তাঁহাদের কথা
প্রথমেই বলি তাঁহাদিগের কথাঃ
ইহা বলা বান্ছনীয় যে, এ জগতে কিছু মনুষ্য জন্ম গ্রহণ করিয়াছে যাঁহারা নিজ দিগকে সর্বৎকৃষ্ট ও বুদ্ধিমান বলিয়া জ্ঞান্ করিয়া থাকেন। তাঁহারা আরও মনে করিয়া থাকেন যে তাঁহাদিগের (উহ্য থাকিলো)-ই সত্য এবং বাকি সকলই মিথ্যা। ইহাদিগের কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অবশ্যই বিদ্যমান। আঠারো শতকের গুনি জনেরা বোধ্ করি আমা হইতে ভালো ইহাদিগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করিতে পারিতো। যাহা হউক- ইনারা যত্র তত্র বেজাতী ধরিয়া নিজ্ (উহ্য থাকিলো) -এর সত্যতা প্রমান করিবার জন্য সকল প্রকার তর্ক, বিতর্ক (শাম, দাম, দন্ডভেদ্) ব্যাবহার করিয়া থাকেন। কেহ যদি নিজ্ অগাদ বুদ্ধি দিয়া বিচার করিয়া ইহাদিগের সত্যতার প্রমান পাইয়া ১ হইতে ২-এ পরিবর্তিত হইয়া থাকেন তাহা হইলে তাঁহার প্রচার বেশ ঢাক ঢোল পিটিয়াই করা হইয়া থাকে। এতে বোধ্ করি তাঁহাদিগের সত্যতা বেশি প্রকাশ পাইয়া থাকে।
তাঁহাদিগের উদ্দেশ্যেই বলিতেছিঃ
গোটা বিশ্ব আজই ভুল করিতেছে কিনা বিচার না করিয়া, কাঁটা তারের এপার হউক কিংবা ওপার, স্বজাতীর যে ভুল গুলি, তাহা কি চোখে পরেনাই কোনো দিন? আজ বাঁদর, পাথর, বটগাছ ভুল প্রমান করিবার জন্য হাঁকা হাঁকি, ঠোকা ঠোকি না করিয়া ঘোড়া, তলোয়ার, কালো পোষাক এর (উহ্য থাকিলো) তে স্থান কতো খানি তাহার জ্ঞান্ আপন জন কে দিলে বোধ্ করি মনোমালিন্য অনেক খানি কম থাকিতে পারিতো। তাঁহাদিগের যিনি উনি, তিনি কি আপনারে ভিন্ন ভিন্ন নিয়মাবলি লিপিবদ্ধ করিয়া দিয়াছেন?
প্রদীপ কুমার দে
১০ই পৌষ ১৪২২
24th December 2015
6:34 AM
ইহা বলা বান্ছনীয় যে, এ জগতে কিছু মনুষ্য জন্ম গ্রহণ করিয়াছে যাঁহারা নিজ দিগকে সর্বৎকৃষ্ট ও বুদ্ধিমান বলিয়া জ্ঞান্ করিয়া থাকেন। তাঁহারা আরও মনে করিয়া থাকেন যে তাঁহাদিগের (উহ্য থাকিলো)-ই সত্য এবং বাকি সকলই মিথ্যা। ইহাদিগের কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অবশ্যই বিদ্যমান। আঠারো শতকের গুনি জনেরা বোধ্ করি আমা হইতে ভালো ইহাদিগের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করিতে পারিতো। যাহা হউক- ইনারা যত্র তত্র বেজাতী ধরিয়া নিজ্ (উহ্য থাকিলো) -এর সত্যতা প্রমান করিবার জন্য সকল প্রকার তর্ক, বিতর্ক (শাম, দাম, দন্ডভেদ্) ব্যাবহার করিয়া থাকেন। কেহ যদি নিজ্ অগাদ বুদ্ধি দিয়া বিচার করিয়া ইহাদিগের সত্যতার প্রমান পাইয়া ১ হইতে ২-এ পরিবর্তিত হইয়া থাকেন তাহা হইলে তাঁহার প্রচার বেশ ঢাক ঢোল পিটিয়াই করা হইয়া থাকে। এতে বোধ্ করি তাঁহাদিগের সত্যতা বেশি প্রকাশ পাইয়া থাকে।
তাঁহাদিগের উদ্দেশ্যেই বলিতেছিঃ
গোটা বিশ্ব আজই ভুল করিতেছে কিনা বিচার না করিয়া, কাঁটা তারের এপার হউক কিংবা ওপার, স্বজাতীর যে ভুল গুলি, তাহা কি চোখে পরেনাই কোনো দিন? আজ বাঁদর, পাথর, বটগাছ ভুল প্রমান করিবার জন্য হাঁকা হাঁকি, ঠোকা ঠোকি না করিয়া ঘোড়া, তলোয়ার, কালো পোষাক এর (উহ্য থাকিলো) তে স্থান কতো খানি তাহার জ্ঞান্ আপন জন কে দিলে বোধ্ করি মনোমালিন্য অনেক খানি কম থাকিতে পারিতো। তাঁহাদিগের যিনি উনি, তিনি কি আপনারে ভিন্ন ভিন্ন নিয়মাবলি লিপিবদ্ধ করিয়া দিয়াছেন?
প্রদীপ কুমার দে
১০ই পৌষ ১৪২২
24th December 2015
6:34 AM
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ১০/০১/২০১৬ভালো হয়েছে
-
ধ্রুব রাসেল ০৮/০১/২০১৬সাধু রূপ আমাদের চলিত যুগে কমই ব্যবহার হয়। কেননা তরুণ সমাজ সহজ কিছু চায়। যাতে বুঝতে সহজ হয়। সাধু রূপ উপস্থাপন করলেন কিন্তু শব্দশৈলীর সঠিক উপস্থাপন হয়নি। চেষ্টা করুন ভুল থেকেই তো শুদ্ধ।
-
জে এস সাব্বির ০৮/০১/২০১৬তাহাদের কথা স্পষ্ট নয় ।কিছুটা গেজ করে ধরে নিলাম ।
তবে যেকোন লেখায় আপনার কথা সরাসরিই বলবেন ।কোন ধরনের সঙ্কোচ যদি কাজ করে তবে লেখারই প্রয়োজন নাই । -
দেবব্রত সান্যাল ২৮/১২/২০১৫বানান ও ভাষার শুদ্ধি প্রয়োজন। উহ্য খুব বেশী রাখলে , লেখা দুর্বল হয়, বক্তব্য ও স্পষ্ট হয় না।