পূজো ২০১৬
ম্যাডাক্স এ ঢোকার মুখেই ছেলেটি তাকে চোখ মারল ।
সম্পূর্ণ থতমত খেয়ে তাকাতেই ছেলেটি আবার চোখ মারল ।সাথে সাথে মুখটাও যেন একটু বেঁকাল ।
কি করা উচিত ভাবতে ভাবতে সাহায্যের জন্য এদিক ওদিক তাকাতে লাগল সে । তেমন সমব্যাথী কাউকে চোখে পড়ল না। বরং সকলেই দেখলাম চোখ মারতে ব্যস্ত ।এ ওকে,সে তাকে; ছেলেরা মেয়েদের,মেয়েরা ছেলেদের; ছেলেরা ছেলেদের, মেয়েরা মেয়েদের চোখের ঈশারায় ব্যস্ত । চারিদিকে যেন চোখ মারার প্রতিযোগিতা চলছে । ব্যপারটা তার কাছে এরোটিক লাগে ।কিন্তু কারুরই কোন ভ্রুক্ষেপ নেই । কোন চ্যানেলের বা এফ এমেরর প্রোগ্রাম মনে করে সে এদিক ওদিক তাকায় ।কিন্তু তেমন কিছুই চোখে পড়ে না ।অর্থাৎ এটা স্বাভাবিক শারদীয়া ঘটনা হিসেবে ঘটছে ।
ঘুরে ছেলেটির দিকে তাকাতে দেখলাম সে তার দিকেই এগিয়ে আসছে ।কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়ার সুযোগ পর্যন্ত না দিয়ে ও তাকে সম্বোধন করে বলল :-
"নমস্কার।আপনাকে যে দুইটি নয়নবান নিক্ষেপ করলাম তাহা কি আপনার গোচর হয় নাই ?জানি আমার অক্ষিযুগল কিঞ্চিত ক্ষুদ্র ।কিন্তু উহার ক্ষতিপূরন স্বরূপ দ্বিতীয়বার সামান্য মুখবিকৃতও তো করিলাম ।"
ভয়ে তার সমস্ত শরীর অবশ হয়ে আসে ।আজ পঞ্চমী ।এখন সন্ধে ছটা ।চারপাশে থিকথিকে ভীড় । কাছের রিচি রোড-পালিত স্ট্রীট-কুাপর স্ট্রীট-ল্য্যান্সডাউন- ইত্যাদী তার কিশোরবেলার চারণভূমি ।আজই তার আগামী চারদিনের বয়ফ্রেন্ড এবং প্রোগ্রাম সেট করার শেষ সুযোগ । সেই জন্যই অষ্টমীর জন্য তুলে রাখা ড্রেসটা আজই ভেঙ্গে ফেলে,পার্লারে দুঘন্টা কাটিয়ে, সামান্য বিউটী স্লিপ দিয়ে এখানে এসেছে ।
গত পরশু তার এক বন্ধু তার বয়ফ্র্রেন্ডের এক বন্ধুর সাথে আলাপ করিয়ে দিয়েছে; পরোক্ষে ছেলেটি জানিয়েছে ও পূজোয় এখনও খালি আছে।এবং তখনই পঞ্চমীর সন্ধে,ম্য্যাডক্স ইত্য্যাদী। সে প্র্রাণপনে চারধারে সেই ছেলেটিকে খুঁজতে লাগল।
"আপনি কি অভীর সন্ধান করছেন"
চমকে উঠল সে ।ঐ ছেলেটির নাম তো অভীই । কিন্তু সেটা এ জানলো কি করে ।!
"অযথা চিন্তা করিবেন না । অভী আমার বন্ধু ।ঐ আমায় আপনার কথা বলিয়া এখানে পাঠাইয়াছে ।সঙ্গে সামান্য দৈহিক বিবরন ।এই সম্বল করে গত পনেরো মিনিট প্রবেশ পথের কাছে ঐ গাছটার নিচে প্র্রবল ঝুঁকি লইয়া দাঁড়াইয়া আছি । এ যাবৎ আপনাকেই প্রথম একা প্রবেশ করিয়া অসহায় ভাবে ইতিউতি অবলোকন করিতে দেখিলাম ।লক্ষ্য বিঁধিয়াছে মনে হইল ।তবু নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য নয়নবান নিক্ষেপ করিলাম ।বুঝিতেই পারিতেছেন আমার যাত্রা সফল।"
সে কেমন বোকার মত সামনের এই পিসটাকে দেখতে লাগল ।দেখতে কিন্তু মন্দ নয় ।পরনে ডেনিম ও মেরুন টী-শার্ট ।স্বাস্হ্য ভাল।জিম চর্চা করে মনে হয়।হাল্কা ডিওর গন্ধপাচ্ছিকী!চুল ঘন। জেল লাগান কিনা বোঝা যাচ্ছে না।যথেষ্টই পাতে দেবার মতো।কিন্তু মুখের ভাষাটা এরূপ মানে এরম কেন?
"অভী আসবে না।ও এবারের পূজোটা অধরামাধুরীছন্দোবন্ধনের সমভি্ব্যহারে কাটাবে।"
সে যারপরনাই বিস্মিত হয়ে কেমন বমকে গেল ।একী নাম না রেলগাড়ী!লজ্জার মাথা খেয়ে জিজ্ঞেস করে ফেলল 'এ কেমন নাম' ?
ছেলেটির মুখে কোন প্রতিক্রিয়া নেই ।অত্যন্ত কেজো ভঙ্গীতে সে বলে "ওর নাম অধরামাধুরীছন্দোবন্ধনেপ্রাণচায়চক্ক্ষুনাচায় দাস অধিকারী মহাপাত্র ।মেয়ের নাম দেওয়ার জন্য ওর মাতা রবীন্দ্রসংগীতের এক একটা শব্দ ব্যবহার করতে মনস্হ করেন।দুটির পরেই ওর পিতা মাতার মুখ চেপে ধরেন । জনশ্রুতি এসময় বাচ্চাটাও নাকী কেঁদে ওঠে।।তাই ব্যপারটা ওখানেই শেষ।"
"আর ঐ পদবী? দুটো শুনেছি ।কিন্তু তিনটে?"
"সেটা ওর পিতার দূরদৃষ্টি । দাস অধিকারী তো বুঝতেই পারছেন।মহাপাত্র আসলে ভবিষ্যতলোপী সমাস । তার কন্যার স্বামীর পূর্ব বিবরণ ।"
মাথাটা কেমন যেন করছিল। চারপাশে নতুন জামার গন্ধ, খসখস; সুসজ্জিত মন্ডপ; চায়ের, রোলের দোকান ।এই চরম বাস্তবের মধ্যে একী পরাবাস্তব ।।
ছেলেটি বলে "আপনি কি এইইরূপ নামকরনের উপকারিতা কখনও ভাবিয়া দেখিয়াছেন ?প্রথমতঃ এই নাম প্রসিদ্ধি লাভের প্রথম সোপান।এ ব্যতীত সম্বোধনের জন্য্য নামের বিন্যাস ও সমবায় অপরিমেয় । অধরা,প্রান,মাধুরী ইত্যাদি প্রভৃতি যাবতীয় সুবিধা ;পছন্দ আপনার ।"
সে অবাক বিস্ময়ে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে ছিল। একী স্বপ্ন না সত্যি ! সেই মূহুর্তে যেটা তার মনে এল সেটাই জিজ্ঞেস করল " আচ্ছা আপনারও কি এরকম কোন নাম আছে ?"
"অবশ্য্ই আছে। আমার নাম নিবারন চক্রবর্তী । আসল নাম। আমার পিতা মাতার ঠাকুরভক্তির নিদর্শন আমি বহন করে বেড়াচ্ছি। মমাঝে মাঝে বিড়ম্বিত হই যখন কেউ ছদ্মনাম ভাবে। তবে কিছু সুবিধাও আআছে।সচরাচর কেউ আমার নাম বিস্মরণ হয় না ।।সম্বোধনেরর জন্য্ও সুবিধাজনক। বান্ধবেেরা আমায় নিম্বুরা বলে;বান্ধবীদের ঘনিষ্ট তার উপর ডাক নির্ভরশীল । যাহাই হউক এখন আপনার সিদ্ধান্ত জানান ।"
সে আবার কী?আমায় কি কোন প্র্রশ্ন করা হয়েছিল? মাথার ভেতর একে তো ভনভন করছে; তার ওপর একি হেঁয়ালী !আমার সিদ্ধান্ত মানে কি ?
ছেলেটি কিন্তু বুদ্ধিমমান। কোনরকম ভনিতা না করেই সে বলল "আপনি কি এই পূজো অভীর জন্য প্রতীক্ষায় অতিবাহিত করবেন না আমায় একটা সুযোগ দেবেন ? হ্যঁ হলে কিছু প্রাক শর্ত ,কিছু অনিবার্যতা আছে। পরিশীলিত ও সংবেদী মনোপশ্চচাদপট আপনার আছে বলে আমার প্রত্যয়। নিবারন আপনাকে হতাশ করবে না । আর আমাদের জুটী হিসেবে ভালই মানাবে।পূজোর পরেও। আর আমার সাহচর্যে আপনার ভাষার ব্যুৎপত্তিও কিঞ্চিত বাড়বে ও কোনসময়ই আপনি বোর হবেন না ।"
সে আকাশের দিকে তাকাল। "বোর" সত্যিই বোধহয় হবে না ।।।।
সম্পূর্ণ থতমত খেয়ে তাকাতেই ছেলেটি আবার চোখ মারল ।সাথে সাথে মুখটাও যেন একটু বেঁকাল ।
কি করা উচিত ভাবতে ভাবতে সাহায্যের জন্য এদিক ওদিক তাকাতে লাগল সে । তেমন সমব্যাথী কাউকে চোখে পড়ল না। বরং সকলেই দেখলাম চোখ মারতে ব্যস্ত ।এ ওকে,সে তাকে; ছেলেরা মেয়েদের,মেয়েরা ছেলেদের; ছেলেরা ছেলেদের, মেয়েরা মেয়েদের চোখের ঈশারায় ব্যস্ত । চারিদিকে যেন চোখ মারার প্রতিযোগিতা চলছে । ব্যপারটা তার কাছে এরোটিক লাগে ।কিন্তু কারুরই কোন ভ্রুক্ষেপ নেই । কোন চ্যানেলের বা এফ এমেরর প্রোগ্রাম মনে করে সে এদিক ওদিক তাকায় ।কিন্তু তেমন কিছুই চোখে পড়ে না ।অর্থাৎ এটা স্বাভাবিক শারদীয়া ঘটনা হিসেবে ঘটছে ।
ঘুরে ছেলেটির দিকে তাকাতে দেখলাম সে তার দিকেই এগিয়ে আসছে ।কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়ার সুযোগ পর্যন্ত না দিয়ে ও তাকে সম্বোধন করে বলল :-
"নমস্কার।আপনাকে যে দুইটি নয়নবান নিক্ষেপ করলাম তাহা কি আপনার গোচর হয় নাই ?জানি আমার অক্ষিযুগল কিঞ্চিত ক্ষুদ্র ।কিন্তু উহার ক্ষতিপূরন স্বরূপ দ্বিতীয়বার সামান্য মুখবিকৃতও তো করিলাম ।"
ভয়ে তার সমস্ত শরীর অবশ হয়ে আসে ।আজ পঞ্চমী ।এখন সন্ধে ছটা ।চারপাশে থিকথিকে ভীড় । কাছের রিচি রোড-পালিত স্ট্রীট-কুাপর স্ট্রীট-ল্য্যান্সডাউন- ইত্যাদী তার কিশোরবেলার চারণভূমি ।আজই তার আগামী চারদিনের বয়ফ্রেন্ড এবং প্রোগ্রাম সেট করার শেষ সুযোগ । সেই জন্যই অষ্টমীর জন্য তুলে রাখা ড্রেসটা আজই ভেঙ্গে ফেলে,পার্লারে দুঘন্টা কাটিয়ে, সামান্য বিউটী স্লিপ দিয়ে এখানে এসেছে ।
গত পরশু তার এক বন্ধু তার বয়ফ্র্রেন্ডের এক বন্ধুর সাথে আলাপ করিয়ে দিয়েছে; পরোক্ষে ছেলেটি জানিয়েছে ও পূজোয় এখনও খালি আছে।এবং তখনই পঞ্চমীর সন্ধে,ম্য্যাডক্স ইত্য্যাদী। সে প্র্রাণপনে চারধারে সেই ছেলেটিকে খুঁজতে লাগল।
"আপনি কি অভীর সন্ধান করছেন"
চমকে উঠল সে ।ঐ ছেলেটির নাম তো অভীই । কিন্তু সেটা এ জানলো কি করে ।!
"অযথা চিন্তা করিবেন না । অভী আমার বন্ধু ।ঐ আমায় আপনার কথা বলিয়া এখানে পাঠাইয়াছে ।সঙ্গে সামান্য দৈহিক বিবরন ।এই সম্বল করে গত পনেরো মিনিট প্রবেশ পথের কাছে ঐ গাছটার নিচে প্র্রবল ঝুঁকি লইয়া দাঁড়াইয়া আছি । এ যাবৎ আপনাকেই প্রথম একা প্রবেশ করিয়া অসহায় ভাবে ইতিউতি অবলোকন করিতে দেখিলাম ।লক্ষ্য বিঁধিয়াছে মনে হইল ।তবু নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য নয়নবান নিক্ষেপ করিলাম ।বুঝিতেই পারিতেছেন আমার যাত্রা সফল।"
সে কেমন বোকার মত সামনের এই পিসটাকে দেখতে লাগল ।দেখতে কিন্তু মন্দ নয় ।পরনে ডেনিম ও মেরুন টী-শার্ট ।স্বাস্হ্য ভাল।জিম চর্চা করে মনে হয়।হাল্কা ডিওর গন্ধপাচ্ছিকী!চুল ঘন। জেল লাগান কিনা বোঝা যাচ্ছে না।যথেষ্টই পাতে দেবার মতো।কিন্তু মুখের ভাষাটা এরূপ মানে এরম কেন?
"অভী আসবে না।ও এবারের পূজোটা অধরামাধুরীছন্দোবন্ধনের সমভি্ব্যহারে কাটাবে।"
সে যারপরনাই বিস্মিত হয়ে কেমন বমকে গেল ।একী নাম না রেলগাড়ী!লজ্জার মাথা খেয়ে জিজ্ঞেস করে ফেলল 'এ কেমন নাম' ?
ছেলেটির মুখে কোন প্রতিক্রিয়া নেই ।অত্যন্ত কেজো ভঙ্গীতে সে বলে "ওর নাম অধরামাধুরীছন্দোবন্ধনেপ্রাণচায়চক্ক্ষুনাচায় দাস অধিকারী মহাপাত্র ।মেয়ের নাম দেওয়ার জন্য ওর মাতা রবীন্দ্রসংগীতের এক একটা শব্দ ব্যবহার করতে মনস্হ করেন।দুটির পরেই ওর পিতা মাতার মুখ চেপে ধরেন । জনশ্রুতি এসময় বাচ্চাটাও নাকী কেঁদে ওঠে।।তাই ব্যপারটা ওখানেই শেষ।"
"আর ঐ পদবী? দুটো শুনেছি ।কিন্তু তিনটে?"
"সেটা ওর পিতার দূরদৃষ্টি । দাস অধিকারী তো বুঝতেই পারছেন।মহাপাত্র আসলে ভবিষ্যতলোপী সমাস । তার কন্যার স্বামীর পূর্ব বিবরণ ।"
মাথাটা কেমন যেন করছিল। চারপাশে নতুন জামার গন্ধ, খসখস; সুসজ্জিত মন্ডপ; চায়ের, রোলের দোকান ।এই চরম বাস্তবের মধ্যে একী পরাবাস্তব ।।
ছেলেটি বলে "আপনি কি এইইরূপ নামকরনের উপকারিতা কখনও ভাবিয়া দেখিয়াছেন ?প্রথমতঃ এই নাম প্রসিদ্ধি লাভের প্রথম সোপান।এ ব্যতীত সম্বোধনের জন্য্য নামের বিন্যাস ও সমবায় অপরিমেয় । অধরা,প্রান,মাধুরী ইত্যাদি প্রভৃতি যাবতীয় সুবিধা ;পছন্দ আপনার ।"
সে অবাক বিস্ময়ে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে ছিল। একী স্বপ্ন না সত্যি ! সেই মূহুর্তে যেটা তার মনে এল সেটাই জিজ্ঞেস করল " আচ্ছা আপনারও কি এরকম কোন নাম আছে ?"
"অবশ্য্ই আছে। আমার নাম নিবারন চক্রবর্তী । আসল নাম। আমার পিতা মাতার ঠাকুরভক্তির নিদর্শন আমি বহন করে বেড়াচ্ছি। মমাঝে মাঝে বিড়ম্বিত হই যখন কেউ ছদ্মনাম ভাবে। তবে কিছু সুবিধাও আআছে।সচরাচর কেউ আমার নাম বিস্মরণ হয় না ।।সম্বোধনেরর জন্য্ও সুবিধাজনক। বান্ধবেেরা আমায় নিম্বুরা বলে;বান্ধবীদের ঘনিষ্ট তার উপর ডাক নির্ভরশীল । যাহাই হউক এখন আপনার সিদ্ধান্ত জানান ।"
সে আবার কী?আমায় কি কোন প্র্রশ্ন করা হয়েছিল? মাথার ভেতর একে তো ভনভন করছে; তার ওপর একি হেঁয়ালী !আমার সিদ্ধান্ত মানে কি ?
ছেলেটি কিন্তু বুদ্ধিমমান। কোনরকম ভনিতা না করেই সে বলল "আপনি কি এই পূজো অভীর জন্য প্রতীক্ষায় অতিবাহিত করবেন না আমায় একটা সুযোগ দেবেন ? হ্যঁ হলে কিছু প্রাক শর্ত ,কিছু অনিবার্যতা আছে। পরিশীলিত ও সংবেদী মনোপশ্চচাদপট আপনার আছে বলে আমার প্রত্যয়। নিবারন আপনাকে হতাশ করবে না । আর আমাদের জুটী হিসেবে ভালই মানাবে।পূজোর পরেও। আর আমার সাহচর্যে আপনার ভাষার ব্যুৎপত্তিও কিঞ্চিত বাড়বে ও কোনসময়ই আপনি বোর হবেন না ।"
সে আকাশের দিকে তাকাল। "বোর" সত্যিই বোধহয় হবে না ।।।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ২৮/০৯/২০১৬বেশ তো সব ধর্মের মানুষের আনন্দের দিন থাকে আর আনন্দের দিনগুলো বেশ ভালোই কাটে আর এই আনন্দের দিনগুলোতে বেশি আনন্দ না করে বেশি করে বার বার যার যার প্রভুর কাছে ক্ষমা বা প্রার্থনা চাও।তোমার পাপ গুলো কমিয়ে দিবে।বেশ সুন্দর আপনার গল্পটি।
-
ধ্রুব রাসেল ২৬/০২/২০১৬বানানে ত্রুটি আছে। সম্পাদনা করে নিন।