www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

বিভ্রান্তি ( প্রথম অংশ )

১...

: হ্যালো...
: হ্যালো।
: কাকে চাই?
: তোমাকে চাই
: কন, কি কইবেন।
: রাস্তায় আসো। দুই জন মিলা হাঁটি।
: কে আপনি!
: আমি শূন্য। ফেসবুকের শূন্য এখন সাইকো।
: ও আচ্ছা। কই তুমি এহন?
: রাস্তায়। ঐ ক্লাবটার পাশের চায়ের দোকানে। ১০ মিনিটের মধ্যে চইলা আসো।
: বসো। ৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি।

২...

: আসছো। বসো। অই মামা দুইডা চা দাও। সাথে পিরিচ দিও।
: তারপর্। কি খবর তোমার বলো। ১ বছর পর কি মনে কইরা দেখা করলা।
: মজা করার লাইগা।
: মানে!
: আজ সারা দিন মজা মারুম। উলালা উলালা গান গামু। মাইয়াগোরে টিসও করতে পারি। ক্ষুদা লাগলে দুই জন মিল্লা ভিক্ষা করুম। তারপর ভিক্ষার টাকা দিয়া কুকাকুলা আর মুরি খামু।
: ভিক্ষা করুম ক্যান!
: উদাস বানাইয়া দিলা। পকেট ফাঁকা। ভিক্ষা করুম নাতো কি করুম।
: ফাঁকা পকেট নিয়া মজা করতে বাইর হইছো?
: পৃথিবীর সবচাইতে বড় মজা হলো পকেট ফাঁকা অথচ হোটেলের সামনে তুমি দাঁড়াইয়া আছো।
তোমার পকেটে কিছু আছে নাকি?
: ১০০ টাকা আছে।
: যাও ফকিররে দিয়া ফকির হইয়া আসো। সময় যদি বন্ধুর মত আচারন করে তাহলে ওর কাছ থেকেই ভিক্ষার কাজ শুরু করুম।
: ব্যাপারডা কি খুইলা কওতো?
: কুনো ব্যাপার নাই। আজ ফাঁকা পকেটে ঘুরুম।
: আচ্ছা। তাহলে পকেট ফাঁকা করে আসি।
: যাও।

৩...

: ফাঁকা করছো?
: হ। পকেট ফাঁকা করতে গিয়া চরম মজা পাইছি। ভাবছিলাম ফকির ব্যাটা আহাম্মক হইবো কিন্তু ও আমারেই আহাম্মক বানাইয়া দিছে। আমারে কয় আরো ১০০ টেকা দিলে ডাবল দোয়া করমু।
আমি কইলাম, ক্যান?
: জি.এফ ভর্তি পরীক্ষায় যাতে না টেকে।
আমি হা কইরা ব্যাটার দিকে ঝারা ২ মিনিট তাকাইয়া ছিলাম। ব্যাটা কয় কি!
: কিছুক্ষন আগে একজন এই কামেই দোয়া নিয়া গেল। ২০০ টেকা দিছে। জি.এফ চান্স পাইলে ঐ পোলার বলে আর কোন চান্স থাকবো না তাই।
ব্যাটার কথা শুইনা তো পুরাই টাশকি খাইলাম। আসার পথে ভাবছি, এহন থেকে টাকা জমাইয়া ১০০ টাকা করে ভিক্ষা দিমু।
: খালি টাশকি খাইছো? খাওয়াইতে পারো নাই?
: এট্টুখানি খাওয়াইছি। আসার আগে ঐ ব্যাটারে কইলাম, ফকির বাবা, মাথায় হাত রাইখা এট্টু দোয়া কইরা দেন যাতে দুপুরে দুই বন্ধু মিল্লা ভিক্ষা কইরা কুকাকুলা আর মুরির টাকাটা কামাইতে পারি।
: হা হা হা হা।
চরম মজা পাইলাম। লও চা খাও। ঠান্ডা চা। ঠান্ডা চা খাওয়ার মধ্যেও মজা আছে তবে অন্য স্টাইলে খেতে হবে।
: কিভাবে?
: কুত্তা বিলাই এর মত কইরা।
: মানে!
: কুত্তা বিলাই যেমন জ্বিভ দিয়া চুক চুক কইরা খায় ঐভাবে। পিরিচে ঢালো তারপর জিহ্বা দিয়া চুক চুক কইরা খাও। সিরাম মজা পাইবা।
: সিরাম মজা পাওন যাইবো কিনা জানি না তয় দোকানদার টাকা নিবো না। যদি কামড় দেই এই ভেবে। হা হা হা হা।

৪...

: আপনি কাব্য ভাই না? আরে কাব্য ভাই'ই তো! আপনি এই এলাকাতেই থাকেন? একদিনও দেখা হলো না কেন!
: আজই পৃথিবীতে আসলাম। এত দিন মঙ্গল গ্রহে ছিলাম। মঙ্গল গ্রহ, প্ল্যানেট মার্চ। তাই দেখা হয় নি। এখন থেকে প্রতিদিন দেখা হবে। এমনকি মাঝে মধ্য রাত্তিরে সসারে কইরা তোর সাথে তারা খেতে বের হবো। তারা খাবো ঠোকাইয়া ঠোকাইয়া। মুরগির মত। সিরাম মজা পাবি।
: কাব্য ভাই, আপনি এগুলো কি বলছেন! আমাকে তুই তুই করে বলছেন কেন! আর এভাবে চা খাচ্ছেন কেন?
মেয়েটার ঢোক গেলার আওয়াজ আমি চার হাত দূর থেকেও স্পষ্ট শুনতে পেলাম। মেয়েটা পুরাই ছাগল বনে গেছে। মেয়েরা বলে ছেলেদের ছাগল বানাতে ভালবাসে। চোখের সামনে মেয়ে ছাগল দেখে খারাপ লাগছে না।
: তুই আমারে আপনি কইছোস তাই তোরে আমি তুই কইছি। আর এটা চা খাওয়ার নতুন স্টাইল। কু-পান স্টাইল। কু মানে হইলো কুত্তা। কুত্তার মত কইরা খাচ্ছি। সিরাম মজা। আমার বন্ধু শূন্য আবিষ্কার করছে। ওর নাম শূন্য। ফেবুতে নাম, শূন্য এখন সাইকো। দেখ তো চেনোস কিনা?
: না চিনি না। যার নামের টাইটেল সাইকো তার আবিষ্কার আর কত ভাল হবে। আপনারা কুত্তা স্টাইলে চা খান। দুই হাতে দুইটা পিরিচ নিয়া খান। আরো ভাল হয় যদি চার হাত পায়ে ভর দিয়া খান।
: দারুন আইডিয়া দিছোস তো। চার হাত পায়ে ভর দিয়া খাইলে মনে হয় আসল মানে কুত্তার অনুভূতিটাই আসবে। তবে তুই যদি চায়ের দামটা দিতি তাহলে ভাল হত। পকেটে কোন টাকা নাই।

আমি অনেক আগ্রহ নিয়ে তাকালাম টাকাটা দেয় কিনা দেখার জন্য কিন্তু আমাদের হতাশ করে দিয়ে মেয়েটা রাগে কাঁপতে কাঁপতে এখান থেকে প্রস্থান করলো। কাব্য আমার দিকে তাকিয়ে দাঁত কেলিয়ে হেসে দিলো কিন্তু আমি ওর মত করে হাসতে পারলাম না কারন, আমাদের কু-স্টাইলে চা পান করা দেখে ইতিমধ্যে আমাদের চারপাশে আম জনতার ছোট খাটো একটা ভিড় জমে গেছে। ভয়ে ভয়ে চা পান করছি। কখন না আবার পাগল মনে করে ঢিল মারা শুরু করে। দোকানদারও ইতিমধ্যে কন্যার বাঁকা চাহনির মত করে তাকাচ্ছে।

৫...

ভিড় ঠেলে দুই জন পুলিশকে আসতে দেখেই বিষম খাওয়ার অবস্থা হলো কাব্যর। আমার অবস্থা আরো করুন। বিশেষ ক্ষেত্রে পুলিশ এলার্জির মত। যত চুলকানো যায় ততই ফুলে ওঠে। ভিড়ের ভিতর ঢুকেই একজন ছোটখাটো ঘেউ করে উঠলো। ঘেউ শুনেই আমজনতা একটু পিছিয়ে গেল।
পুলিশের একজন আমাদের সামনের বেঞ্চে বসতে বসতে বললো, 'এখানে কি কুত্তা মরছে যে এত ভিড়?'
আমি সাহস সঞ্চয় করে বললাম, 'একজন বিখ্যাত মানুষরে দেখার জন্য এত ভিড় হইছে। হাজার হলেও একজন সেলিব্রেটি। হুহ।'
পুলিশটা আমার দিকে এমন ভাবে কটমট করে তাকালো যেন তার বাড়া ভাতে ছাই দিয়েছি।
: তুই কে?
আমি আহত কন্ঠে বললাম, 'আমি কেউ না। সেলিব্রেটি ভাইয়ের দোস্ত লাগি।'
: কিসের সেলিব্রেটি?
: ফেবু এর্।
: ফেবু আবার কি!
: ফেসবুকের সংক্ষিপ্ত রূপ। ফেসবুকের জগতে সব কিছুই এখন শর্টকাটে চলে। যেমন, গার্ল ফ্রেন্ডরে বলে জি.এফ, বয় ফ্রেন্ডরে বলে বি.এফ। অথচ আগে বি.এফ বলতে খারাপ ছবি বোঝানো হতো। শরমের কথা।
অনেক ফাজিল পোলাপাইন আবার মানুষের নাম উল্টা কইরা বইলা ত্যাক্ত বিরক্ত কইরা মারে। যেমন লতা নামের কাউকে বলে তালগাছ, রিমু নামের কাউকে বলে মুরি।
আবার পুলিশদের বলে পু। দেখেন দেখি কারবার্।
: চোপ।
এবার ঘেউ না, বাঘের গর্জন। আমিও ফাঁটা বেলুনের মত চুপসে গেলাম। কাব্যর দিকে তাকিয়ে দেখি মাথা নিচের দিকে দিয়ে হাসে। আমি চুপ চাপ বাধ্য ছেলের মত কু-পান ভংগিতে চা পানে মনযোগ দিলাম। আমার দেখাদেখি কাব্যও চুপচাপ চা পান করছে। আমাদের চা পান পর্ব আবার শুরু হওয়ায় আমজনতার মাঝে গুঞ্জন উঠলো। দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশটা গাধার কন্ঠে স্যার বলে ডাক দিলো। চোখের কোণ দিয়া দেখতে পেলাম বসে থাকা পুলিশটা হা করে আমাদের কু-পান পদ্ধতিতে চা পান করা দেখছে। তাই দেখে আমি একটু জোরেসোরেই জিহ্বা ভিতর বাহির করতে লাগলাম। এক মিনিট অতিবাহিত হওয়ার আগেই ঘেউ শব্দ শুনে বসে থাকা পুলিশের দিকে তাকালাম।
: কি হচ্ছে এটা?
: কু-পান পদ্ধতিতে চা পান করছি।
: কি পদ্ধতিতে!
আমি কাব্যর দিকে তাকিয়ে বললাম, 'কাব্য ব্যাখ্যা করে বলো তো।'
: কু মানে হলো কুত্তা। কুত্তারা এই ভাবেই তরল পদার্থ পান করে। আমরাও কুত্তাদের মত কইরা ওদের ফিলিংস বোঝার জন্য কু পদ্ধতিতে চা নামের তরল পদার্থ পান করতাছি।
প্রানীবিদ্যা মতে মানুষের উত্তরসূরি হলো বানর্। তবে সকল স্থলজ প্রানীদের উত্তরসূরী জলজ প্রানী কুমির এবং আরো পিছনের দিকে অন্য কোন প্রানী। সেই দিক বিচার করলে দেখা যায় এখনকার যে কোন কুত্তা বিড়াল বা চার পেয়ে প্রানীদের সাথে আমাদের একটা সম্পর্ক আছে। রাস্তার যে কুত্তাটাকে আমরা লাথি মারি এমনও হতে পারে ও আর আমরা একই বংশের্। তাই. ..........।

আমি কাব্যর লেকচার শুনে অবাক হয়ে গেলাম। পোলায় কয় কি! ঐ দিকে দুই পু ব্যাটা হা হয়ে গেছে। মুখের সামনে দিয়ে একটা মাছি অনেকক্ষন হলো উড়ছিলো। এই বার পূর্ন সাহস নিয়ে বেঞ্চে বসে থাকা পু ব্যাটার মুখের ভিতর ঢুকেই গেল। মাছি ঢুকে যাওয়াই ব্যাটা কপ করে মুখ বন্ধ করেই হা করলো। মাছি জেল খানা থেকে পালিয়ে বাঁচলো। সাথে সাথেই বাঘের গর্জন আমার কানে আসলো।
: চোপ। অনেক ফাইজলামি করছোস। বদের হাড্ডি জানি কোথাকার্। নাম কি তোর?
কাব্য মুখ কাঁচুমাচু করে বললো, 'অসমাপ্ত কাব্য'।
: আবার ফাইজলামি। এটা কি ধরনের নাম? এই তোর নাম কি?
: আমার নাম শূন্য। আর ওর নাম সত্যিই অসমাপ্ত কাব্য। এখনো ওর কাব্য সমাপ্ত হয় নাই তাই ও অসমাপ্ত কাব্য। ফেবুতে সেলিব্রেটি পার্সোন। প্রচূর মাইয়া ভক্ত আছে।
: চোপ। এত কথা বলোস ক্যান। ওর কাব্য অসমাপ্ত আছে বলে ও অসমাপ্ত কাব্য তাহলে তোর নাম শূন্য হলো কেন? তোকে তো ঠিকই দেখা যাচ্ছে। ফাইজলামি করোস আমার সাথে তাই না। আবুল, এই দুইটারে গাড়িতে তোল। থানায় নিয়া গিয়া দুইটা ডলা দিলেই ফাইজলামি পাছা দিয়া বের হইয়া যাবে।
: সত্যিই আমাদের থানায় নিয়া যাবেন?
: ক্যান, তুই কি আমার শালা হোস যে তোর সাথে ইয়ার্কি করবো।
: তা বলি নেই। থানাতেই যদি নিয়া যান তাহলে দুইটা আর্জি আছে।
এক। দোকানদাররে টাকাটা যদি আপনি দিতেন তাহলে ভাল হতো। আমাদের কাছে কোন টাকা নাই।
দুই। আমাদের আরেক জন বন্ধু আছে। চরম ফাজিল। পু মানে পুলিশদের সাথে বেশি ফাইজলামি করে। ওরেও যদি দুইটা ডলা দিতেন তাইলে ভাল হতো। যদি অনুমতি দেন তাইলে ফোন করি। এই এলাকাতেই থাকে। দশ মিনিটের মধ্যে আইসা পড়বো। ডাকবো?

পুলিশ ব্যাটা আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে আছে যেন আমি তার সামনে কাঁচা গু রাখছি।
চোখ মুখ কুঁচকে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। হ্যা ও বললো  না আবার না ও বললো না। চুপ করে থাকা সম্মতির লক্ষন আর এগিয়ে এসে ডলা খেতে চায় যারা তাদের ডলা দেওয়ার কথা ভেবেই হয়তো চুপ করে আছে। আমি কল দিলাম।
: হ্যালো...
: হ্যালো, নিকশ আলো নাকি?
: আপনি কে বলছেন?
: আমি শূন্য। শূন্য এখন সাইকো।
: আরে শালা, কেমন আছিস? কোথা থেকে।
: ঐ ক্লাবের পিছনে ৫ মিনিটের মধ্যে চইলা আয়। কাব্য আছে আমার সাথে। কাব্যর সাথে দেখা হয়ে গেল এখানে। রাস্তায় দাঁড়াইয়া থেকে গল্প করছি এই সময় দেখি একটা মাইয়া কাব্যর দিকে এগিয়ে আসলো। পরিচিত হলাম। রিমু। আমাদের দুই জনকে দেখে একদম অবাক হয়ে গেছে। তোমার কথা শুনে তো আরো অবাক। ও আমাদের বলে খাওয়াবে। আজ বলে রিমুর বিশেষ দিন। খাইতে চাইলে চট জলদি চলে আয়। আর আসার সময় মানিব্যাগটা রেখে আসিস। কষ্ট করে মানিব্যাগ আনার কি দরকার্? রিমুই তো খাওয়াইবো।
: চাই না মানে! ৫ মিনিটের মধ্যে আসতেছি। জাস্ট ওয়েট ফর মি। ওকে?
: ওক্কে।

মোবাইল রেখে দিয়ে পুলিশের গাড়িতে গিয়ে উঠে বসলাম। কাব্য আনমনে বললো, 'থানা  থেকে ছাড়া পাওয়ার পর ওকে এক লিটার কুকাকুলা আর মুরি কিনা দিতে হবে। তা না হলে পুকুরে চুবাইয়া মারবো।'

চলবে...
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ১২৭৯ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৯/১০/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • পৃথিবীর সবচাইতে বড় মজা হলো পকেট ফাঁকা...

    হিমু হওয়ার সাধ দেখছি, লেখকের।

    বানরের উত্তরসূরী নয়, পূর্বসূরী হয়েই থাকুন।

    মজা নিলাম। শুভ কামনা। শুরুটা দারুণ ছিল
    • শূন্য ০৬/১১/২০১৪
      নারে ভাউ, আমি হিমুর বিপরীত। ক্ষমতা যখন এট্টু আছে তখন পুরান নিয়ে ব্যাস্ত না থেকে নতুন কিছু সৃষ্টি করাইতো উচিত।
      আর বানরের ধাঁধা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করবো।
      শুরুটা যেহেতু ভাল লেগেছে শেষটা সেরা করার চেষটা করবো।
      আপাতত আজকেরটা কএমন হয়েছে এটা আগে দেখি :)
  • ৩০/১০/২০১৪
    বেশ মজা পেলাম ।
  • আবু সাহেদ সরকার ২৯/১০/২০১৪
    হা হা হা হা হা হা দারুন লাগলো আপনার গল্পটি শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকবো।
    • শূন্য ০৬/১১/২০১৪
      ধন্যবাদ। লেখা স্বার্থকতা পেল। আজ আসুন তাহলে আমার পাতায় :)
  • চমৎকার লাগল।
  • সময়ের অভাবে পূরটা পরতে পারলাম না।
    যতটুকু পড়লা বেশ রসিক মনে হল।
  • গল্প সুন্দর তাতে কোনো সন্দেহ নাই। তবে মানুষের সাথে পশুর যেই বিষয়গুলো মিলাচ্ছেন সেগুলো না করলেই কি নয়। মানবিক দিক থেকে মানুষের জন্য আরেকটু মার্জিত হলে ভালো লাগতো। ভালো থাকবেন।
    • শূন্য ০৬/১১/২০১৪
      শুধু মজা হিসাবে নিন। সিরিয়াস কিছু নিয়েন না। গল্পের শেষটায় প্রমান হয়ে যাবে, সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে কিছু নাই।
      গল্প ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ
  • শিমুল শুভ্র ২৯/১০/২০১৪
    বাহ!!! অনেক সুন্দর ।
    তোমাকে বাংলা কবিতার আসরে দেখা যায় না কেন বলতো ?
    • শূন্য ০৬/১১/২০১৪
      অনেক দিন হলো অনেকেই গল্প লেখার জন্যে রিকোয়েস্ট করছে। এক সাথে অনেক গুলো গল্প শুরু করেছি তাই সময়ই করতে পারছি না। তবে খুব শিঘ্রিই ফিরে আসবো :)
      আপনার বাবু সোনা কেমন আছে?
      ওর জন্য ভালবাসা জানবেন।
      • শিমুল শুভ্র ০৮/১১/২০১৪
        তোমাকে কবিতার আসরে না পেয়ে মন খারাপ হয় আছে বন্ধুবর । কবিতার আসরে আসো । ভালো লাগবে , আমাদের অর্ঘ্য স্রষ্টার কৃপায় ভালো আছে । অনেক ধন্যবাদ , মনে রাখার মত ।
 
Quantcast