ফেস্টিভ সিজন
কর্ম সূত্রে আমি অনেক দিন থেকেই গুজরাতে থাকি। বলা ভালো এখানে স্থায়ী হয়ে গেছি। এখানে ফেস্টিভ সিজন শুরু হয় যদিও জন্মাস্টমী থেকে কিন্তু জায়গাটা মহারাসস্ট্র বরডার বলে গণেশ পুজোর ধুমটা অনেক বেশী। গণেশ পূজোর একটা খুব ভালো ব্যাপার হল পূজোর সময়কাল। এটা দেড় দিনের হয় কম করে আর সবচেয়ে বেশী ১১ দিনের। পুজো শুরু হয় চতুর্থী থেকে তার পর নিয়মিত বিসর্জন চলতে থাকে দেড় দিনে, আড়াই দিনে, পাঁচ দিনে, সাত দিনে আর দশ বা এগার দিনে। সুতরাং সুবিধা মত করে আপনি পুজো করতে পারেন। এত ফ্লেক্সিবিলিটি আমাদের অন্য কোন পুজো পার্বণের আর নেই। আমাদের নতুন সোসাইটিতে এবার দ্বিতীয় বছেরও গত বারের মত আড়াই দিনে কাল আমরা বিসর্জন দিলাম প্রায় দশ কিলোমিটার প্রসেসন করে আরব সাগরে গিয়ে। কাল কয়েকশো মুরতি বিসর্জন হয়েছে এখানে। কয়েক হাজার লোকের ভিড়। ভিড়ের মধ্যে আমাদের একটা বছর ১০ এর ছেলে দলছুট হয়ে যায়। তবে খুব একটা অসুবিধাই পড়তে হয়নি কেননা ছেলেটা খুব ইনটেলিজেন্ট ছিল ও এসে যেখানে আমদের গাড়ি রাখা ছিল সেখানে আপেক্ষা করছিল।
সামনে ফেস্টিভ সিজন আসছে সবাই খেয়াল রাখবেন একসঙ্গে বেরলে নির্দিষ্ট একটা জায়গা বলে রাখা, যে কেউ দল ছুট হলে যেন সেই জাইগাতে চলে এসে সবার জন্য অপেক্ষা করে।
সামনে ফেস্টিভ সিজন আসছে সবাই খেয়াল রাখবেন একসঙ্গে বেরলে নির্দিষ্ট একটা জায়গা বলে রাখা, যে কেউ দল ছুট হলে যেন সেই জাইগাতে চলে এসে সবার জন্য অপেক্ষা করে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মঞ্জুর হোসেন মৃদুল ০২/০৯/২০১৪ভাল লাগল।