নারী
নারীর অনেক বিচিত্র রোগের একটি হচ্ছে রূপের অহমিকা!
অতিশয় কুশ্রী নারীও নিজেকে হুর-পরী ভাবে
কিংবা ভাবে স্বর্গের অপ্সরা!
তারা সর্বদাই নিজেদের দেবী ভাবতে পছন্দ করে-
জগতের সকল পুরুষ তাদের একনিষ্ঠ ভক্ত হউক,
তাদের পূজা দিক,প্রসাদ পাক,পদপার্শ্বে থাকুক চিরকাল,
আর চরণামৃত রূপে পাণি গ্রহণ করুক।
সুন্দরী ফর্সা রমণীরা নিজেদের চেহারা
আয়নায় দেখে না,দেখে আকাশে!
তারা যখন ছোটে নিজেদের অশ্বিনী ভাবে,
হাম্বিক হ্রেষায় হেঁকে চলে আর জানান দেয়;
যদি মরদ হও তো,পাগলা ঘোড়া তাড়াও!
আমার অজিন অতীব পিচ্ছিল,
এখানে টিকতে হলে,
ফেবিকলের আঠা লাগাও-নতুবা ঠেলা সামলাও!
যে কোন ক্ষণে তোমায় ফেলে দিতে পারি,
নির্মম অমানবিকতায় ক্ষুরপিষ্ট করে;
করতে পারি ক্ষত -বিক্ষত-রক্তাক্ত!
বুঝতেই পারছেন পাগলা ঘোড়া তাড়াতে না পারলে,
এরা মরদ ভাবতে পারে না!
বিচিত্রতার আরো আছে -আমি এমনও মেয়ে দেখেছি ,
সিগারেট তথা ধূমপাণ না করতে পারলে,
ছেলেদের স্মার্ট ভাবতে পারে না!
এদের এত অহমিকা ও অজ্ঞতার মূলে কি এই রূপ?
বাংলা সাহিত্যের জাদুকর, কিংবদন্তী,প্রবাদ পুরষ,
হুমায়ূন আহমেদের লেখায় প্রায়শই পেতাম-
"অতিশয় রূপবতী নারীরা শুধু অহংকারী নয়,
খানিকটা বোকাও হয় বটে"।
সবাই বলে নারী অবলা,তার শক্তি নেই-
দেহশক্তি কার বেশি?
কোন এক অখ্যাত কবি কায়ূম আকন্দের ভাষায়-
"বিধাতা যদি নারীকে দেহশক্তি না দিত
তাহলে অবলা নারী হতো আরো অসহায়!"
এটাই কি নারীর প্রধান ও অন্যতম শক্তি?
এর মাঝেই কি সৃষ্টি,স্থিতি ও প্রলয় নিহিত
না এটা কেবলই পোড়ানো লেলিহান শিখা!
এক অদ্ভুত পাখি অথবা পোকার কথা শুনেছি-
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও আগুনে ঝাঁপ দেয়,
মন বাসনা মেটায়,অমৃত স্বাধ লভে-
মৃত্যুকে আপণ করে!
প্রকৃতি তার সৃষ্টির চালনায় ,
কি অদ্ভুত সব নিয়মই না রেখেছে !
পুরুষেরাও কি ঐ বিষ্ময় পাখি বা পোকার মত
সম কর্ম না করে পারে?
আজ এখানেই থামতে ইচ্ছে করে
অন্যদিন হয়তো আরও আসতে পারে।
12:27 am
16/10/2014
অতিশয় কুশ্রী নারীও নিজেকে হুর-পরী ভাবে
কিংবা ভাবে স্বর্গের অপ্সরা!
তারা সর্বদাই নিজেদের দেবী ভাবতে পছন্দ করে-
জগতের সকল পুরুষ তাদের একনিষ্ঠ ভক্ত হউক,
তাদের পূজা দিক,প্রসাদ পাক,পদপার্শ্বে থাকুক চিরকাল,
আর চরণামৃত রূপে পাণি গ্রহণ করুক।
সুন্দরী ফর্সা রমণীরা নিজেদের চেহারা
আয়নায় দেখে না,দেখে আকাশে!
তারা যখন ছোটে নিজেদের অশ্বিনী ভাবে,
হাম্বিক হ্রেষায় হেঁকে চলে আর জানান দেয়;
যদি মরদ হও তো,পাগলা ঘোড়া তাড়াও!
আমার অজিন অতীব পিচ্ছিল,
এখানে টিকতে হলে,
ফেবিকলের আঠা লাগাও-নতুবা ঠেলা সামলাও!
যে কোন ক্ষণে তোমায় ফেলে দিতে পারি,
নির্মম অমানবিকতায় ক্ষুরপিষ্ট করে;
করতে পারি ক্ষত -বিক্ষত-রক্তাক্ত!
বুঝতেই পারছেন পাগলা ঘোড়া তাড়াতে না পারলে,
এরা মরদ ভাবতে পারে না!
বিচিত্রতার আরো আছে -আমি এমনও মেয়ে দেখেছি ,
সিগারেট তথা ধূমপাণ না করতে পারলে,
ছেলেদের স্মার্ট ভাবতে পারে না!
এদের এত অহমিকা ও অজ্ঞতার মূলে কি এই রূপ?
বাংলা সাহিত্যের জাদুকর, কিংবদন্তী,প্রবাদ পুরষ,
হুমায়ূন আহমেদের লেখায় প্রায়শই পেতাম-
"অতিশয় রূপবতী নারীরা শুধু অহংকারী নয়,
খানিকটা বোকাও হয় বটে"।
সবাই বলে নারী অবলা,তার শক্তি নেই-
দেহশক্তি কার বেশি?
কোন এক অখ্যাত কবি কায়ূম আকন্দের ভাষায়-
"বিধাতা যদি নারীকে দেহশক্তি না দিত
তাহলে অবলা নারী হতো আরো অসহায়!"
এটাই কি নারীর প্রধান ও অন্যতম শক্তি?
এর মাঝেই কি সৃষ্টি,স্থিতি ও প্রলয় নিহিত
না এটা কেবলই পোড়ানো লেলিহান শিখা!
এক অদ্ভুত পাখি অথবা পোকার কথা শুনেছি-
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও আগুনে ঝাঁপ দেয়,
মন বাসনা মেটায়,অমৃত স্বাধ লভে-
মৃত্যুকে আপণ করে!
প্রকৃতি তার সৃষ্টির চালনায় ,
কি অদ্ভুত সব নিয়মই না রেখেছে !
পুরুষেরাও কি ঐ বিষ্ময় পাখি বা পোকার মত
সম কর্ম না করে পারে?
আজ এখানেই থামতে ইচ্ছে করে
অন্যদিন হয়তো আরও আসতে পারে।
12:27 am
16/10/2014
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
চূড়ান্ত ০৭/১১/২০১৪আপনার কথার সাথে আমি মোটেও একমত নই। কারন এগুলো সম্পূর্ন ভুলভাল কথা।প্রত্যেকেরই অধিকার আছে নিজেকে সুন্দর ভাবার, সে অবশ্যই ভাবতে পারে। আর অহংকার,তা সবাই কম বেশি করে। আর এখানে আপনি যা বলছেন ,তা সম্পূর্ন নারী বিদ্বেষ মূলক কথা,যা একেবারেই ভিত্তিহীন।
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ১৬/১০/২০১৪বেশ লাগল।
-
Bitosh Mandol ১৬/১০/২০১৪This the true you are the write to blog.