ইচ্ছেনদী
যখন ইচ্ছেগুলো ডানা মেলে চাতক পাখীর মত উড়তে শুরু করে। তখন আমি আয়েশ করে মুরগীর ঠ্যাং উদরস্থ করে, বিছানায় নিজেকে হেলিয়ে দিয়ে স্বপ্ন দেখতে আরম্ব করি। বেশ ভাল লাগে স্বপ্ন দেখতে। এইখানে অন্তত কেউর রাখ-ঢাক নেই। কিন্তু, স্বপ্নকে যখন বাস্তবের রূপ দিতে যাই, তখন-ই সমস্যা। বাস্তবের নির্মম ক্রুরতা সামনে এসে দাঁড়ায়। বুক ফুলিয়ে বলে, 'আমি থাকতে তুই...?'
যাই হোক্, তবুও এগিয়ে যাই। বাস্তবকে বন্ধু করে, চারদিক থেকে স্বপ্নগুলোকে কুড়িয়ে এনে, চালনি দিয়ে ছেঁকে, শুরু করি আমার স্বপ্নের রংমহল। ইচ্ছেনদী আবার বইতে শুরু করে।
তারপর হঠাৎ আসে ভূমিকম্প। ভয়ংকর কম্পন। ব্যাস্, ইচ্ছেনদী গতিপথ পাল্টে নেয়। আমার স্বপ্নের রংমহল যায় ধূলোয় মিশে। আর আমি হতাশ হয়ে আবার মুরগীর ঠ্যাং উদরস্থ করে, বিছানায় নিজেকে হেলিয়ে দিয়ে পুনরায় স্বপ্ন দেখতে শুরু করি।
যাই হোক্, তবুও এগিয়ে যাই। বাস্তবকে বন্ধু করে, চারদিক থেকে স্বপ্নগুলোকে কুড়িয়ে এনে, চালনি দিয়ে ছেঁকে, শুরু করি আমার স্বপ্নের রংমহল। ইচ্ছেনদী আবার বইতে শুরু করে।
তারপর হঠাৎ আসে ভূমিকম্প। ভয়ংকর কম্পন। ব্যাস্, ইচ্ছেনদী গতিপথ পাল্টে নেয়। আমার স্বপ্নের রংমহল যায় ধূলোয় মিশে। আর আমি হতাশ হয়ে আবার মুরগীর ঠ্যাং উদরস্থ করে, বিছানায় নিজেকে হেলিয়ে দিয়ে পুনরায় স্বপ্ন দেখতে শুরু করি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ২৯/১০/২০১৭
-
শেখ উবায়দুর রহমান ২৮/১০/২০১৭অনেক সুন্দর লেখা.. কবির প্রতি অনেক শুভকামনা রইল
-
আজাদ আলী ২৮/১০/২০১৭Khub valo laglo
শুভেচ্ছা