নির্দেশিকা
বিশ্বজগৎ সৃজন করেছেন যিনি
প্রত্যেকটি বস্তুর জন্য নির্দেশিকা বানিয়েছেন তিনি।
গাছ-পালা পশু-পাখি চন্দ্র সূর্য
বিধাতার বিধি-বিধান করে শিরোধার্য, সম্পাদন করতেছে কার্য।
এক মুহূর্তের জন্যও তারা হচেছ না নীতি চ্যুত
স্রষ্টার আদেশ পালন করতেছে হয়ে অবনত।
এক দিনের জন্য হলেও এসব নেয়ামত বন্ধ
মানব জাতি র্নিমূল হতো অবনী হারাতো ছন্দ।
সবাই নিজ নিজ ইথিক্স পালন করতেছে হয়ে অবনত
একমাত্র মানুষ-ই ইথিক্স কে করতেছে হত।
নির্দেশিকা ছাড়া মানব আবিস্কৃত জিনিসও করা যায় না ব্যবহার
তাই ক্রয়ের সময় বিক্রেতা নির্দেশিকা দেয় তাহার।
নির্দেশিকা না মেনে ব্যবহার করলে জিনিস
দুর্ঘটনায় ক্ষণিকের মাঝে হয়ে যেতে পারে তা ফিনিশ।
বাস ট্রাক রেল গাড়ী বানিয়েছে চালাতে স্থলে
কেউ কি কখনো চালাতে চায় তা জলে?
মানব সৃষ্ট নির্দেশিকা ঠিক-ই চলছি মেনে
মানছি না শুধু যা আছে বিধাতার বিধানে।
আবিস্কারক তাঁর আবিস্কৃত জিনিস রাখতে বলেন যেথায়
আমরা কেন রাখি তা সেথায়?
এজন্যই সদা তার দিকে রাখি খেয়াল
অযত্ন অবহেলায় তা না হয় যাতে বেহাল।
আমরা চাই আল্লাহর ও আমাদের আবিস্কৃত জিনিস চলুক নির্দেশিকা মেনে
আমরা চলবো শুধু নির্দেশিকা বিনে।
নির্দেশিকা ছাড়া মানব সৃষ্ট জিনিস যেথায় যায় না চালনা
আল্লাহর তৈরী জীবন নির্দেশিকা ছাড়া সেথায়
চালানোর কথা করি কিভাবে কল্পনা।
নির্দেশিকা ছাড়া চলতো যদি যন্ত্রপাতি - গাড়ী
শিক্ষা -দীক্ষা- প্রশিক্ষণের জন্য মানুষ দূরদূরান্তে দিতো না পাড়ি।
তার পরও মানুষ আল্লাহর নির্দেশিকা দিয়ে বাদ
প্রতিষ্ঠা করতে চায় নিজস্ব মতবাদ।
এইজন্য-ই সংঘর্ষ ঘটছে প্রতিক্ষণে
বিপদগামী হচেছ জনে জনে।
আল্লাহর নির্দেশিকা আল- কোরান
যাতে লিপিবদ্ধ আছে চলার পথের সকল বিধি -বিধান।
আমরা না মেনে আল্লাহর বিধি বিধান
জীবন কে বানাচিছ শ্বশান।
আমাদের করেছেন যিনি সৃজন
তাঁর বিধি বিধান মানা প্রয়োজন।
মহান আল্লাহ সকল জ্ঞানের আধাঁর
না মানুষ রুপী আমি
উত্তর হবে ” মহান অর্ন্তযামী”
আল্লাহ সকল জ্ঞানের আধাঁর এই কথা জেনে
আমিত্বকে নিচিছ কেন মেনে।
একমাত্র মহান আল্লাহর নির্দেশিকায় আছে শান্তি
আমিত্বে আছে ভ্রান্তি।
তাই নিজস্ব মতবাদ দিয়ে বাদ
আল্লাহর নির্দেশিকার করতে হবে আবাদ।
প্রত্যেকটি বস্তুর জন্য নির্দেশিকা বানিয়েছেন তিনি।
গাছ-পালা পশু-পাখি চন্দ্র সূর্য
বিধাতার বিধি-বিধান করে শিরোধার্য, সম্পাদন করতেছে কার্য।
এক মুহূর্তের জন্যও তারা হচেছ না নীতি চ্যুত
স্রষ্টার আদেশ পালন করতেছে হয়ে অবনত।
এক দিনের জন্য হলেও এসব নেয়ামত বন্ধ
মানব জাতি র্নিমূল হতো অবনী হারাতো ছন্দ।
সবাই নিজ নিজ ইথিক্স পালন করতেছে হয়ে অবনত
একমাত্র মানুষ-ই ইথিক্স কে করতেছে হত।
নির্দেশিকা ছাড়া মানব আবিস্কৃত জিনিসও করা যায় না ব্যবহার
তাই ক্রয়ের সময় বিক্রেতা নির্দেশিকা দেয় তাহার।
নির্দেশিকা না মেনে ব্যবহার করলে জিনিস
দুর্ঘটনায় ক্ষণিকের মাঝে হয়ে যেতে পারে তা ফিনিশ।
বাস ট্রাক রেল গাড়ী বানিয়েছে চালাতে স্থলে
কেউ কি কখনো চালাতে চায় তা জলে?
মানব সৃষ্ট নির্দেশিকা ঠিক-ই চলছি মেনে
মানছি না শুধু যা আছে বিধাতার বিধানে।
আবিস্কারক তাঁর আবিস্কৃত জিনিস রাখতে বলেন যেথায়
আমরা কেন রাখি তা সেথায়?
এজন্যই সদা তার দিকে রাখি খেয়াল
অযত্ন অবহেলায় তা না হয় যাতে বেহাল।
আমরা চাই আল্লাহর ও আমাদের আবিস্কৃত জিনিস চলুক নির্দেশিকা মেনে
আমরা চলবো শুধু নির্দেশিকা বিনে।
নির্দেশিকা ছাড়া মানব সৃষ্ট জিনিস যেথায় যায় না চালনা
আল্লাহর তৈরী জীবন নির্দেশিকা ছাড়া সেথায়
চালানোর কথা করি কিভাবে কল্পনা।
নির্দেশিকা ছাড়া চলতো যদি যন্ত্রপাতি - গাড়ী
শিক্ষা -দীক্ষা- প্রশিক্ষণের জন্য মানুষ দূরদূরান্তে দিতো না পাড়ি।
তার পরও মানুষ আল্লাহর নির্দেশিকা দিয়ে বাদ
প্রতিষ্ঠা করতে চায় নিজস্ব মতবাদ।
এইজন্য-ই সংঘর্ষ ঘটছে প্রতিক্ষণে
বিপদগামী হচেছ জনে জনে।
আল্লাহর নির্দেশিকা আল- কোরান
যাতে লিপিবদ্ধ আছে চলার পথের সকল বিধি -বিধান।
আমরা না মেনে আল্লাহর বিধি বিধান
জীবন কে বানাচিছ শ্বশান।
আমাদের করেছেন যিনি সৃজন
তাঁর বিধি বিধান মানা প্রয়োজন।
মহান আল্লাহ সকল জ্ঞানের আধাঁর
না মানুষ রুপী আমি
উত্তর হবে ” মহান অর্ন্তযামী”
আল্লাহ সকল জ্ঞানের আধাঁর এই কথা জেনে
আমিত্বকে নিচিছ কেন মেনে।
একমাত্র মহান আল্লাহর নির্দেশিকায় আছে শান্তি
আমিত্বে আছে ভ্রান্তি।
তাই নিজস্ব মতবাদ দিয়ে বাদ
আল্লাহর নির্দেশিকার করতে হবে আবাদ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।