পোশাক
মহান মাওলার এক অপূর্ব সৃষ্টি নারী
যাঁদের পোশাক পরিচেছদ ও চলায় ফেরায়
কিছু বিধি নিষেধ করেছেন তিনি জারী।
আঁটো সাঁটো পোশাক পরতে করেছেন তিনি বারণ
বর্তমানে সেই কথাটি রাখছেন না অনেকে স্মরণ।
সারা শরীর ঢাকার জন্য দিয়েছেন তিনি আদেশ
ক্ষুদ্র পোশাক পরার প্রতিযোগিতায় তারা মেতে আছেন বেশ।
আল কোরান গীতা বাইবেল ত্রিপিটকে আছে কি লেখা
নারী পুরুষ অবাধে করতে পারবে মেলা মেশা
সারা শরীর ঢেকে যাবে না রাখা।
ঢিলে ঢালা পোশাক পরলে কি তাহাতে ক্ষতি
তাদের প্রতি বাড়তো সবার শ্রদ্বা ভক্তি ভীতি।
ইজ্জত আবরু রক্ষার প্রতি যাদের থাকে কড়া নজর
বখাটে ছেলেদের কাছে থাকে না তাদের কদর।
সম্মানের দৃষ্টিতে তাকান সবাই তাদের প্রতি
ধর্ষণ যৌন হয়রানীর হাত থেকে পান তারা অব্যাহতি।
কাটিং চাটিং টাইট ফিটিং পোশাক অনেকের অঙ্গের ভূষণ
স্কিন ফিটিং পাতলা মিহি পোশাক যেন এই যুগের ফ্যাশন।
পাতলা মিহি পোশাক পরে নগ্নের বেশে ঘুরছেন তারা রাস্তা
যে কারণে নারীর ইজ্জত আজ হয়ে পড়ছে সস্তা।
আমাদের মা বোন মেয়েরা নয়তো বাজারের পণ্য
বিশেষ এক নেয়ামত আমাদের জন্য
হচ্ছে না যা আজ আমাদের বোধগম্য।
দেহটা অনেকের কাছে যেন আজ বাজারের পণ্য
ভাবেন না তারা অন্তত জীবনের কথা
দু দিনের দুনিয়াকে দিচ্ছেন প্রাধান্য।
পণ্যের মতো দেহ করছেন প্রদর্শন
ফলে সমাজে বৃদ্বি পাচ্ছে ধর্ষণ।
আজ আমরা খুঁজি না ধর্ষণের প্রকৃত কারণ
ঊদ্ভট চলা ফেরা হতে স্বজনদের রাখি না বারণ।
পোশাকের মাঝে অনেকেই ফুটিয়ে তুলছেন নিজেদের গোপন অঙ্গ
ধর্মীয় বিধি বিধান অনায়াসে করছেন ভঙ্গ।
শুধু কি ক্ষতি করছেন তারা নিজেদের
চরিত্র নষ্টে সহায়তা করছেন লাখো পুরুষের।
মাঝে মাঝে বিশেষ স্থানের দিকে দেন না তারা খেয়াল
যেথায় কাপড়ের আবরণে পুরু হওয়ার কথা দেয়াল
অচেতনয়তায় অবহেলায় হয়ে পড়ে তা বেহাল।
পুুুরুষের সে দিকে যায় সহজেই দৃষ্টি
নারীর প্রতি নরের এই আকর্ষণ যে বিধাতারই সৃষ্টি।
পুুুরুষের ঐ হীন দৃষ্টিতে নিক্ষেপ করতে চাইলে ঘৃণার তীর
কাপড়ের পুরুত্ব বাড়িয়ে ঐ স্থানে নির্মান করতে হবে সীসা ঢালা দুর্ভেদ্য প্রাচীর।
এই সব বিষয় নিয়ে কেউ বললে কথা হলে প্রতিবাদী
ক্ষণিকের মধ্যেই উপাধি পায় সে মৌলবাদী ।
সময়ের প্রয়োজনে নারী জাতি বাহিরে যাচেছ আজ
করিতেছেন নানাবিধ প্রয়োজনীয় কাজ।
বাহিরে কাজ করতে সৃষ্টিকর্তা করেননি বারণ
সর্বাবস্থায় তাঁহার আদেশ করতে বলছেন শুধু পালন।
নারী চরিত্রের প্রধান ভূষণ লাজ
ভূলে যেন না যাই আজ।
যাঁদের পোশাক পরিচেছদ ও চলায় ফেরায়
কিছু বিধি নিষেধ করেছেন তিনি জারী।
আঁটো সাঁটো পোশাক পরতে করেছেন তিনি বারণ
বর্তমানে সেই কথাটি রাখছেন না অনেকে স্মরণ।
সারা শরীর ঢাকার জন্য দিয়েছেন তিনি আদেশ
ক্ষুদ্র পোশাক পরার প্রতিযোগিতায় তারা মেতে আছেন বেশ।
আল কোরান গীতা বাইবেল ত্রিপিটকে আছে কি লেখা
নারী পুরুষ অবাধে করতে পারবে মেলা মেশা
সারা শরীর ঢেকে যাবে না রাখা।
ঢিলে ঢালা পোশাক পরলে কি তাহাতে ক্ষতি
তাদের প্রতি বাড়তো সবার শ্রদ্বা ভক্তি ভীতি।
ইজ্জত আবরু রক্ষার প্রতি যাদের থাকে কড়া নজর
বখাটে ছেলেদের কাছে থাকে না তাদের কদর।
সম্মানের দৃষ্টিতে তাকান সবাই তাদের প্রতি
ধর্ষণ যৌন হয়রানীর হাত থেকে পান তারা অব্যাহতি।
কাটিং চাটিং টাইট ফিটিং পোশাক অনেকের অঙ্গের ভূষণ
স্কিন ফিটিং পাতলা মিহি পোশাক যেন এই যুগের ফ্যাশন।
পাতলা মিহি পোশাক পরে নগ্নের বেশে ঘুরছেন তারা রাস্তা
যে কারণে নারীর ইজ্জত আজ হয়ে পড়ছে সস্তা।
আমাদের মা বোন মেয়েরা নয়তো বাজারের পণ্য
বিশেষ এক নেয়ামত আমাদের জন্য
হচ্ছে না যা আজ আমাদের বোধগম্য।
দেহটা অনেকের কাছে যেন আজ বাজারের পণ্য
ভাবেন না তারা অন্তত জীবনের কথা
দু দিনের দুনিয়াকে দিচ্ছেন প্রাধান্য।
পণ্যের মতো দেহ করছেন প্রদর্শন
ফলে সমাজে বৃদ্বি পাচ্ছে ধর্ষণ।
আজ আমরা খুঁজি না ধর্ষণের প্রকৃত কারণ
ঊদ্ভট চলা ফেরা হতে স্বজনদের রাখি না বারণ।
পোশাকের মাঝে অনেকেই ফুটিয়ে তুলছেন নিজেদের গোপন অঙ্গ
ধর্মীয় বিধি বিধান অনায়াসে করছেন ভঙ্গ।
শুধু কি ক্ষতি করছেন তারা নিজেদের
চরিত্র নষ্টে সহায়তা করছেন লাখো পুরুষের।
মাঝে মাঝে বিশেষ স্থানের দিকে দেন না তারা খেয়াল
যেথায় কাপড়ের আবরণে পুরু হওয়ার কথা দেয়াল
অচেতনয়তায় অবহেলায় হয়ে পড়ে তা বেহাল।
পুুুরুষের সে দিকে যায় সহজেই দৃষ্টি
নারীর প্রতি নরের এই আকর্ষণ যে বিধাতারই সৃষ্টি।
পুুুরুষের ঐ হীন দৃষ্টিতে নিক্ষেপ করতে চাইলে ঘৃণার তীর
কাপড়ের পুরুত্ব বাড়িয়ে ঐ স্থানে নির্মান করতে হবে সীসা ঢালা দুর্ভেদ্য প্রাচীর।
এই সব বিষয় নিয়ে কেউ বললে কথা হলে প্রতিবাদী
ক্ষণিকের মধ্যেই উপাধি পায় সে মৌলবাদী ।
সময়ের প্রয়োজনে নারী জাতি বাহিরে যাচেছ আজ
করিতেছেন নানাবিধ প্রয়োজনীয় কাজ।
বাহিরে কাজ করতে সৃষ্টিকর্তা করেননি বারণ
সর্বাবস্থায় তাঁহার আদেশ করতে বলছেন শুধু পালন।
নারী চরিত্রের প্রধান ভূষণ লাজ
ভূলে যেন না যাই আজ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১২/০১/২০১৮পুরুষদের কিছু ভুল তুলে ধরতে পারতেন।
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১১/০১/২০১৮সুন্দর লেখেছেন
-
শ্যাম রাজ(শ্রী রাধাশ্যাম জানা) ১১/০১/২০১৮সুন্দর
-
শ.ম. শহীদ ১১/০১/২০১৮চমৎকার উপস্থাপন।