তুষার মেরু বরফ দেশ
চারিদিক সাদা তুষার বৃষ্টি;
ঐ কুমেরু ও সুমেরু ভূখণ্ড!
শত শত ঠান্ডা বরফের সৃষ্টি;
ঐ পৃথিবীর দুই মেরু দন্ড!
ঐ ওঠে গগন মনে শুকতারা;
ঐ শুক্র গ্রহই স্থির করে!
নিঃস্তব্দ রাতে যে ধ্রুব তারা;
পৃথিবীর মেরুকেন্দ্র গড়ে!
যে ধ্রুব তারা কে লক্ষ্য করে;
জেটবিমান যত ওঠানামা করে!
যেখানে ছ-মাস ধরে দিনরাত হয়;
যেখানে মাঝরাতে ঐ সূর্য উদয়!
সেই বরফ রাজ্যে বসবাস করে;
বরফ দেশের কিং কুইন্স!
বরফই তাদের জীবন ঐ গড়ে;
শ্বেত ভাল্লুক ও পেঙ্গুইন্স!
বরফের ঘরে ওরা সম্রাট;
ওদেরও আছে ইতিহাস বিরাট!
ওখানেও আছে কত গাছ;
বরফে ঢাকা সাগরে মাছ!
ওখানেও আছে মানবসমাজ;
ছ-মাস দিন তো ছ-মাস রাত!
প্রেম পৃথিবীর পূর্ণিমা নটরাজ;
ওখানেও হাসে বাংলার চাঁদ!
সেই বরফাবৃত মেরুদেশে;
ওদেরও ভাষায় পিছাবনী হাসে!
ওদেরও জীবনে আমি পিছাবনী;
হয়তো অন্য নামে যে প্রতিধ্বনি!
যখনই আসে তুষার সুনামী;
তখনই ডাকে ঐ অমর নামই!
ভয়ঙ্কর বরফ ধসেও সাড়া দেয় সেই প্রেমী;
হাত বাড়িয়ে দেয় পিছাবনী রাধাশ্যামই!
মনের ভেতরে জাগায় জিদ পিছাবনী;
সেই গগন কবির আকাশবাণী!
ঐ যে তুষার মেরু সাদা বরফ দেশ!
দুই বাংলার আমি পিছাবনী হাসি বেশ!
ঐ কুমেরু ও সুমেরু ভূখণ্ড!
শত শত ঠান্ডা বরফের সৃষ্টি;
ঐ পৃথিবীর দুই মেরু দন্ড!
ঐ ওঠে গগন মনে শুকতারা;
ঐ শুক্র গ্রহই স্থির করে!
নিঃস্তব্দ রাতে যে ধ্রুব তারা;
পৃথিবীর মেরুকেন্দ্র গড়ে!
যে ধ্রুব তারা কে লক্ষ্য করে;
জেটবিমান যত ওঠানামা করে!
যেখানে ছ-মাস ধরে দিনরাত হয়;
যেখানে মাঝরাতে ঐ সূর্য উদয়!
সেই বরফ রাজ্যে বসবাস করে;
বরফ দেশের কিং কুইন্স!
বরফই তাদের জীবন ঐ গড়ে;
শ্বেত ভাল্লুক ও পেঙ্গুইন্স!
বরফের ঘরে ওরা সম্রাট;
ওদেরও আছে ইতিহাস বিরাট!
ওখানেও আছে কত গাছ;
বরফে ঢাকা সাগরে মাছ!
ওখানেও আছে মানবসমাজ;
ছ-মাস দিন তো ছ-মাস রাত!
প্রেম পৃথিবীর পূর্ণিমা নটরাজ;
ওখানেও হাসে বাংলার চাঁদ!
সেই বরফাবৃত মেরুদেশে;
ওদেরও ভাষায় পিছাবনী হাসে!
ওদেরও জীবনে আমি পিছাবনী;
হয়তো অন্য নামে যে প্রতিধ্বনি!
যখনই আসে তুষার সুনামী;
তখনই ডাকে ঐ অমর নামই!
ভয়ঙ্কর বরফ ধসেও সাড়া দেয় সেই প্রেমী;
হাত বাড়িয়ে দেয় পিছাবনী রাধাশ্যামই!
মনের ভেতরে জাগায় জিদ পিছাবনী;
সেই গগন কবির আকাশবাণী!
ঐ যে তুষার মেরু সাদা বরফ দেশ!
দুই বাংলার আমি পিছাবনী হাসি বেশ!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাঁঝের তারা ০৩/০৬/২০১৭খুব সুন্দর
-
Tanju H ০২/০৬/২০১৭চমৎকার!
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ০২/০৬/২০১৭ভালো।