হাসি কান্না আর ভালবাসা-৬
কোমল জেলখানায় বন্দি। মিথ্যা একটা মামলায় বন্দি হয়ে রয়েছে। একজনের উপকার করতে গিয়ে আজ সে বন্দি। সবাই চেষ্টা করছে তাকে বের করার। একসময় অনেক উন্নতি করেছিল। ব্যবসায় অনেক লাভ করেছিল। মিতা আসলো তার জীবনে। বিয়ের মাত্র কয়েকদিন আগে একটা খারাপ ছেলের সাথে পালিয়ে গেল। ভাল ছেলেদের ভালবাসার কোন মুল্য নেই এইসব মেয়েদের কাছে। কোমলের বোন, বোন জামাই আর ছোট ভাই এসেছে তাকে দেখতে। সবাই চিৎকার করছে। কিছু কথা শুনা যাচ্ছে, কিছু শুনা যাচ্ছে না। কোমল একটা কথাই বলল, জীবনে কাউকে উপকার করবি না। বোনটা অনেক কাঁদছে। বোন জামাইটাও কাঁদছে। কিন্তু এতো বেড়াজালে কোমল কিছুই দেখতে পারছে না।
নিপুন একটা মোটা মহিলা। তার আবার মোটা বুদ্ধি। তার চরিত্র আকাশের মতো পরিবর্তন হতেই থাকে। আজ রৌদ্র উজ্জল কাল ১০ নম্বর মহা সংকেত । মলিন গিয়েছিল নিপুন ভাবীর বাসায়।
- মলিন, তোমাকে একটা কথা বলি ভাইয়া। কিছু মনে করবে না।
- বলেন।
- আচ্ছা, তোমার বউভাতে ওই চাইনেজে খাওয়ার বুদ্ধি কে দিয়েছে?
- আমি আর আমার বউ মিলে ঠিক করেছি।
- এতো বাজে চাইনিজ একটা হয় না। এরপরে কোন অনুষ্ঠান হলে আমাদের বুদ্ধি নিবে।
- কিন্তু সবাই তো ভাল বলল।
- না, সবাই খারাপ বলেছে।
মলিনের মন খারাপ হয়ে গেল। অনেক কষ্ট করে অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। তিন মাস পরে এরকম হঠাৎ কেউ এমন কথা বললে আসলেই মন খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা।
নিপুন মনে মনে হাসলো। আমার শ্বশুর এতো বড়লোক, তারপরেও সুমিত আর আমার বউভাত করে নাই, তুমি কয় টাকা রোজকার কর, তার উপর তোমার বাবা মরে গেছে, এতো বড় রেস্তরাঁয় বউভাত। দিলাম বাঁশ মেরে। হাঃ, হাঃ, হাঃ। মনের হাসিতেও তাকে শাকচুন্নি আর রাক্ষসীর মতোই লাগছিল।
নিপুন একটা মোটা মহিলা। তার আবার মোটা বুদ্ধি। তার চরিত্র আকাশের মতো পরিবর্তন হতেই থাকে। আজ রৌদ্র উজ্জল কাল ১০ নম্বর মহা সংকেত । মলিন গিয়েছিল নিপুন ভাবীর বাসায়।
- মলিন, তোমাকে একটা কথা বলি ভাইয়া। কিছু মনে করবে না।
- বলেন।
- আচ্ছা, তোমার বউভাতে ওই চাইনেজে খাওয়ার বুদ্ধি কে দিয়েছে?
- আমি আর আমার বউ মিলে ঠিক করেছি।
- এতো বাজে চাইনিজ একটা হয় না। এরপরে কোন অনুষ্ঠান হলে আমাদের বুদ্ধি নিবে।
- কিন্তু সবাই তো ভাল বলল।
- না, সবাই খারাপ বলেছে।
মলিনের মন খারাপ হয়ে গেল। অনেক কষ্ট করে অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। তিন মাস পরে এরকম হঠাৎ কেউ এমন কথা বললে আসলেই মন খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা।
নিপুন মনে মনে হাসলো। আমার শ্বশুর এতো বড়লোক, তারপরেও সুমিত আর আমার বউভাত করে নাই, তুমি কয় টাকা রোজকার কর, তার উপর তোমার বাবা মরে গেছে, এতো বড় রেস্তরাঁয় বউভাত। দিলাম বাঁশ মেরে। হাঃ, হাঃ, হাঃ। মনের হাসিতেও তাকে শাকচুন্নি আর রাক্ষসীর মতোই লাগছিল।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অঙ্কুর মজুমদার ০৪/০৭/২০১৬besh vlo