হালাল-হারাম
আমরা না মানায় বিধিবিধান
কমছে হালাল হারামের ব্যবধান।
এই ব্যবধান যতই যাচেছ ঘুচে
নৈতিক অবক্ষয় ততই আসছে কাছে।
আজ কাল হালাল-হারাম বুঝতে চাই না ভাই
চলার পথে যায় পাই তা- ই কুড়াই।
হালাল-হারাম করলে বিচার
সিঁড়ি পাই না উপর তলার ।
তাই ভোগ লালসার নেশা
হালাল-হারাম নিয়ে করছি তামাশা।
হালাল-হারাম লেখা
আজ কাল কিতাব পত্রে-ই শুধু যায় দেখা।
হারামকে মনে না হওয়ায় হারাম
হারামের মাঝে-ই খুঁজে ফিরছি আরাম।
যদিও হারামের তৃপ্তি
হৃদয়ে ছড়ায় না দীপ্তি।
হারামের ভয়
হৃদয়ে না হওয়ায় উদয়
হারাম নিয়ে রয়েছি মেতে
সার পানি দিচিছ না পরজগতের ক্ষেতে।
কেড়ে নিয়ে অপরের অধিকার
পূর্ণ করতেছি স্বজনের অযাচিত আবদার।
আজ যাদের অধিকার নিচিছ কেড়ে
শেষ বিচারের দিন তারা দিবে না ছেড়ে।
সেই দিন টানতে টানতে হারামের রেশ
আমল আখলাক নেক সবই হবে শেষ।
একটু ভাবুন-
হারামের উপার্জন সবাই খাবে
আমার কবরে কে যাবে?
যে দিন সূর্যের প্রচন্ড উত্তাপে হয়ে দিশেহারা
চোখে দেখবে সবাই তারা।
দিক বেদিক সবাই ছুটবে
মাথার মগজ টকবগিয়ে ফুটবে।
নারী পুরুষ সবাই থাকা স্বর্ত্বেও উলঙ্গ
বিন্দু মাত্র কামনা জাগবে না হৃদয়ে পেতে কারো সঙ্গ।
সেই কঠিন মুহূর্তে হারামে তৈরী কায়া
পাবে না আল্লাহর আরশের ছায়া।
আমাদের আদি পিতা আদম
খাওয়ায় হারাম ফল গন্দম।
বেহেশতে থাকার অধিকার নিয়ে কেড়ে
বিধাতা পৃথিবীতে দিলেন তাঁকে ছেড়ে।
একবার খাওয়ার কারণে হারাম
হারাতে হলো বেহেশতের অফুরন্ত আরাম।
আজ আমরা অহরহ হারাম ভক্ষণ করতেছি কত
তারপরও স্রষ্টার দরবারে হই না নত। আমরা এমন সাধু সন্নাসী
অন্যের সম্পদ লুটে নিয়ে মুখ ভরে হাসি।
অপরের রক্ত চুষে
ভূলে যাই নিমিষে। দিন যায় রাত যায় পেরিয়ে যায় বছর
তবু ছাড়ে না আমাদের হারামের আছর।
হালাল- হারাম করে গুমলেট
খাচিছ বানিয়ে মামলেট।
পৃথিবীর বয়স ৫০০০বছর যদি নিই ধরে
সত্তর আশি বছর পর আমরা যাই মরে।
কেয়ামত যদি হয় ৪০০০বছর পর
একবার চিন্তা করুণ-
হারাম খেয়ে কিভাবে এত বছর থাকবো কবরের ভিতর।
অন্ধকার কবরের সেই ৪০০০ বছর
সাপ বিচছু বানাবে এই দেহ কে থাকার ঘর।
পুনরায় পুলসিরাত হতে গিয়ে পার
কেউবা কবলে পড়বে আগুনের লেলিহান শিখার।
পবিত্র কোরানের প্রতিটি হরফ যেহেতু সত্য
হারাম ছেড়ে দিন হতে অদ্য।
শপদ করুণ,হারাম থেকে থাকবো বেঁচে
জীবন গড়বো সততার ধাচেঁ।
কমছে হালাল হারামের ব্যবধান।
এই ব্যবধান যতই যাচেছ ঘুচে
নৈতিক অবক্ষয় ততই আসছে কাছে।
আজ কাল হালাল-হারাম বুঝতে চাই না ভাই
চলার পথে যায় পাই তা- ই কুড়াই।
হালাল-হারাম করলে বিচার
সিঁড়ি পাই না উপর তলার ।
তাই ভোগ লালসার নেশা
হালাল-হারাম নিয়ে করছি তামাশা।
হালাল-হারাম লেখা
আজ কাল কিতাব পত্রে-ই শুধু যায় দেখা।
হারামকে মনে না হওয়ায় হারাম
হারামের মাঝে-ই খুঁজে ফিরছি আরাম।
যদিও হারামের তৃপ্তি
হৃদয়ে ছড়ায় না দীপ্তি।
হারামের ভয়
হৃদয়ে না হওয়ায় উদয়
হারাম নিয়ে রয়েছি মেতে
সার পানি দিচিছ না পরজগতের ক্ষেতে।
কেড়ে নিয়ে অপরের অধিকার
পূর্ণ করতেছি স্বজনের অযাচিত আবদার।
আজ যাদের অধিকার নিচিছ কেড়ে
শেষ বিচারের দিন তারা দিবে না ছেড়ে।
সেই দিন টানতে টানতে হারামের রেশ
আমল আখলাক নেক সবই হবে শেষ।
একটু ভাবুন-
হারামের উপার্জন সবাই খাবে
আমার কবরে কে যাবে?
যে দিন সূর্যের প্রচন্ড উত্তাপে হয়ে দিশেহারা
চোখে দেখবে সবাই তারা।
দিক বেদিক সবাই ছুটবে
মাথার মগজ টকবগিয়ে ফুটবে।
নারী পুরুষ সবাই থাকা স্বর্ত্বেও উলঙ্গ
বিন্দু মাত্র কামনা জাগবে না হৃদয়ে পেতে কারো সঙ্গ।
সেই কঠিন মুহূর্তে হারামে তৈরী কায়া
পাবে না আল্লাহর আরশের ছায়া।
আমাদের আদি পিতা আদম
খাওয়ায় হারাম ফল গন্দম।
বেহেশতে থাকার অধিকার নিয়ে কেড়ে
বিধাতা পৃথিবীতে দিলেন তাঁকে ছেড়ে।
একবার খাওয়ার কারণে হারাম
হারাতে হলো বেহেশতের অফুরন্ত আরাম।
আজ আমরা অহরহ হারাম ভক্ষণ করতেছি কত
তারপরও স্রষ্টার দরবারে হই না নত। আমরা এমন সাধু সন্নাসী
অন্যের সম্পদ লুটে নিয়ে মুখ ভরে হাসি।
অপরের রক্ত চুষে
ভূলে যাই নিমিষে। দিন যায় রাত যায় পেরিয়ে যায় বছর
তবু ছাড়ে না আমাদের হারামের আছর।
হালাল- হারাম করে গুমলেট
খাচিছ বানিয়ে মামলেট।
পৃথিবীর বয়স ৫০০০বছর যদি নিই ধরে
সত্তর আশি বছর পর আমরা যাই মরে।
কেয়ামত যদি হয় ৪০০০বছর পর
একবার চিন্তা করুণ-
হারাম খেয়ে কিভাবে এত বছর থাকবো কবরের ভিতর।
অন্ধকার কবরের সেই ৪০০০ বছর
সাপ বিচছু বানাবে এই দেহ কে থাকার ঘর।
পুনরায় পুলসিরাত হতে গিয়ে পার
কেউবা কবলে পড়বে আগুনের লেলিহান শিখার।
পবিত্র কোরানের প্রতিটি হরফ যেহেতু সত্য
হারাম ছেড়ে দিন হতে অদ্য।
শপদ করুণ,হারাম থেকে থাকবো বেঁচে
জীবন গড়বো সততার ধাচেঁ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ২৯/১২/২০১৭ভালো লাগলো।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ২৫/১২/২০১৭নৈতিকতা ও ধর্মীয় আবহে লেখা। ভালো। কবিতা হিসেবে কিছু দুর্বলতা রয়ে গেছে।
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৪/১২/২০১৭ঠিক জমে উঠল না।লেখাটা আরও সজীব হওয়া দরকার ছিল।