সম্পর্ক
আমরা প্রতিনিয়ত ছুটছি অপার সম্ভাবনার জীবনকে একটুখানি সুখ দেওয়ার জন্য, প্রিয় মানুষদের নৈকট্য লাভের জন্য, বন্ধনে আবদ্ধ পারিবারিক বা আত্বীয় গোত্রের মানুষদের সুখের ভরসা দেওয়ার জন্য।
চলার পথ কখনো বন্ধুর কখনো বা সরল সহজ কখনো হয়ে উঠে নিতান্ত কঠিন। স্বল্প আয়ুর জীবনে শ্রম আর স্বচ্ছ জীবন পরিচালনা জীবনকে সহজ করে দেয়, দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। মানুষ অন্য আর দশটা প্রাণীর মত নয়, মানুষকে প্রতিনিয়ত নতুন সম্পর্ক তৈরি করতে হয়, হাজারো মানুষের মাঝে নিজের জীবন সাজাতে হয়। জন্ম থেকে মৃত্যূ অবধি আমাদের মানুষের মাঝে বিচরণ করতে হয়।
প্রতিটি সম্পর্কের একটি পরিধি থাকে, সকল সম্পর্কের ভার সমান নয়। জীবন যাপনে আমরা যখন সম্পর্ক ছায়াতলে গভীরতা নির্ণয়ে ব্যর্থ হই
তখনি শুরু সম্পর্কের টানা পূরন। আমরা বারবার ব্যর্থ হই প্রিয় মানুষদের নৈকট্য লাভ থেকে। কিন্তু কেন? আমরা কি ভেবে দেখেছি এর পিছনে কোন কারনটি মূখ্য কোনটি গৌণ!
নশ্বর জীবনে সম্পর্কেরঅনেক রকমফের আছে , তা সবারি জানা। কিন্তু কোন সম্পর্কটি কিভাবে চললে দায়বদ্ধতা দূর হবে, কিভাবে সম্পর্কের স্থায়িত্ব বজায় থাকবে অথবা কিভাবে একটি সম্পর্কের শেষ ঘটবে (যদিও সম্পর্ক পরিপূরক বিষয় কখনো শেষ হয় না) সেখানে চলে আসে শিল্প। প্রতিটি মানুষ শিল্পের আধার! পৃথিবীতে চরমতম অর্বাচীন শিল্প হল সম্পর্ক! আমরা সম্পর্কের জটিলতা তখনই সৃষ্টি করি যখন অধিকার শব্দটি ব্যবহার করি!
আদ্যত অধিকার শব্দটি কখনো মানুষ মানুষে চলে না। কেউ কখনো কোন মানুষকে অধিকার করতে পারে না! অধিকার হওয়া উচিত বস্তু গত। কোন সম্পর্ক দিয়েই অধিকার প্রকাশ পায় না! সম্পর্ক হতে প্রকাশ পায় ভালবাসার দায়বদ্ধতা প্রকাশ পায় স্নেহের দায়িত্ব শ্রদ্ধার কর্তব্য। আমরা কখনো কোন মানুষের প্রতি অধিকার পেতে পারিনা, কেননা প্রতিটি মানুষের একটা ব্যাক্তিত্ব আছে মতামত আছে জীবন যাপন করার নিজস্ব স্টাইল আছে। যা পেতে পারি তা হল দায়বদ্ধতা। আমরা যদি অধিকার শব্দটি ভূলে গিয়ে ভালবেসে চেষ্টা করি, ফুলের মত মানুষটির রুপ গুণ কর্ম উপভোগ করে তাকে তার মত জীবন চালাতে সহায়তা করি ভূল করলে ছার দেয়ার মত মনন তৈরি করে ভূল থেকে উত্তোরণের উপায় দেখিয়ে দেই বদমেজাজি মানুষটি ও একদিন হয়ে উঠবে সম্পর্কের প্রকৃত অংশিদ্বার। জীবন হয়ে উঠবে সহজ সরল ও ছন্দময়! যে মানুষটি এত কিছুর পরেও আপন থাকতে চায় না, তাকে যেতে দাও, বুঝবে সে তার জীবন অন্যভাবে সাজাবে এটা তার অধিকার। অধিকার শব্দটি একান্ত ব্যক্তিগত এবং বস্তুবাচক।
জীবনে চলার পথে অনেক আদর্শ পাওয়া যায়
কাকে বেছে নেবে? কার আদর্শে জীবন পরিচালানা করবে, আসলে জীবন পরিচালনা নিজের মত করে করা উচিত। যে মানুষটিকে ভাল লাগে যার আদর্শ ভাল লাগে তার কাছ থেকে মনুষত্ব দিয়ে তার গুণাবলি গ্রহণ করা উচিত, এতেই নিহিত হবে মঙ্গল। অনেক সময় দেখা যায় প্রিয় ব্যক্তিরা আর প্রিয় থাকে না, তাদের সাথে মিশলে তাদের অনেক অপকর্ম অথবা আপত্তিকর কাজ চোখে পড়ে তখন প্রিয় ব্যক্তিটি হয়ে যায় ঘৃণার।
আসলে মানুষ কখনো ভূলের উর্দ্ধে নয়! আদর্শবান কাউকে মনে হলে দূর থেকে তার আদর্শ ছুয়ে দেখ গ্রহন কর, তাতে তার দোষ ত্রুটি চোখে পরবে না, কাউকে আদর্শ মনে করলে কখনো তার সঙ্গে মেশা উচিত নয়, শুধু আদর্শের জায়গাটি নিয়ে নিতে হয় তবেই প্রিয়রা কখনো অপ্রিয় হবে না! সবার মঙ্গল কামনা করছি।
রাজা রায়হান
চলার পথ কখনো বন্ধুর কখনো বা সরল সহজ কখনো হয়ে উঠে নিতান্ত কঠিন। স্বল্প আয়ুর জীবনে শ্রম আর স্বচ্ছ জীবন পরিচালনা জীবনকে সহজ করে দেয়, দুশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। মানুষ অন্য আর দশটা প্রাণীর মত নয়, মানুষকে প্রতিনিয়ত নতুন সম্পর্ক তৈরি করতে হয়, হাজারো মানুষের মাঝে নিজের জীবন সাজাতে হয়। জন্ম থেকে মৃত্যূ অবধি আমাদের মানুষের মাঝে বিচরণ করতে হয়।
প্রতিটি সম্পর্কের একটি পরিধি থাকে, সকল সম্পর্কের ভার সমান নয়। জীবন যাপনে আমরা যখন সম্পর্ক ছায়াতলে গভীরতা নির্ণয়ে ব্যর্থ হই
তখনি শুরু সম্পর্কের টানা পূরন। আমরা বারবার ব্যর্থ হই প্রিয় মানুষদের নৈকট্য লাভ থেকে। কিন্তু কেন? আমরা কি ভেবে দেখেছি এর পিছনে কোন কারনটি মূখ্য কোনটি গৌণ!
নশ্বর জীবনে সম্পর্কেরঅনেক রকমফের আছে , তা সবারি জানা। কিন্তু কোন সম্পর্কটি কিভাবে চললে দায়বদ্ধতা দূর হবে, কিভাবে সম্পর্কের স্থায়িত্ব বজায় থাকবে অথবা কিভাবে একটি সম্পর্কের শেষ ঘটবে (যদিও সম্পর্ক পরিপূরক বিষয় কখনো শেষ হয় না) সেখানে চলে আসে শিল্প। প্রতিটি মানুষ শিল্পের আধার! পৃথিবীতে চরমতম অর্বাচীন শিল্প হল সম্পর্ক! আমরা সম্পর্কের জটিলতা তখনই সৃষ্টি করি যখন অধিকার শব্দটি ব্যবহার করি!
আদ্যত অধিকার শব্দটি কখনো মানুষ মানুষে চলে না। কেউ কখনো কোন মানুষকে অধিকার করতে পারে না! অধিকার হওয়া উচিত বস্তু গত। কোন সম্পর্ক দিয়েই অধিকার প্রকাশ পায় না! সম্পর্ক হতে প্রকাশ পায় ভালবাসার দায়বদ্ধতা প্রকাশ পায় স্নেহের দায়িত্ব শ্রদ্ধার কর্তব্য। আমরা কখনো কোন মানুষের প্রতি অধিকার পেতে পারিনা, কেননা প্রতিটি মানুষের একটা ব্যাক্তিত্ব আছে মতামত আছে জীবন যাপন করার নিজস্ব স্টাইল আছে। যা পেতে পারি তা হল দায়বদ্ধতা। আমরা যদি অধিকার শব্দটি ভূলে গিয়ে ভালবেসে চেষ্টা করি, ফুলের মত মানুষটির রুপ গুণ কর্ম উপভোগ করে তাকে তার মত জীবন চালাতে সহায়তা করি ভূল করলে ছার দেয়ার মত মনন তৈরি করে ভূল থেকে উত্তোরণের উপায় দেখিয়ে দেই বদমেজাজি মানুষটি ও একদিন হয়ে উঠবে সম্পর্কের প্রকৃত অংশিদ্বার। জীবন হয়ে উঠবে সহজ সরল ও ছন্দময়! যে মানুষটি এত কিছুর পরেও আপন থাকতে চায় না, তাকে যেতে দাও, বুঝবে সে তার জীবন অন্যভাবে সাজাবে এটা তার অধিকার। অধিকার শব্দটি একান্ত ব্যক্তিগত এবং বস্তুবাচক।
জীবনে চলার পথে অনেক আদর্শ পাওয়া যায়
কাকে বেছে নেবে? কার আদর্শে জীবন পরিচালানা করবে, আসলে জীবন পরিচালনা নিজের মত করে করা উচিত। যে মানুষটিকে ভাল লাগে যার আদর্শ ভাল লাগে তার কাছ থেকে মনুষত্ব দিয়ে তার গুণাবলি গ্রহণ করা উচিত, এতেই নিহিত হবে মঙ্গল। অনেক সময় দেখা যায় প্রিয় ব্যক্তিরা আর প্রিয় থাকে না, তাদের সাথে মিশলে তাদের অনেক অপকর্ম অথবা আপত্তিকর কাজ চোখে পড়ে তখন প্রিয় ব্যক্তিটি হয়ে যায় ঘৃণার।
আসলে মানুষ কখনো ভূলের উর্দ্ধে নয়! আদর্শবান কাউকে মনে হলে দূর থেকে তার আদর্শ ছুয়ে দেখ গ্রহন কর, তাতে তার দোষ ত্রুটি চোখে পরবে না, কাউকে আদর্শ মনে করলে কখনো তার সঙ্গে মেশা উচিত নয়, শুধু আদর্শের জায়গাটি নিয়ে নিতে হয় তবেই প্রিয়রা কখনো অপ্রিয় হবে না! সবার মঙ্গল কামনা করছি।
রাজা রায়হান
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এন.আফরিন ১৫/১০/২০১৬ভালো লেগেছে
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৩/১০/২০১৬Good relationship with all
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৭/১০/২০১৬বুঝলাম না।