তিন পরী
পরিস্তানের রাজকন্যা রোজিনা, রুবি, রাজিয়া আসতো তারা কর্মলয়ে সকাল দশটায় সাজিয়া। রোজিনা টা শান্ত সুশীল লাজুক চোখের মায়া মুচকি হাসির আলোকেতে বিলিয়ে যেত ছায়া। কথায় ছিল মিষ্টি মধু ঝর্ণা ধারার হাসি প্রেমের প্রীতি আর চোখের তারাই বলতো ভালোবাসি। একটু ছিলো ফোনের পাগল একটু সাদা সিধে ভাষায় ছিলো খুশির আবির রাখতো সবাইকে বিঁধে রুবি টা হাসিন ছিল মায়ায় ভরা মুখ বলতো কথা ধাপে ধাপে নাইবা হতো চুপ। সদায় ছিলো চালাক চতুর পরিস্তানের রানী চোখের ভাষায় খেলতো গোলাপ সকলের দিবানি। কোমল হৃদয় কাজল চোখে মায়ার আসন বাধা প্রেমের আবির বর্ণালীর খেলতো গোলক ধাঁধা। রাজরানীটা চোখের মনি থাকতো দুধে ভাতে একটু ছিলো ইমলি ফলে হাসতো সবার সাথে। নীলাভ পরি অঙ্গার চোখে খুসবু ডুমুর ফুল মৃতি ভাষী বিভঞ্জনা পরতো লম্বা দুল সদায় ছিলো সবার চোখে প্রাণের ছেয়ে প্রিয় টক ঝাল মিষ্টি চমক ছিলো মহিতগাহি শ্রেয়।
সবাই ছিলো সুখের বাঁশি খেলতো সুখের খেলা হাসির সুরে কাজের তালে কাটতো তাদের বেলা। স্বর্ণময়ী খুশির আলোয় কুঞ্জু ফুলের হাসি তিন পরিময় পূর্ণি হূদয় বলতো ভালোবাসি। আসতো যেত মায়ার নীড়ে হৃদস্বর্গ নদীর কূল তাদের হাসি মলিন ছিলো খেলতো হাজার ফুল। সবার চোখে স্বপ্ন ছিলো অনেক বড়ো হবে স্বর্গলোকে সেবাশ্রমে রাজমনির মুকুট লবে।
সবাই ছিলো সুখের বাঁশি খেলতো সুখের খেলা হাসির সুরে কাজের তালে কাটতো তাদের বেলা। স্বর্ণময়ী খুশির আলোয় কুঞ্জু ফুলের হাসি তিন পরিময় পূর্ণি হূদয় বলতো ভালোবাসি। আসতো যেত মায়ার নীড়ে হৃদস্বর্গ নদীর কূল তাদের হাসি মলিন ছিলো খেলতো হাজার ফুল। সবার চোখে স্বপ্ন ছিলো অনেক বড়ো হবে স্বর্গলোকে সেবাশ্রমে রাজমনির মুকুট লবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডঃ নাসিদুল ইসলাম ১৩/০৯/২০১৮আপনাকে ধন্যবাদ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১২/০৯/২০১৮বেশ সুন্দর