর্বল ছিল। মেয়েটি বলল ,ছেলেটিকে যেন তাকে পড়ায়। ছেলেটি রাজি হল। তাই গণিত পড়ার নাম করে কোচিং না গিয়ে বেতন জমিয়ে ছেলেটির জন্মদিনের জন্য দামী দামী উপহার কিনল।
মেয়েটি ছেলেটিকে চমক দিবে বলে বসে আছে ১ ঘন্টা, ৩ ঘন্টা, ৫ ঘন্টা কেটে গেল। কিন্তু ছেলেকে আসলো না ।ফোনেও পেল না ।মেয়েটির বাড়ি চলে এলো ।
ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে কম কথা হতে লাগল ।মেয়েটা জানতে পারলো ছেলেটার সাথে অন্য মেয়ের আগেই সম্পর্ক আছে ।মেয়েটির ভাই বিশ্ববিদ্যালয় পরে। ভাইয়ের কাছে জানতে পারে, সেই ছেলে বহু মেয়েকে এভাবে ঠকিয়েছে।
পরবর্তী ভালোবাসা দিবসে ছেলেটি মেয়েটিকে একটি চিঠি পাঠায়। সেখানে লেখা ছিল, তার ভাইকে বলতে যেন ছেলেটির উপর যা দোষ চাপিয়েছে তা যেন তুলে নেয়। নইলে বাড়িতে রক্তগঙ্গা বইবে। ম মেয়েটি ঘাবড়ে যায় ।সে সব খুলে বলে তার ভাইকে ।ভাইটি বোনের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে ছেলেটিকে ছেড়ে দেয় ।
বেশ কিছুদিন পর মেয়েটিকে ছেলেটি আবার ফোন দেয় ।ছেলেটি বলল , আমার কাল বারোটার মধ্যে ৫ হাজার টাকা চাই। মেয়েটি বলল, আমি কোথায় পাবো এতো টাকা ।ছেলেটি হুমকি দিল না দিলে সব প্রেম কাহিনী মা বাবাকে জানিয়ে দেবে । তাই নিজের জমানো টাকা দিয়ে দিল ।এভাবে মিষ্টি মুখে অসৎ কাজ করাতে লাগল।
ছেলেটি পরবর্তী ভালোবাসা দিবসে মেয়েটিকে চিঠিতে লিখেছে , তোমার দেওয়া টাকা দিয়ে আমি আমার নতুন বয়ফ্রেন্ডের জন্য উপহার কিনেছি। তোমার প্রয়োজন ফুরিয়েছে। আজ থেকে তুমি স্বাধীন। তুমি আজ থেকে আমাকে আর পাবে না ।তুমি যে আমাকে সাহায্য করেছ তা তুমি কাউকে বলো ধরতে পারবে না। কারণ আমি এখন বিদেশ যাচ্ছি। তবে হ্যাঁ এটা সত্য আমি তোমাকে ছাড়াও আরো ২০ জনকে ঠকিয়েছি কিন্তু কেউ ধরতে পারিনি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জানবক্স খান ২০/০৭/২০২০its not love at all.
-
কুমারেশ সরদার ১৯/০৭/২০২০শাবাশ
-
সাঃ মোঃ সাখাওয়াত হোসেন ১৮/০৭/২০২০ভালো। গল্প টা আরও মাধুর্যপূর্ণ হতে পারতো।
-
ফয়জুল মহী ১৭/০৭/২০২০সাবলীল সুন্দর উপস্থাপন ।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৭/০৭/২০২০রম্যভাব!
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৭/০৭/২০২০ঠকবাজ আর কি!