শক্ত প্রশ্ন ও সোজা উত্তর
চিরকালের ঘ্যানঘ্যানে দ্বন্দ্ব প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ।
কোন পোশাকে কে রাজা ? কে উজীর কে অমাত্য ?
প্রশ্নটা বেশ শক্ত-পোক্ত তবে উত্তরটা সোজা ...
বুঝতে চাইলে বোঝা যায়, না চাইলে যায় না বোঝা ।
প্রাচীনকালে দিগ্বিজয়ে যেতেন মহারাজাধিরাজ
জয়ের নেশা বিশ্বগ্রামীন, আর বদলে গেছে সাজ ।
পশ্চিমে আর পুবে কী হে হয় কখনও সন্ধি ?
যেটা সবাই সন্ধি ভাবেন তা তো গূঢ় অভিসন্ধি ।
যুগটা আধুনিক ঠিকই কিন্তু ধ্যান-ধারণা প্রাচীন ;
ধনতন্ত্রের যাঁতা ঘর্ঘর, অহো ! জীবন উৎসব রঙিন ।
কোন পোশাকে কে রাজা ? কে উজীর কে অমাত্য ?
প্রশ্নটা বেশ শক্ত-পোক্ত তবে উত্তরটা সোজা ...
বুঝতে চাইলে বোঝা যায়, না চাইলে যায় না বোঝা ।
প্রাচীনকালে দিগ্বিজয়ে যেতেন মহারাজাধিরাজ
জয়ের নেশা বিশ্বগ্রামীন, আর বদলে গেছে সাজ ।
পশ্চিমে আর পুবে কী হে হয় কখনও সন্ধি ?
যেটা সবাই সন্ধি ভাবেন তা তো গূঢ় অভিসন্ধি ।
যুগটা আধুনিক ঠিকই কিন্তু ধ্যান-ধারণা প্রাচীন ;
ধনতন্ত্রের যাঁতা ঘর্ঘর, অহো ! জীবন উৎসব রঙিন ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বিদ্রোহী ফাহিম খান ১৪/০২/২০১৬মুগ্ধ হলাম
-
অর্চিষ্মান ১৪/০২/২০১৬পর্দা
----------------------
রূপানন্দা, শুনতে পাচ্ছো ?
জানালার কালো-পর্দা সরিয়ে দাও!
একটু তাকাও…
দেখো,মহাকাব্য-রোগে আক্রান্ত আমি,
ঠোঁটে জ্বলন্ত-সিগারেট
ব্যথার বাঁকে অদ্ভুত অন্ধতা ,
ধোঁয়াতে কুন্ডুলী পাকায় অদৃশ্য-চুম্বন…
তবে কেনো দেয়ালে লেপ্টে দিচ্ছো সাপের মত আঁকাবাঁকা বিজ্ঞাপন?
তুমি কি দেখোনি?
নিষিদ্ধ পল্লীতে হেঁটে যাচ্ছে আমার মহাভারত!
অথচ কামাতুর জ্বরে তুমি দিতে চাচ্ছো স্তনের-ক্যাপসুল !
আমি কিন্তু হা করে তাকিয়ে আছি…..
রূপানন্দা!
থামো!
আমার কাব্যচর্চা যেনো মাংসের প্রতিভাকে আর খুঁজে না পায়….
পর্দাটা গুছিয়ে নাও…
অন্ধ হতে চাই
চিরতরে….. -
আশরাফুল ইসলাম শিমুল ১৪/০২/২০১৬ভাল
-
গাজী তৌহিদ ১৪/০২/২০১৬ভালো হয়েছে ভাই
-
মনিরুজ্জামান জীবন ১৪/০২/২০১৬চমৎকার।
-
অর্চিষ্মান ১৩/০২/২০১৬গিরিতটতলে সর্পিল ছায়া,
আকাশে নক্ষত্রঘেরা প্রশস্ত চত্বর
কাঁপে অর্ধচন্দ্রাকার নাকের গহনা!
অসীমের ভেতর অদৃশ্য বাতাস,
স্বপ্ন মাঝে আরেক স্বপ্ন,
হঠাৎ ওমন মিষ্ট সুরে কে ডাকে?
কে ডাকে আমায়!
অশ্বারোহণের ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে মাতৃকাবর্ণ
এসো!এসো!
জাগাতে এসো কালের অন্ধকারে
আর ঘুমুতে চাই না...
আমার বাগান যে পথিকশূন্য!
হলুদ বৃষ্টিতে লুকায় প্রথম ক্রন্দন;
অতিরঞ্জিত ছন্দসূত্র লেখার জন্য
অর্চিষ্মান অন্তরে বাজে অশ্বক্ষুরধ্বনি
সমুদ্রের পাড়ে তীরবিদ্ধ হয় প্রথম কবিতা
জলদস্যুরাও যেনো জামা ছিঁড়ে দেহের ছিদ্রটাই খুঁজে
ছায়াময় ঘুম ভাঙ্গে নাবিকনীল উচ্ছ্বাসে
আসে বিরতিহীন ঢেউ...
আকাশ হতে ঝরে
ঝরে আর ঝরে...
শুধুই ঝরে...
বিদায়ের মেঘফুল...
ইথারে ইথারে ভাসে কবির জীবনীগ্রন্থ;
অপমানিত ও লজ্জাময় সমাপ্তির ধিক্কারে
মৃত্যুর আগুন এসে জড়ো হয় প্রাচীন অরণ্যে
আগুন ভালোবাসতে চায়
ডালপালা পুড়ে ছারখার!
শেকড় ধরে আরেকটি জন্মের জন্য অপেক্ষা...
অপেক্ষা আর অপেক্ষা..
দৃষ্টিকে পরিহাস করে
সাদা,শব্দহীন ছেঁড়া পাতা
চোখেতে হাজার রাতের চিত্রপট, সঙ্গে আলো নেই
যেনো দেখতে পারিনি নিজেকেই,
অবিকল অন্ধের মতো….
অগ্নি-কন্যা!
শ্মশানের কাঠ সাথেই এনেছি ,
দরজাটা খুলো!
ছিটকিনিতে আটকে আছে বেরসিক আঙ্গুল
এগিয়ে এসো!
অবিকল তুফানের মতো ……
বিন্যস্ত করো পাথরে পাথরে,
হাতে রাখো ভেজা চুল
দাও চুম্বন ,আগুন ধরে যাক …..
শেষে,তোমার প্রেমেই না হয় জ্বলুক আমার চিতা!
অনন্তকাল… -
দেবাশীষ দিপন ১৩/০২/২০১৬ছন্দ তালে ব্যাপক।
-
ধ্রুব রাসেল ১৩/০২/২০১৬অসাধারণ লিখেছেন। খুব ভাল লাগল।