হাসি কান্না আর ভালবাসা-১
কবি আজ কবিতার বিষয় খুঁজে পায় না। তাই কবি তার কবিতা লেখা ছেড়ে দিল। কি হবে কবিতা লেখে? তারচেয়ে আধ মরা গল্প লেখা যাক।
সকাল উঠেই অতি আজকাল মুনমুনকে দেখে। মনটা ওর ভাল হয়ে যায়। মনে হয়, সারাটাদিন ভাল যাবে। মাত্র ৩ মাস হয়েছে ওদের বিয়ের। এর মাঝে কত কিছু ঘটে গেছে? মান অভিমান যন্ত্রণা নতুন করে বেঁচে থাকার প্রেরণা।
এখানে থেমে গেল লেখকের কলম। কলম আর আগাচ্ছে না। কি যন্ত্রণা।
আবার শুরু করি। একটা বিড়াল ছিল। আমি ওর নাম রেখেছিলাম ডট কম। আম্মা ওকে খুব আদর করতো। প্রতিদিন ওকে সন্ধ্যায় একটা পুরী খাওয়াতো। ডট কম বলে আম্মা যখন ওকে ডাক দিত, হাজার ব্যস্ততার মাঝে সে বাসায় চলে আসতো। আমার আব্বা বিড়ালদের সুন্দর করে মাছ ভেঁজে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খেতে দিত। সবাই বলতো আমার আব্বা অনেক অপচয় করতো। তাতে আমার কি আসে যায়?
মুনমুন খুব যন্ত্রণায় আছে। অতি ওকে অনেক ভালবাসে। এতো ভালবাসা ওর সহ্য হয় না। আসলেই অতি ওকে অতিরিক্ত ভালবাসে।
পাঠক, আপনারাও বোধহয় খুব যন্ত্রণায় আছেন। কারণ, লেখক আপনাদের নিয়ে খেলছেন। ভালোই খেলছেন। দেখা যাক, কতক্ষণ সে খেলতে পারে।
রাহুল, একটা মেয়েকে ভালবাসত। মেয়েটা অনেক সুন্দরী ছিল। সুন্দরী মেয়েদের একটাই সমস্যা তারা বুঝে কম। এটাই রাহুলের জন্য কাল হয়ে গেল।
মোবারক অনেক দিন ধরে অতির সাথে দেখা করতে চাচ্ছে। নিজের ব্যস্ততার কারনে ওর সাথে দেখা করতে পারছে না। মোবারকের বউয়ের বাচ্চা হবে। ওর কাজের মেয়ে অনেক অসুস্থ। রহস্যজনক ঘটনা।
ছটুবাবু আর তার বউ আজ ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে আসছেন। যে ফ্যাটে ওনারা উঠবেন তা এখন খালি। সেখানে তাদের তিনজন আত্মীয় ছিল। তাদের এর আগেরবার বার করে দিয়েছেন। কি শান্তি? শুন্য ফ্যাটে তারা এবার উঠতে পারবেন।
সকাল উঠেই অতি আজকাল মুনমুনকে দেখে। মনটা ওর ভাল হয়ে যায়। মনে হয়, সারাটাদিন ভাল যাবে। মাত্র ৩ মাস হয়েছে ওদের বিয়ের। এর মাঝে কত কিছু ঘটে গেছে? মান অভিমান যন্ত্রণা নতুন করে বেঁচে থাকার প্রেরণা।
এখানে থেমে গেল লেখকের কলম। কলম আর আগাচ্ছে না। কি যন্ত্রণা।
আবার শুরু করি। একটা বিড়াল ছিল। আমি ওর নাম রেখেছিলাম ডট কম। আম্মা ওকে খুব আদর করতো। প্রতিদিন ওকে সন্ধ্যায় একটা পুরী খাওয়াতো। ডট কম বলে আম্মা যখন ওকে ডাক দিত, হাজার ব্যস্ততার মাঝে সে বাসায় চলে আসতো। আমার আব্বা বিড়ালদের সুন্দর করে মাছ ভেঁজে ভাত দিয়ে মাখিয়ে খেতে দিত। সবাই বলতো আমার আব্বা অনেক অপচয় করতো। তাতে আমার কি আসে যায়?
মুনমুন খুব যন্ত্রণায় আছে। অতি ওকে অনেক ভালবাসে। এতো ভালবাসা ওর সহ্য হয় না। আসলেই অতি ওকে অতিরিক্ত ভালবাসে।
পাঠক, আপনারাও বোধহয় খুব যন্ত্রণায় আছেন। কারণ, লেখক আপনাদের নিয়ে খেলছেন। ভালোই খেলছেন। দেখা যাক, কতক্ষণ সে খেলতে পারে।
রাহুল, একটা মেয়েকে ভালবাসত। মেয়েটা অনেক সুন্দরী ছিল। সুন্দরী মেয়েদের একটাই সমস্যা তারা বুঝে কম। এটাই রাহুলের জন্য কাল হয়ে গেল।
মোবারক অনেক দিন ধরে অতির সাথে দেখা করতে চাচ্ছে। নিজের ব্যস্ততার কারনে ওর সাথে দেখা করতে পারছে না। মোবারকের বউয়ের বাচ্চা হবে। ওর কাজের মেয়ে অনেক অসুস্থ। রহস্যজনক ঘটনা।
ছটুবাবু আর তার বউ আজ ইংল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে আসছেন। যে ফ্যাটে ওনারা উঠবেন তা এখন খালি। সেখানে তাদের তিনজন আত্মীয় ছিল। তাদের এর আগেরবার বার করে দিয়েছেন। কি শান্তি? শুন্য ফ্যাটে তারা এবার উঠতে পারবেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৫/০৬/২০১৬yahoo!!!
-
সুব্রত সামন্ত (বুবাই) ০৯/০৫/২০১৬হূম...
-
বিদ্রোহী ফাহিম খান ০৮/০২/২০১৬আপনি তো খুব বড় মাপের লেখক....! লেখায় কোন ভুল ত্রুটি নেই....! নিখাঁদ খাঁটি.....! আমি মুগ্ধ....!
যত্ত সব আবোল তাবোল লেখা॥ -
হাসান কাবীর ২৭/০১/২০১৬এটা কি? গল্প না রোজনামচা? বেশি বেশি পড়ুন। শুভেচ্ছা।
-
দেবব্রত সান্যাল ১২/০১/২০১৬সব প্রয়োগ একটা সীমার মধ্যে থেকে করতে হয় , নয়তো অর্থহীন শব্দগুচ্ছ হয়ে রয়ে যায়। নিজেই লিখেছেন , খেলা করছেন। বুদ্ধদেব বসুর ভাষায় বলি ," অক্ষর গুলো এক হলেও লেখা আর খেলা এক নয়। " গোছাতে পারেননি এবং বহুমাত্রিক গল্পে যে যোগসূত্র থাকে তা এখানে খুঁজে পাচ্ছি না।
বানান ভুল পরিহার করতে হবে।