www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

কেঁদোনা লক্ষীটি

সজল ও মুক্তা পরস্পরকে খুব পছন্দ করে। তাদের বৈবাহিক জীবন বেশ সুখেই কাটছিল। হঠাৎ মুক্তার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ফলে পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে যেতে হয় পরপারে।মুক্তা মায়া কাটাতে পারলেও সজল তা পারেনি। সে সারাক্ষণ বিরহ ব্যথায় কেঁদে অস্থির। অনেকে বোঝানোর চেষ্টা করলো। কিন্তু কাজ হলো না। অবশেষে একরাতে সে মুক্তাকে স্বপ্নে দেখল। মুক্তা স্বর্গে আরো অনেক স্ত্রীলোকের সাথে এক স্বর্গীয় সুন্দর পোশাক পরে হাতে একটি মোমবাতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সজল কিছুটা সুখ অনুভব করলো। ভালো করে তাকাতেই সে লক্ষ্য করলো অন্যদের বাতি জ্বলছে। মুক্তার বাতি জ্বলছে না। সে জানতে চাইল মুক্তা তার বাতিটা জ্বালাচ্ছেনা কেন। মুক্তা বলল, আমি যতবার আমার বাতি জ্বালাতে যাই, ততবার তা তোমার চোখের জলে নিভে যায়। তুমি আর কেঁদোনা লক্ষীটি। মুক্তার কথা ভেবে এরপর সজল তার কান্না থামাল।

তাই প্রিয়জন চলে গেলে কাঁদতে নেই।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ১০২৩ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ০৩/০৭/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • বাহ! আবেগময় লেখাটি ভালো লাগলো।
  • ভাল লেগেছে।
  • কবি মোঃ ইকবাল ০৩/০৭/২০১৪
    দাদা বেশ ভালো লাগলো।
    • ধন্যবাদ ভাই কবি মোঃ ইকবাল আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য.....
  • এইচ রহমান ০৩/০৭/২০১৪
    valo laglo vai
 
Quantcast