লাইকা পর্ব -১
সন্ধ্যার নীড়,উড়ে যাচ্ছে বিষাদের প্রজাপতি,কখনো বা মন খারাপের ঢেউ ,কখনো বা চেতনার কালিমা।তবু এ নীর্জনতা,আত্মার স্পন্দন,চেতনা দিচ্ছে অজানা অনুভবের।শ্রদ্ধেয় পাঠকগণ জন্ম নিতে চলেছে একটি উপন্যাস বা গল্প, জানি না কলম কতদূর যেতে চায়,কত সীমানায় বা ব্যাপ্তিতে।আমি নিজেও জানি না কী হবে।দেখা যাক কলম আমাদের কোন রাজ্যো নিয়ে যায়।একটা নাম তো দিতেই হয়।নাম একটি কুকুরের নামে যার মৃত্যু সহজ ছিল না-লাইকা।হাসছেন?? ভাবছেন কুকুরের নামে লেখা পড়ব?তাহলে বলব আপনারা সাংসারিক বিরহে জীবনের অর্থই বিস্মৃত হয়েছেন।অশুদ্ধতার চেতনা থেকে বেরিয়ে আসুন,দেখুন বিজ্ঞান আর প্রকৃতির পরম সত্যকে।মানুষ যখন জন্মায় তখন কিন্তু সে একাই আসে।জাগতিক পৃথিবী তে আবদ্ধ সত্তা ভুলে যায় জগতে সে একক সত্তা।কভু যে আত্মসত্তাকে প্রকৃতির নীরব একাকীত্বে অনুভব করেছে তার কী দুঃখে পরাজয় হয়,হয় না।দুঃখকে করতে হয় ত্যাগ ,সুখানুভবকে করতে হয় সীমায় বেষ্টন।যখন ব্যক্তি অত্যধিক দুঃখে পীড়িত হয়,নরকের অনুভব ঘটে -চেতনা শক্তি কলুষিত হয় আত্মা হারায় বিবেকবোধ,ঘটে বিকৃতি।তাই দুঃখের নরককে অবশ্যই পরিহার করা জরুরি।কীভাবে জয় করবেন বেদনাকে?বিশ্ব সংসারে পরমার্থ ,যা পরম,যা সত্য,যা বৃহত স্থিরতা তাই আপনাকে মুক্তি দেবে।আত্মসত্তা দিয়ে অনুভব করতে হয় পরম স্থিতিকে।মনের গভীর স্তরটিকে করতে হবে জাগ্রত।আত্মার সাথে স্রষ্ঠার সম্বন্ধের অনুভব যেদিন হবে সেদিন দুঃখের কোনো নরকই আর আপনাকে স্পর্শ করতে পারবে না!
দুঃখের পঁ্যাচাল ভালোই পাড়লাম।উপদেশ হলো না বাণী হলো বুঝলাম না।উপদেশ দিয়ে পাঠক বাড়ানো যায় না।কোথায় পড়েছিলাম উপদেশ কেউ লাইক করে না।দেখলেন তো কথার ভেতরে বাংলিশ ঢুকিয়ে দিলাম।হাহাহহাহাহা............।।আচ্ছা আমি কি ভাবছি জানেন-কোনকালে ঠিক জানি না কিন্তু অনলাইনে যখন ডাইরীর এই পাতাটা ঢিল মারব তখন ইমুজি দিব না দিব না।দিয়েই দিই।আমার ইমুজি খুব ভালো লাগে।বইয়ে যেদিন প্রকাশ করব সেদিন না দিলেই হবে।বুঝিনা এই কবিদের মাথায় কি বুদ্ধিশুদ্ধি কম নাকি!একটা আন্দোলন বা প্রস্তাব করলেই তো হয় অনলাইনের মতো বইয়েও ইমুজি মেরে দেওয়া তাহলে অনেক অনেক ভালো লাগত।আমি সবেমাত্র নবজাতক লেখক,বাচ্চা মানুষ আমি কি আর আন্দোলন টান্দোলন করতে পারি।পাঠক জনতা আপনারাই বলুন বইয়ে অনলাইনের মতো ইমুজি হলে ভালো লাগত না???আপনাদের লাগুক আর না লাগুক আমার মেয়ে বন্ধুদের লাগত।ধুত্তুরি হাত ব্যথা করছে।এই বিজ্ঞান এত কিছু পারে অথচ একটা কলম বানাতে পারে না নিজে নিজেই লিখতে পারে ভয়েস শুনে।সাতটা বেজে ৩০ সো আমি গেলাম ।কালকে ফিসিক্স এক্সাম ।আমার প্রিয় স্যারদের একজন সো ইমেজ রক্ষা করা জরুরি ।এটাই সমস্যা বেশি ভণ্ডামির ভদ্র সাজতে গিয়ে সব গুলিয়ে যায়।এক্সাম আছে ।ঘুম ধরসে....................................
ও যে জায়গায় ছিলাম ।কষ্ট ত্যাগ করার সাথে সুখের বেষ্টনও জরুরি,না হলে বেশি সুখ আপনাকে ডুবাবে।সুখের পঁ্যাচালটা এখন আর না পাড়লাম,বুঝে নেন।লাইকা লিখতে গিয়ে পাবলিকের সাথে আড্ডা মারা স্টার্ট করসি,দেখলেন কি থেকে কি হয়ে যায়।মন খারাপের কিছু নেই ।সব কিছুরই তো একটা আনুষ্ঠানিকতা আছে অনেকটা মিটিং এর আগে চা খাওয়ার মত।চাতো আর খাওয়া যাবে না ,অবশ্যই দুধ চা, তো কি আর করা।চা এর বদলে আড্ডাই হোক।আপনাদের খারাপ লাগছে নাত??আমি মুখে বেশি কথা বলতে পারি না ।লিখে আড্ডা দিতে পারি।এমনিতে পাবলিকের সাথে আড্ডা মারতে গেলে লোকে উলটা পালটা বলবে ।গল্পে গল্পে আড্ডা মারা বেশ মজার সেইফও।আচ্ছা আপনারা কি লাইকা সম্পর্কে কিছু আন্দাজ করতে পারছেন কে এই লাইকা কেনই বা দুনিয়ার এত কিছু ছেড়ে আমার অনুভূতি লাইকাতেই আটকালো।আসল ঘটনায় আসার আগে আপনার ততক্ষণ নিজেদের চিন্তা মুক্ত করে নিন।লাইকাকে অনুভব করতে হলে মন চিন্তা ,আর চাহিদা মুক্ত হওয়া জরুরি।লাইকা যে লাইকাই তার আর শুরু আর শেষ।হাহাহাহা...........................।।আসছি শীঘ্রই.........।।আসছে র্যায়ান ....................................।।
দুঃখের পঁ্যাচাল ভালোই পাড়লাম।উপদেশ হলো না বাণী হলো বুঝলাম না।উপদেশ দিয়ে পাঠক বাড়ানো যায় না।কোথায় পড়েছিলাম উপদেশ কেউ লাইক করে না।দেখলেন তো কথার ভেতরে বাংলিশ ঢুকিয়ে দিলাম।হাহাহহাহাহা............।।আচ্ছা আমি কি ভাবছি জানেন-কোনকালে ঠিক জানি না কিন্তু অনলাইনে যখন ডাইরীর এই পাতাটা ঢিল মারব তখন ইমুজি দিব না দিব না।দিয়েই দিই।আমার ইমুজি খুব ভালো লাগে।বইয়ে যেদিন প্রকাশ করব সেদিন না দিলেই হবে।বুঝিনা এই কবিদের মাথায় কি বুদ্ধিশুদ্ধি কম নাকি!একটা আন্দোলন বা প্রস্তাব করলেই তো হয় অনলাইনের মতো বইয়েও ইমুজি মেরে দেওয়া তাহলে অনেক অনেক ভালো লাগত।আমি সবেমাত্র নবজাতক লেখক,বাচ্চা মানুষ আমি কি আর আন্দোলন টান্দোলন করতে পারি।পাঠক জনতা আপনারাই বলুন বইয়ে অনলাইনের মতো ইমুজি হলে ভালো লাগত না???আপনাদের লাগুক আর না লাগুক আমার মেয়ে বন্ধুদের লাগত।ধুত্তুরি হাত ব্যথা করছে।এই বিজ্ঞান এত কিছু পারে অথচ একটা কলম বানাতে পারে না নিজে নিজেই লিখতে পারে ভয়েস শুনে।সাতটা বেজে ৩০ সো আমি গেলাম ।কালকে ফিসিক্স এক্সাম ।আমার প্রিয় স্যারদের একজন সো ইমেজ রক্ষা করা জরুরি ।এটাই সমস্যা বেশি ভণ্ডামির ভদ্র সাজতে গিয়ে সব গুলিয়ে যায়।এক্সাম আছে ।ঘুম ধরসে....................................
ও যে জায়গায় ছিলাম ।কষ্ট ত্যাগ করার সাথে সুখের বেষ্টনও জরুরি,না হলে বেশি সুখ আপনাকে ডুবাবে।সুখের পঁ্যাচালটা এখন আর না পাড়লাম,বুঝে নেন।লাইকা লিখতে গিয়ে পাবলিকের সাথে আড্ডা মারা স্টার্ট করসি,দেখলেন কি থেকে কি হয়ে যায়।মন খারাপের কিছু নেই ।সব কিছুরই তো একটা আনুষ্ঠানিকতা আছে অনেকটা মিটিং এর আগে চা খাওয়ার মত।চাতো আর খাওয়া যাবে না ,অবশ্যই দুধ চা, তো কি আর করা।চা এর বদলে আড্ডাই হোক।আপনাদের খারাপ লাগছে নাত??আমি মুখে বেশি কথা বলতে পারি না ।লিখে আড্ডা দিতে পারি।এমনিতে পাবলিকের সাথে আড্ডা মারতে গেলে লোকে উলটা পালটা বলবে ।গল্পে গল্পে আড্ডা মারা বেশ মজার সেইফও।আচ্ছা আপনারা কি লাইকা সম্পর্কে কিছু আন্দাজ করতে পারছেন কে এই লাইকা কেনই বা দুনিয়ার এত কিছু ছেড়ে আমার অনুভূতি লাইকাতেই আটকালো।আসল ঘটনায় আসার আগে আপনার ততক্ষণ নিজেদের চিন্তা মুক্ত করে নিন।লাইকাকে অনুভব করতে হলে মন চিন্তা ,আর চাহিদা মুক্ত হওয়া জরুরি।লাইকা যে লাইকাই তার আর শুরু আর শেষ।হাহাহাহা...........................।।আসছি শীঘ্রই.........।।আসছে র্যায়ান ....................................।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৩/০৭/২০২৩মনমুগ্ধকর লেখা
-
জামাল উদ্দিন জীবন ২৬/০৯/২০২১সুন্দর কলম চলমে ছুরির ন্যায়ে।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৮/০৬/২০২১গল্প লিখতেন, রবীন্দ্রনাথ, তারাশঙ্কর, মানিক, শরৎ, প্রভাতকুমার প্রমুখ।
-
মাহতাব বাঙ্গালী ১৮/০৬/২০২১I feel something interesting and something thrilling about the LAIKA~ waiting for the next chapter
-
ফয়জুল মহী ১৭/০৬/২০২১বাহ্ নিখুঁত লেখা, দারুণ প্রকাশ করেছেন,
পাঠে মুগ্ধ হলাম।