দৃষ্টি
এক দরবেশ থাকতেন বটবৃক্ষ তলে
লোকজন আসতো তাঁর কাছে দলে দলে।
উপহার উপটৌকন দিয়ে চাইতেন তারা দোয়া
যাতে থাকতে পারে সুখে, না যায় কিছু খোয়া।
একদা জরুরী কাজে কোন এক গৃহে গেলে
হঠাৎ টিভির দিকে দৃষ্টি যায় চলে।
যেথায় কিছু যুবতী নগ্নের বেশে অপরুপ সাজে সেজে
মেতে আছে অঙ্গভঙ্গি আর দেহ প্রদর্শনীর মাঝে।
নিমগ্ন তারা বেহায়াপনার কাজে
যৌবন যাদের ঢেউ খেলছে শরীরের প্রতিটি ভাঁজে।
তাদেরও আছে পিতা ,মাতা,ভাই,পতি
তথাপি নগ্নের বেশে চলে নিজের এবং
পরপুরুষের করছে কতনা ক্ষতি?
কি হবে তাদের গতি
তা জানেন এক মাত্র মহান অধিপতি।
দ্বিতীয় বার ঐ দিকে তাকাতে চাইলে দরবেশের মন
স্মরণ হয় দোজগের কঠিন অনলের কথা তখন।
পাশে থাকা জ্বলন্ত মোম বাতিতে হাত দিলে সেপে
সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীর উঠল তার কেঁপে।
যদিও দোজগের আগুনের কাছে
মোমের আগুন মিছে।
ভাবলেন তিনি-
সামান্য মোমের আগুন লাগে অসহ্য
দোজগের কঠিন আগুন কিভাবে করবো সহ্য।
হওয়ায় তিনি খোদা ভীরু তাপস
শয়তানের সাথে করেননি আপোস।
আল্লাহর প্রেমে হয়ে অনুগত
দ্বিতীয় বার ঐ দিকে তাকানো থেকে রয়েছেন তিনি বিরত ।
সামান্য কুদৃষ্টির কারণে সঙ্গে সঙ্গে তওবাতে হলেন রত
কাঁদতে কাঁদতে দু চোখে হয়ে গেল ক্ষত ।
আমরা সদা মেতে আছি বেহায়াপনা
বেগানা নারীর দিকে না তাকালে নাকি আধুনিক হওয়া যায় না।
কুদৃষ্টির কারণে যে দিন দু চোখে ঢালবে জ্বলন্ত সীসা
সে দিন হয়তোবা হবে মোদের দিশা।
লোকজন আসতো তাঁর কাছে দলে দলে।
উপহার উপটৌকন দিয়ে চাইতেন তারা দোয়া
যাতে থাকতে পারে সুখে, না যায় কিছু খোয়া।
একদা জরুরী কাজে কোন এক গৃহে গেলে
হঠাৎ টিভির দিকে দৃষ্টি যায় চলে।
যেথায় কিছু যুবতী নগ্নের বেশে অপরুপ সাজে সেজে
মেতে আছে অঙ্গভঙ্গি আর দেহ প্রদর্শনীর মাঝে।
নিমগ্ন তারা বেহায়াপনার কাজে
যৌবন যাদের ঢেউ খেলছে শরীরের প্রতিটি ভাঁজে।
তাদেরও আছে পিতা ,মাতা,ভাই,পতি
তথাপি নগ্নের বেশে চলে নিজের এবং
পরপুরুষের করছে কতনা ক্ষতি?
কি হবে তাদের গতি
তা জানেন এক মাত্র মহান অধিপতি।
দ্বিতীয় বার ঐ দিকে তাকাতে চাইলে দরবেশের মন
স্মরণ হয় দোজগের কঠিন অনলের কথা তখন।
পাশে থাকা জ্বলন্ত মোম বাতিতে হাত দিলে সেপে
সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীর উঠল তার কেঁপে।
যদিও দোজগের আগুনের কাছে
মোমের আগুন মিছে।
ভাবলেন তিনি-
সামান্য মোমের আগুন লাগে অসহ্য
দোজগের কঠিন আগুন কিভাবে করবো সহ্য।
হওয়ায় তিনি খোদা ভীরু তাপস
শয়তানের সাথে করেননি আপোস।
আল্লাহর প্রেমে হয়ে অনুগত
দ্বিতীয় বার ঐ দিকে তাকানো থেকে রয়েছেন তিনি বিরত ।
সামান্য কুদৃষ্টির কারণে সঙ্গে সঙ্গে তওবাতে হলেন রত
কাঁদতে কাঁদতে দু চোখে হয়ে গেল ক্ষত ।
আমরা সদা মেতে আছি বেহায়াপনা
বেগানা নারীর দিকে না তাকালে নাকি আধুনিক হওয়া যায় না।
কুদৃষ্টির কারণে যে দিন দু চোখে ঢালবে জ্বলন্ত সীসা
সে দিন হয়তোবা হবে মোদের দিশা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২২/০১/২০১৮দারুণ লিখেছেন প্রিয়
-
মোঃ ফাহাদ আলী ১৮/০১/২০১৮জেগে উঠুক বিবেক।
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১৭/০১/২০১৮কথা সত্য।ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
-
সুমন দাস। ১৭/০১/২০১৮ভালো লাগল