আজব চিঠি
(একটি প্রচলিত গল্পের অনুকরনে সংগৃহিত। পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত)
স্ত্রী চিঠি লিখছে স্বামীর কাছে। কিন্তু দাড়ি-কমা সম্বন্ধে কোনো জ্ঞান না থাকায় ভুল স্থানে দাড়ি বসাতেই সেই প্রিয় চিঠি হয়ে গেল আজব চিঠি !
চলুন একটু পড়ে দেখি, কেমন সে চিঠি....
" ওগো, সারাটাজীবন বিদেশেই কাটালে আমাদেরকে ছেড়ে। এই ছিল তোমার কপালে আমার পা। আরও ফুলে উঠেছে উঠানটা। জলে ডুবে গেছে ছোট ছেলেটা। স্কুলে যেতে চায় না ছাগলটা। সারাদিন ঘাস খেয়ে ঘুমিয়ে থাকে তোমার বাবা। বারোমাস পেটের অসুখে ভুগছে বাগানটা।
আমে ভরে গেছে ঘরের চালটা। স্থানে স্থানে ফুটো হয়ে গেছে গরুটার পেট। দেখলে মনে হয় বাচ্চা দেবে করিমের বাপ। রোজ দুই হালি করে ডিম দেয় বড় বউ। রান্না করতে গিয়ে হাত পুড়ে ফেলেছে বিড়াল ছানাটা। সারাদিন লেজ নেড়ে খেলা করে বড় খোকা। দাড়ি কাটতে গিয়ে গাল কেটে ফেলেছে নুড়ীর মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করছে নুড়ীর বাপ। বারবার ফিট হয়ে যাচ্ছে ডাক্তার। সাহেব এসে চলে গেছে। এমন সময়েও তুমি বাড়ী আসবে না। আসলে অনেক কষ্ট পাব।
ইতি
তোমার বউ 'হালি মা'
স্ত্রী চিঠি লিখছে স্বামীর কাছে। কিন্তু দাড়ি-কমা সম্বন্ধে কোনো জ্ঞান না থাকায় ভুল স্থানে দাড়ি বসাতেই সেই প্রিয় চিঠি হয়ে গেল আজব চিঠি !
চলুন একটু পড়ে দেখি, কেমন সে চিঠি....
" ওগো, সারাটাজীবন বিদেশেই কাটালে আমাদেরকে ছেড়ে। এই ছিল তোমার কপালে আমার পা। আরও ফুলে উঠেছে উঠানটা। জলে ডুবে গেছে ছোট ছেলেটা। স্কুলে যেতে চায় না ছাগলটা। সারাদিন ঘাস খেয়ে ঘুমিয়ে থাকে তোমার বাবা। বারোমাস পেটের অসুখে ভুগছে বাগানটা।
আমে ভরে গেছে ঘরের চালটা। স্থানে স্থানে ফুটো হয়ে গেছে গরুটার পেট। দেখলে মনে হয় বাচ্চা দেবে করিমের বাপ। রোজ দুই হালি করে ডিম দেয় বড় বউ। রান্না করতে গিয়ে হাত পুড়ে ফেলেছে বিড়াল ছানাটা। সারাদিন লেজ নেড়ে খেলা করে বড় খোকা। দাড়ি কাটতে গিয়ে গাল কেটে ফেলেছে নুড়ীর মা। প্রসব বেদনায় ছটফট করছে নুড়ীর বাপ। বারবার ফিট হয়ে যাচ্ছে ডাক্তার। সাহেব এসে চলে গেছে। এমন সময়েও তুমি বাড়ী আসবে না। আসলে অনেক কষ্ট পাব।
ইতি
তোমার বউ 'হালি মা'
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/০৮/২০২৩মজা।
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ০১/০৮/২০২৩ফেসবুকে পড়েছিলাম!