মেশিনে মৃত্যু
আজ কাল লীফট-এর বড় প্রচলন হয়েছে। পস্চিম ভারতের যে এরিয়া তে আমি থাকি এখানে তো তিন চার তলা এপারটমেন্ট -এ ও লিফ্ট লাগছে। কাল একটা বছর ৬ এক এর ছেলে সেরকমই একটা লিফ্টএ ফেঁসে মারা গেছে। লিফট-এর বাইরের আর ভেতরের দরজার মাঝে ছেলেটার শরীর আটকে যায়- কি করে মাথাটা যেন ভেতরের দরজায় চেপে জায়। দরজা কেটে ছেলেটাকে বের করতে হয়। এমনটা হয়ার কথা নয়। কম বাজেটের বিল্ডিং –এ একেবারে লো কোয়ালিটির লিফট লাগানো হচ্ছে। এসব এখুনি বন্ধ হওয়া দরকার। আমাদের জীবন এখন চারদিক থেকে মেশিনে ঘেরা। এতে আমাদের জীবনের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাচ্ছে। আমরা মেশিন কিনছি, ব্যবহার করছি কিন্তু তার না রক্ষনাবেক্ষন করছি না, কেনার পরে তার সেফটি ইন্সট্রাকশন পড়ছি না। তরুণদের এব্যপারে ইনিশিয়েটিভ নেওয়া দরকার। সবাই সেল ফোন ব্যবহার করছি কেউ কি তার ন্যুনতম প্রিকশান নিচ্ছি? এই যেমন শরীর থেকে কত দূরত্বে রাখতে হবে? চারজার যেন শরীরের কাছে না থাকে। রাতে শোবার সময় বিছানায় না রাখা এসব। সব তরুণরা দয়া করে ফোন থেকে শুরু করে ফ্যান পর্যন্ত সবেরই সেফটি ইন্সট্রাকশন পড়ে জাগরূকতা বাড়াও নাহলে ভবিষ্যতে মেশিনে অঘটন ও মৃত্যু অনেক বেড়ে যাবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
একনিষ্ঠ অনুগত ০৫/০৯/২০১৪ঠিক বলেছেন।
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ০৪/০৯/২০১৪বাহ সুন্দর উপস্থাপনা।
-
শিমুল শুভ্র ০৪/০৯/২০১৪প্রথম প্রকাশ বেশ ভালো লাগলো ।
আসরে সুস্বাগতম ।