শিশির দিনের আনাগোনা
সবুজ ঘাসগুলোতে শিশির কণা মুক্তোর মত আটকে থাকার দিন শুরু হলো। ঘন কুয়াশা তখনও দলবেঁধে ধরার বুকে আছড়ে পড়েনি। খাল-বিলে বর্ষার স্মৃতি যেনো কিছুটা আটকে আছে। শরতও শেষ হয়েছে অনেকটা ঝড়ের মত। হুটহাট এসে হৃদয়কে তোলপাড় করে চলে গেছে দূরের তেপান্তরে। আনাগোনা চলছে শিশির দিনের। আদিগন্ত মাঠে জমে থাকা জলে, খেলে যাচ্ছে ডানকনা মাছ। একঝাঁক শুভ্র বক একপায়ে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে ক্লান্তিহীন। পানকৌড়ি খুঁজে বেড়ায় স্বচ্ছ জলধারা। আর আমি খুঁজি আমার সেই ছোট্ট ডিঙ্গি। যার গলুইয়ে বসে, ছিপ দিয়ে মাছ ধরার নেশায় আমি হয়ে যেতাম পাগলপারা।
স্মৃতির ঝাঁপি খুললে আনন্দ-বেদনার কাব্যগুলো এক নিমিষেই চলে আসে মনের আদিগন্ত আকাশে। এখানে উড়ে যায় পানকৌড়ি কিম্বা একঝাঁক শুভ্র বক! মন নদীতে খেলে যায় তীব্র অনুভূতির খেলা। যেখানে থেমে থাকা ডিঙ্গির গলুইয়ে বসে, ছিপ হাতে একজন শিশু অপেক্ষায় থাকে ছন্দের পশরায় মাছ ধরার দুর্দান্ত নেশায়! যে নেশা তার বড় বেশী কাঙ্খিত।
স্মৃতির ঝাঁপি খুললে আনন্দ-বেদনার কাব্যগুলো এক নিমিষেই চলে আসে মনের আদিগন্ত আকাশে। এখানে উড়ে যায় পানকৌড়ি কিম্বা একঝাঁক শুভ্র বক! মন নদীতে খেলে যায় তীব্র অনুভূতির খেলা। যেখানে থেমে থাকা ডিঙ্গির গলুইয়ে বসে, ছিপ হাতে একজন শিশু অপেক্ষায় থাকে ছন্দের পশরায় মাছ ধরার দুর্দান্ত নেশায়! যে নেশা তার বড় বেশী কাঙ্খিত।
মন্তব্যসমূহ
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ০৯/০২/২০১৫পুরো তা ফ্ল্যাশ ব্যাকে ফিরে গেলাম।