কৈফিয়ত
রোজ কেয়ামতের মাঠে মহান আলাহ শুধাবেন-
” তোমাকে বানিয়েছি আমি করে অনিন্দ্য সুন্দর
কাহাকেও কুৎসিত কদাকার
তোমাকে দিয়েছি সুস্থ,সবল,সুঠাম দেহ
তোমার পাশেই আছে ক্ষীণকায়,বিকলাঙ্গ,বিছানায় ছটফটরত কেহ।
তোমাকে দিয়েছি বিত্ত,বৈভব,ইজ্জত,সম্মান
কাহাকেও করেছি পথের ভিক্ষারী,কেড়ে নিয়েছি মান।
সন্তান সন্ততি নিয়ে তুমি আছ আনন্দ মূখর
নি:সন্তান করে কাহারো জীবন করেছি
মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর মতো ধূসর।
থাকার ব্যবস্থা করে তোমাকে দিয়েছি স্বস্থি
গৃহহারা করে কাহাকেও থাকতে দিয়েছি ফুটপাত কিংবা বস্তি।
তোমাকে সুযোগ দিয়েছি শিক্ষা দীক্ষার
কাহারো জন্য নিদিষ্ট করেছি নিরক্ষরতার অন্ধকার।
তোমাকে করেছি স্বাধীন
দীণ হীণ করে অনেক কে রেখেছি তোমার অধীন।
তারা করতে করতে তোমার সেবা
শেষ করছে সকাল নিশি দিবা।
তোমার পাশে অনেককেই দিয়েছি ছেড়ে
যাদের মানবিক অধিকার টুকু নিয়েছি আমি কেড়ে।
তোমাকে বানিয়েছি হাকিম
তাদের প্রতি ন্যায় বিচার করতে দিয়ে হুকুম।
তোমার ন্যায় বিচার থেকে এক চুল পরিমাণ হলে তারা বঞ্ছিত
হাশরের মাঠে হতে হবে তোমায় লাঞ্ছিত।
ন্যায়ের মানদন্ড এমন ভাবে ধরতে হবে হাতে
দুর্বল,অসহায়,নিরন্নের অধিকার রক্ষা পায় যাতে”।
আমার অশেষ নেয়ামত করে ভক্ষণ
আমার জন্য সময় ব্যয় করেছ কতক্ষণ?
আমার নেয়ামতের শুকরিয়া করেছ কি তুমি আদায়?
পরজগতের জন্য কি করেছ সদায়?
দিয়ে এই সব প্রশ্নের সঠিক কৈফিয়ত
পার হতে হবে তোমায় পুলসিরাত।
” তোমাকে বানিয়েছি আমি করে অনিন্দ্য সুন্দর
কাহাকেও কুৎসিত কদাকার
তোমাকে দিয়েছি সুস্থ,সবল,সুঠাম দেহ
তোমার পাশেই আছে ক্ষীণকায়,বিকলাঙ্গ,বিছানায় ছটফটরত কেহ।
তোমাকে দিয়েছি বিত্ত,বৈভব,ইজ্জত,সম্মান
কাহাকেও করেছি পথের ভিক্ষারী,কেড়ে নিয়েছি মান।
সন্তান সন্ততি নিয়ে তুমি আছ আনন্দ মূখর
নি:সন্তান করে কাহারো জীবন করেছি
মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর মতো ধূসর।
থাকার ব্যবস্থা করে তোমাকে দিয়েছি স্বস্থি
গৃহহারা করে কাহাকেও থাকতে দিয়েছি ফুটপাত কিংবা বস্তি।
তোমাকে সুযোগ দিয়েছি শিক্ষা দীক্ষার
কাহারো জন্য নিদিষ্ট করেছি নিরক্ষরতার অন্ধকার।
তোমাকে করেছি স্বাধীন
দীণ হীণ করে অনেক কে রেখেছি তোমার অধীন।
তারা করতে করতে তোমার সেবা
শেষ করছে সকাল নিশি দিবা।
তোমার পাশে অনেককেই দিয়েছি ছেড়ে
যাদের মানবিক অধিকার টুকু নিয়েছি আমি কেড়ে।
তোমাকে বানিয়েছি হাকিম
তাদের প্রতি ন্যায় বিচার করতে দিয়ে হুকুম।
তোমার ন্যায় বিচার থেকে এক চুল পরিমাণ হলে তারা বঞ্ছিত
হাশরের মাঠে হতে হবে তোমায় লাঞ্ছিত।
ন্যায়ের মানদন্ড এমন ভাবে ধরতে হবে হাতে
দুর্বল,অসহায়,নিরন্নের অধিকার রক্ষা পায় যাতে”।
আমার অশেষ নেয়ামত করে ভক্ষণ
আমার জন্য সময় ব্যয় করেছ কতক্ষণ?
আমার নেয়ামতের শুকরিয়া করেছ কি তুমি আদায়?
পরজগতের জন্য কি করেছ সদায়?
দিয়ে এই সব প্রশ্নের সঠিক কৈফিয়ত
পার হতে হবে তোমায় পুলসিরাত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ১০/০১/২০১৮ছন্দে কিছু দূর্বলতা ছিল।কবিতার ভাব ভাল লেগেছে।ভাল হয়েছে।
-
শিবশঙ্কর ০৯/০১/২০১৮ভাল অলাগলো ।অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় কবি । ভাল থাকুন ।