বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধু স্মরনে কবি মহাদেব সাহা বলেছেন,"সারা বাংলায় তোমার সমান উচ্চতার কোন কিছু দেখিনি আমি...।বলেছিলাম এই দেখ বাংলাদেশ,এর বেশি বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু জানিনা।"
এ বিশ্বে নির্যাতিত,নিপীড়িত,পরাধিন মানুষের মুক্তি আন্দোলনের ইতিহাসে যে কয়টি নাম স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকবে উপনিবেশবাদ,সাম্রাজ্যবাদ ও কায়েমি স্বার্থের শৃংখল ছিন্ন করে বিশ্বের যে কজন ব্যক্তি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করে গেছেন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের অন্যতম।বাংলাদেশ ও বাঙালি জা্তীয়তাবাদের স্রষ্টা তিনি।বাঙ্গালি জাতির শ্রেষ্ঠ সুহৃদ ও পথনির্দেশক।তার ই আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাঙালি জাতি এক বিস্ময়কর ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।চরম ত্যাগ,তিতিক্ষা ও লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ আজ একটি স্বাধিন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
শেখ মুজিবুর রহমান এমন এক রাজনীতিক যিনি সর্বতো ভাবে দেশপ্রেমিক ছিলেন।প্রত্যহ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত স্বদেশ ও দেশবাসীর প্রতি আত্মনিবেদন উন্মুখ ও অবিচল এই মানুষ টি বারবার প্রায় মন্ত্রচ্চারণের মত বলেছেন, "আমার দেশের জনসাধারণ কে আমি ভালবাসি,তারাও ভালবাসে আমাকে।" এই বাক্য উচ্চারণের সময় যেন গর্বে স্ফীত হত তাঁর বুক।
তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা।তাঁর ৬ দফা ছিল আমাদের মুক্তির সনদ।তাঁর ৭ মার্চেরে ভাষণ ছিল বাঙালি দের স্বাধীনতার স্বীকৃতি।
কিন্তু বাঙালি তাঁর সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছিল।হায়েনারা ছোট রাসেল কেও ছাড়েনি।
জাতীর পিতার উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলি-
"যতদিন রবে পদ্মা,মেঘনা,গৌরি,যমুনা বহমান
ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান...।"
জয় বাংলা...জয় বঙ্গবন্ধু...।
এ বিশ্বে নির্যাতিত,নিপীড়িত,পরাধিন মানুষের মুক্তি আন্দোলনের ইতিহাসে যে কয়টি নাম স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকবে উপনিবেশবাদ,সাম্রাজ্যবাদ ও কায়েমি স্বার্থের শৃংখল ছিন্ন করে বিশ্বের যে কজন ব্যক্তি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করে গেছেন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাদের অন্যতম।বাংলাদেশ ও বাঙালি জা্তীয়তাবাদের স্রষ্টা তিনি।বাঙ্গালি জাতির শ্রেষ্ঠ সুহৃদ ও পথনির্দেশক।তার ই আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাঙালি জাতি এক বিস্ময়কর ইতিহাস সৃষ্টি করেছে।চরম ত্যাগ,তিতিক্ষা ও লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ আজ একটি স্বাধিন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।
শেখ মুজিবুর রহমান এমন এক রাজনীতিক যিনি সর্বতো ভাবে দেশপ্রেমিক ছিলেন।প্রত্যহ জীবনের অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত স্বদেশ ও দেশবাসীর প্রতি আত্মনিবেদন উন্মুখ ও অবিচল এই মানুষ টি বারবার প্রায় মন্ত্রচ্চারণের মত বলেছেন, "আমার দেশের জনসাধারণ কে আমি ভালবাসি,তারাও ভালবাসে আমাকে।" এই বাক্য উচ্চারণের সময় যেন গর্বে স্ফীত হত তাঁর বুক।
তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা।তাঁর ৬ দফা ছিল আমাদের মুক্তির সনদ।তাঁর ৭ মার্চেরে ভাষণ ছিল বাঙালি দের স্বাধীনতার স্বীকৃতি।
কিন্তু বাঙালি তাঁর সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছিল।হায়েনারা ছোট রাসেল কেও ছাড়েনি।
জাতীর পিতার উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলি-
"যতদিন রবে পদ্মা,মেঘনা,গৌরি,যমুনা বহমান
ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান...।"
জয় বাংলা...জয় বঙ্গবন্ধু...।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সহিদুল হক ২৬/০৯/২০১৩আমরা প:বঙ্গের বাঙালিরাও শেখ সাহেবকে প্রণম্য মানুষের মর্যাদা দিয়ে থাকি।ইন্দিরা-মুজিবের যৌথ ছবি দেখে উৎফুল্ল হই এই ভেবে যে,বা্ংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে আমাদের দেশেরও অবদান আছে।বঙ্গবন্ধুর জন্যই আজ বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাভাষী একটা দেশের অস্তিত্ব আছে।
-
ওয়াহিদ ১৩/০৯/২০১৩Joy Bangla ,
Joy Hok Lekokher Lekhatio ..... -
চন্দ্রশেখর ১৩/০৯/২০১৩না, নিসা। বাঙালিরা বিশ্বাসঘাতকতা করে নি। বাঙালি বলতে বোঝায় আপামর বাঙালি। তাঁদের কাছেই তিনি বঙ্গবন্ধু। যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে, তাঁরা বাঙালি না। বাঙালি শব্দটা পবিত্র। ওরা পাকিস্তানের দালাল, স্বার্থপর এবং দেশদ্রোহী।
মুজিবরকে আমরা এপার বাংলার মানুষও কিন্তু বংগবন্ধুই বলি, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বলে নয়, বাঙ্গালি যে একটা জাতি, তা তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন আর বাংলাকে আন্তর্জাতিক ভাষায় পরিণত করেছেন। তিনি আমাদেরও প্রণম্য। -
অনিত্য ১৪/০৮/২০১৩বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পথিকৃত বঙ্গবন্ধু। এবং সপরিবারে তার নির্মম হত্যাকান্ড বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় হিসাবেই থাকবে আজীবন।
-
রাফী শামস ১৪/০৮/২০১৩জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু