অব্যক্ত কিছু কথা
কিছু কথা আছে যা মনের গভীরেই থেকে যায়,
আর কিছু কথা ফুটে উঠে নির্বাক চোখের তারায়।
ভাষার জন্য শব্দ হয়তো বাহুল্য মাত্র,
তবে নীরবতার আপন শব্দই বা ক'জন শুনতে পায়?
শুনতে চাইলে শুধু কান নয়, চোখেরও প্রয়োজন,
আরও প্রয়জন একটি হৃদয়ের,
যে হৃদয় শব্দের বাইরেও কথা শুনতে পায়।
যে হৃদয় অনুভব করতে পারে বাতাসের সুর,
সেখানে খুঁজে বেড়ায় ফেলে যাওয়া কোন দীর্ঘশ্বাস,
কিংবা নূপুরের রিনিঝিনি ঝংকার।
যেখানে দূর থেকে শব্দেরা কাছে ভেসে আসে,
আবার অস্ফুটে দূর থেকে আরও দূরে মিলিয়ে যায়।
আনন্দ-বিষাদ-মায়া সব এক হয়ে যেখানে
জন্ম হয় এক নতুন অনুভূতির।
সেই অনুভূতির হৃদয় না হলে কথার মূল্যই বা কি?
শব্দের তরঙ্গেরা নিথর দেয়ালে আঘাত হেনে হয়তো
প্রতিধ্বনির হাহাকার তুলবে।
একসময় অতৃপ্তি বুকে নিয়ে বাষ্প হয়ে মিলিয়েও যাবে।
তার কতটুকুই বা বৃষ্টি হয়ে ঝরে পরে ধরণীর বুকে?
আর যতটুকু বাকী থাকে,
কিংবা হয়তো পুরোটাই,
সে কি বেঁচে থাকে না আপন ভূবনে?
যেখানে সে তিলে তিলে তৈরী করে নতুন এক স্বত্তার,
একান্তই নিজের মতো করে।
আর কিছু কথা ফুটে উঠে নির্বাক চোখের তারায়।
ভাষার জন্য শব্দ হয়তো বাহুল্য মাত্র,
তবে নীরবতার আপন শব্দই বা ক'জন শুনতে পায়?
শুনতে চাইলে শুধু কান নয়, চোখেরও প্রয়োজন,
আরও প্রয়জন একটি হৃদয়ের,
যে হৃদয় শব্দের বাইরেও কথা শুনতে পায়।
যে হৃদয় অনুভব করতে পারে বাতাসের সুর,
সেখানে খুঁজে বেড়ায় ফেলে যাওয়া কোন দীর্ঘশ্বাস,
কিংবা নূপুরের রিনিঝিনি ঝংকার।
যেখানে দূর থেকে শব্দেরা কাছে ভেসে আসে,
আবার অস্ফুটে দূর থেকে আরও দূরে মিলিয়ে যায়।
আনন্দ-বিষাদ-মায়া সব এক হয়ে যেখানে
জন্ম হয় এক নতুন অনুভূতির।
সেই অনুভূতির হৃদয় না হলে কথার মূল্যই বা কি?
শব্দের তরঙ্গেরা নিথর দেয়ালে আঘাত হেনে হয়তো
প্রতিধ্বনির হাহাকার তুলবে।
একসময় অতৃপ্তি বুকে নিয়ে বাষ্প হয়ে মিলিয়েও যাবে।
তার কতটুকুই বা বৃষ্টি হয়ে ঝরে পরে ধরণীর বুকে?
আর যতটুকু বাকী থাকে,
কিংবা হয়তো পুরোটাই,
সে কি বেঁচে থাকে না আপন ভূবনে?
যেখানে সে তিলে তিলে তৈরী করে নতুন এক স্বত্তার,
একান্তই নিজের মতো করে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মারুফা তামান্না ৩০/০৬/২০১৪ভাল লিখেছেন। তবে ছন্দ মিলাতে গিয়ে লেখাটা কিঞ্চিৎ দূর্বল হয়ে পড়েছে