গাঁজা খাওয়ার যন্ত্রঃ
সেদিন নীলক্ষেত গেছিলাম বই কিনতে। বই কিনলে কি আর পেট ভরে! সাজু-গুজুর জিনিস ও কেনা লাগে। গেলাম নিউমার্কেটে, বান্ধুবী ঘড়ি কিনবে তাহার নাকি ঘড়ি পরার সখ জাগছে মনে। সাধারনত বাইরের মার্কেটে ঘড়ির দাম বেশ চওড়া কম হলেও পাঁচশত টাকা। একমাত্র নিউমার্কেটেও ২৫০টাকায় ভালো স্টাইলিশ্ড হাত ঘড়ি কেনা সম্ভব। ঘড়ি তো সবাই মোবাইলেই দেখে, স্টাইলের জন্য হাতঘড়ি লাগে। ওটার কাঁটা ঘুরুক আর না ঘুরুক বাইরের ক্যাচিং ঠিক থাকলেই হলো। মানুষ গুলোকেও আজকাল স্টাইলিশ্ড ঘড়ি মনে হয় , ভিতরের মানবতার কাঁটা ঘুরুক আর না ঘুরুক বাইরের ক্যাচিং ঠিক থাকলেই হলো। এভরিথিং ইজ অল রাইট!
বান্ধুবী হাতে লাল-নীল-হলুদ রঙের ঘড়ির ফিতা লাগায় দেখে , মানায় কোনটা ভালো! আমারও ঘড়ি ভালো লাগে তবে মহিলা ঘড়ি না, পুরুষ ঘড়ি বেশ লাগে। মাথার খুলির ছবি থাকে, ঘড়ি গুলো বড় থাকে। ব্যপার গুলোই অন্যরকম। আমি পুরুষ ঘড়ি দেখায় ব্যাস্ত। পুরুষ ঘড়ির থেকে বেশি ভালো লাগে স্টাইলিশ্ড মানুষ মারার ছুরি গুলো, সাথে ছোট রাইফেল গুলো( খেলনা কি না জানি না) । দোকানের আঙ্কেল কে বললাম আঙ্কেল ছুরিটা একটু দেখা যাবে? আঙ্কেল ছুরি দিলো, হাত দিয়ে নাড়া চাড়া করে দেখলাম বাহ ভালো তো! শুনছিলাম মুন্সিগন্ঞের মেয়েরা নাকি বেশ ডেন্ঞারাস হয়। ব্যাগে সবসময় ছুরি রাখে। কেউ কিছু বললে নাকি সে ছুরি একদম গলায় গিয়ে ধরে। ব্যাপারটা কিন্তূ ভালো! এক মেয়েকে নাকি বাসের সিটের ফাঁকা দিয়ে হাত দিয়েছিলো শরীরে, মেয়েটা নাকি ব্যাগে রাখা ছুরি দিয়ে আঙ্গুলটাই কেটে দিছে! তবে যাই বলো ছুরি গুলো কিন্তুু বেশ। আত্মরক্ষা বলো বা সৌখিন হিসাবে সংগ্রহ করতে চাইলে!
পাশে দেখলাম অনেক গুলো নল লাগানো বক্স! আজকাল ছেলেরা হাতে-টেনে , আর সিগারেট খায় না। সিগারেট খাওয়ার বাক্স আছে ,বেশ ধুমা হয় টানলে। মনে হয় মিনি ধোয়ার কারখানা। বিয়ার এবার অভিজানে গেলে উদ্ধার সঙ্কেত ব্যাবহার করতে এরকম সিগারেট টানার নল ব্যবহার করলেই হবে। অনেক খানি এলকা নিয়ে ধোয়ার স্মৃষ্ট হবে।
পাশে দেখলাম আরেকটা বক্স! আঙ্কেল কি এটা? আঙ্কেল বললো গাঁজা কাটা! আমি তখন বললাম ও । আঙ্কেল এটা দিয়ে কি করে? আঙ্কেল বললো গাঁজা কেটে এই বাক্সে ভরে টানে। আমি আবারো "ও"।
যে দেশে প্রকাশ্য গাঁজা সিগারেট খাওয়ার যন্র ব্যাবহার হয় । সে দেশে প্যাকেটের গায়ে ক্যান্সের বিভৎস্য পঁচনের পিক দেখেও এইসব খাওয়া যে বন্ধ হবে না এটা অতি স্বাভাবিক। তবে আমারও মন চায়ছে একটা গাঁজা কাটার কিনুম দেখতে সুন্দর শো-পিস হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে।
স্বাস্হ্য সম্পর্কিত সতর্কনীয় বিঙ্গপ্তি
ধূমপান স্বাহ্যের জন্য ক্ষতিকর।
বান্ধুবী হাতে লাল-নীল-হলুদ রঙের ঘড়ির ফিতা লাগায় দেখে , মানায় কোনটা ভালো! আমারও ঘড়ি ভালো লাগে তবে মহিলা ঘড়ি না, পুরুষ ঘড়ি বেশ লাগে। মাথার খুলির ছবি থাকে, ঘড়ি গুলো বড় থাকে। ব্যপার গুলোই অন্যরকম। আমি পুরুষ ঘড়ি দেখায় ব্যাস্ত। পুরুষ ঘড়ির থেকে বেশি ভালো লাগে স্টাইলিশ্ড মানুষ মারার ছুরি গুলো, সাথে ছোট রাইফেল গুলো( খেলনা কি না জানি না) । দোকানের আঙ্কেল কে বললাম আঙ্কেল ছুরিটা একটু দেখা যাবে? আঙ্কেল ছুরি দিলো, হাত দিয়ে নাড়া চাড়া করে দেখলাম বাহ ভালো তো! শুনছিলাম মুন্সিগন্ঞের মেয়েরা নাকি বেশ ডেন্ঞারাস হয়। ব্যাগে সবসময় ছুরি রাখে। কেউ কিছু বললে নাকি সে ছুরি একদম গলায় গিয়ে ধরে। ব্যাপারটা কিন্তূ ভালো! এক মেয়েকে নাকি বাসের সিটের ফাঁকা দিয়ে হাত দিয়েছিলো শরীরে, মেয়েটা নাকি ব্যাগে রাখা ছুরি দিয়ে আঙ্গুলটাই কেটে দিছে! তবে যাই বলো ছুরি গুলো কিন্তুু বেশ। আত্মরক্ষা বলো বা সৌখিন হিসাবে সংগ্রহ করতে চাইলে!
পাশে দেখলাম অনেক গুলো নল লাগানো বক্স! আজকাল ছেলেরা হাতে-টেনে , আর সিগারেট খায় না। সিগারেট খাওয়ার বাক্স আছে ,বেশ ধুমা হয় টানলে। মনে হয় মিনি ধোয়ার কারখানা। বিয়ার এবার অভিজানে গেলে উদ্ধার সঙ্কেত ব্যাবহার করতে এরকম সিগারেট টানার নল ব্যবহার করলেই হবে। অনেক খানি এলকা নিয়ে ধোয়ার স্মৃষ্ট হবে।
পাশে দেখলাম আরেকটা বক্স! আঙ্কেল কি এটা? আঙ্কেল বললো গাঁজা কাটা! আমি তখন বললাম ও । আঙ্কেল এটা দিয়ে কি করে? আঙ্কেল বললো গাঁজা কেটে এই বাক্সে ভরে টানে। আমি আবারো "ও"।
যে দেশে প্রকাশ্য গাঁজা সিগারেট খাওয়ার যন্র ব্যাবহার হয় । সে দেশে প্যাকেটের গায়ে ক্যান্সের বিভৎস্য পঁচনের পিক দেখেও এইসব খাওয়া যে বন্ধ হবে না এটা অতি স্বাভাবিক। তবে আমারও মন চায়ছে একটা গাঁজা কাটার কিনুম দেখতে সুন্দর শো-পিস হিসাবে ব্যাবহার করা যাবে।
স্বাস্হ্য সম্পর্কিত সতর্কনীয় বিঙ্গপ্তি
ধূমপান স্বাহ্যের জন্য ক্ষতিকর।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোস্তাফিজার সুজন ২২/১২/২০১৬আমিও অভিজ্ঞতা লাভ করলাম😊
-
সোলাইমান ১৫/১০/২০১৬বেশতো আপনার অভিজ্ঞতা।