নিরব দর্শক
সন্ধ্যাবেলা।
রিমু বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে।
ইদানিং, রিমুর মনটা অনেক খারাপ
থাকে। হিমন অল্প দূরেই
দাঁড়িয়ে আছে। রিমুকে দেখছে।
হিমনের ইচ্ছে হলো, রিমুকে কিছু
বলতে। কিন্তু হিমন কিছু
বলতে পারলো না। নিজের মাঝেই
রিমুকে সৃষ্টি করে রিমুকে বললো, ‘রিমু,
কেমন আছো। শুনলাম এখন
নাকি নিভতে যাওয়া প্রদীপ তোমার
দেখতে আর ভালো লাগে না। সূর্যের
চাইতে কিন্তু চাঁদ অনেক ভালো।
চাঁদের আলোতে কিন্তু গুন গুন করে গান
গাওয়া যায়,
স্মৃতি গুলো ভাবতে ভাবতে মিষ্টি মিষ্টি হাসা যায়।
কি, চাঁদের দিকে তাকিয়ে একবার
হাসবে। অথবা অন্ধকারে স্বপ্নের জাল
বুনবে। আলোতে চোখ
খোলা রেখে তো স্বপ্ন দেখা যায়
না কিন্তু অন্ধকারে চোখ
খোলা রেখেই স্বপ্ন দেখা যায়।’
হিমন তার ভালোবাসা নিয়ে রিমুর
দিকে তাকিয়েই আছি। রিমু সূর্য্য অস্ত
যাওয়া দেখছে। সূর্য্য অস্ত গেলেই রিমু,
রুমের ভিতর চলে যাবে। ঘড়ের
সবগুলো লাইট
জালিয়ে রুমটাকে আলোকিত
করে রাখবে। সারা রাত লাইট
জালানো থাকবে। কারন, ও
জানে ব্লাড ক্যান্সার নামের মরণ
ব্যাধিটা ওর জীবনের
প্রদীপকে কিছুদিনের মদ্ধ্যেই
নিভিয়ে দেবে।
সূর্য্য ডোবার সাথে সাথেই রিমু ঘড়ের
ভিতর চলে গেল। হিমনও মাথা নিচু
করে, গলার ভিতর কষ্টের
দলাটা নিয়ে ধির পায়ে পথ
চলতে লাগলো। কিছুক্ষন পরেই
চারিদিকটা অন্ধকার হয়ে যাবে। তখন
হিমন, মনের আলোয় রিমুকে আলোকিত
করে রাখবে। কথা বলবে। স্বপ্ন
দেখাবে। চুলের ঘ্রান নেবে।
ঠোঁটে ভালোবাসার চুম্বন এঁকে দেবে।
আর ঘরের ভিতরে রিমু………….।।
রিমু বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে।
ইদানিং, রিমুর মনটা অনেক খারাপ
থাকে। হিমন অল্প দূরেই
দাঁড়িয়ে আছে। রিমুকে দেখছে।
হিমনের ইচ্ছে হলো, রিমুকে কিছু
বলতে। কিন্তু হিমন কিছু
বলতে পারলো না। নিজের মাঝেই
রিমুকে সৃষ্টি করে রিমুকে বললো, ‘রিমু,
কেমন আছো। শুনলাম এখন
নাকি নিভতে যাওয়া প্রদীপ তোমার
দেখতে আর ভালো লাগে না। সূর্যের
চাইতে কিন্তু চাঁদ অনেক ভালো।
চাঁদের আলোতে কিন্তু গুন গুন করে গান
গাওয়া যায়,
স্মৃতি গুলো ভাবতে ভাবতে মিষ্টি মিষ্টি হাসা যায়।
কি, চাঁদের দিকে তাকিয়ে একবার
হাসবে। অথবা অন্ধকারে স্বপ্নের জাল
বুনবে। আলোতে চোখ
খোলা রেখে তো স্বপ্ন দেখা যায়
না কিন্তু অন্ধকারে চোখ
খোলা রেখেই স্বপ্ন দেখা যায়।’
হিমন তার ভালোবাসা নিয়ে রিমুর
দিকে তাকিয়েই আছি। রিমু সূর্য্য অস্ত
যাওয়া দেখছে। সূর্য্য অস্ত গেলেই রিমু,
রুমের ভিতর চলে যাবে। ঘড়ের
সবগুলো লাইট
জালিয়ে রুমটাকে আলোকিত
করে রাখবে। সারা রাত লাইট
জালানো থাকবে। কারন, ও
জানে ব্লাড ক্যান্সার নামের মরণ
ব্যাধিটা ওর জীবনের
প্রদীপকে কিছুদিনের মদ্ধ্যেই
নিভিয়ে দেবে।
সূর্য্য ডোবার সাথে সাথেই রিমু ঘড়ের
ভিতর চলে গেল। হিমনও মাথা নিচু
করে, গলার ভিতর কষ্টের
দলাটা নিয়ে ধির পায়ে পথ
চলতে লাগলো। কিছুক্ষন পরেই
চারিদিকটা অন্ধকার হয়ে যাবে। তখন
হিমন, মনের আলোয় রিমুকে আলোকিত
করে রাখবে। কথা বলবে। স্বপ্ন
দেখাবে। চুলের ঘ্রান নেবে।
ঠোঁটে ভালোবাসার চুম্বন এঁকে দেবে।
আর ঘরের ভিতরে রিমু………….।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বর্ণিল হিমু ০৪/০৭/২০১৪মন খারাপ করা গল্প
-
রূপক বিধৌত সাধু ২৫/০৬/২০১৪সুন্দর!
-
মল্লিকা রায় ২১/০৬/২০১৪আমার ব্যক্তিগত জীবনের সাথে মিল পেলাম কবি।জানিনা কোন্ বিভত্স মৃত্যু আমার জন্য অপেক্ষা করছে--তবু হসার বৃথা চেষ্টা।শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।
-
কবি মোঃ ইকবাল ১৯/০৬/২০১৪বেশ ভালো লাগলো গল্পটি।
-
আব্দুল মালেক সিদ্দিকী ১৯/০৬/২০১৪খুব ভাল লাগল।