লাউয়াছড়ায় হারিয়ে যাওয়া
এই ভ্রমণের সিদ্ধান্তটা হুট করেই নেওয়া ।
প্রথমে ভেবেছিলাম পাঁচ ছয়জন হবে ।ওমা পরেরদিন
দেখি ত্রিশজন হাজির ।তো কি আর করা বেশ খুশিই
হলাম ।সবাই মিলে বেশ মজা করা যাবে ।স্থানীয়
একটা বাস ভাড়া করলাম আমরা ।ঠিক হলো সকাল
দশটায় আমরা রওনা হবো ।আগেরদিন
ক্যামেরা ট্যামেরা পরিষ্কার করে রাখলাম ।পরেরদিন
ঘুম ভাঙলো খুব ভোরে ।কিন্তু
একি চারিদিকে ফাটিয়ে বৃষ্টি হচ্ছে ।মনটাই খারাপ
হয়ে গেল ।এরমাঝে বাস ড্রাইভারের ফোন, "ভাই
কোথায় আপনারা ?বাস কোথায় রাখব ?"মনে মনে একটু
অবাকই হলাম ।এই বৃষ্টির মাঝেও ড্রাইভার হাজির ।
বন্ধুদের ফোন দিলাম দেখি তারাও রেডি ।
আমি রেডি হতে হতে বৃষ্টিও একটু কমে গেছে ।
আস্তে আস্তে সবাই বাসে উঠলাম ।এই বৃষ্টির
মাঝেও সবাই হাজির ।বাস ছাড়ার
আগে আমরা অর্ডার করা খাবার আর
পানি নিতে ভুললাম না ।অবশেষে যাত্রা শুরু হলো ।
কেউ কেউ হেরে গলায় গান গাইলো ।কেউ আবার
হালকা পাতলা ডান্স করলো ।এই ভ্রমণে অনেক অচেনা সুন্দরীও ছিলো ।বারকয়েক
একটু চোখাচোখিও হলো । এইসব
করতে করতে আমরা গন্তব্যে পৌছে গেলাম ।বাস
থামীয়ে সবাই টিকিট কাটলাম ভেতরে প্রবেশের
জন্যে ।বৃষ্টির জন্যে লোক সমাগম খুব কম ছিলো ।
আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম ।এইবার শুধু মুগ্ধ
হবার পালা ।চারিদিকে সবুজ আর সবুজ ।তার উপর
বৃষ্টি হওয়াতে এতো সুন্দর লাগছিলো সবকিছু
যে বলে বোঝানো সম্ভব না ।এই সবুজের
মধ্যে একটা রেললাইন এই বনকে আরো সুন্দর
করে তুলেছে ।চারিদিকে ইয়া বড়ো বড়ো গাছ ।
আমি তন্ময় হয়ে সবকিছু দেখছিলাম ।
একফাকে খাওয়ার ডাক পড়লো ।বৃষ্টি ভেজা সবুজ
রাস্তায় খালি পায়ে হেটে হেটে চিকেন বিরিয়ানী খেলাম
।তারপর আরো বিস্তর ঘোরাঘোরি,ছবি তোলা এবং সাত রং এর চা খেয়ে আমরা ফিরতি পথ ধরলাম ।ফেরার
সময় কে জানি সবাইকে মিষ্টি খাওয়ালো ।
বাড়িতে এসে দেখি আমি মাত্র দুটো ছবি তুলেছি ।
সবুজের মাঝে এমনভাবে হারিয়ে গিয়েছিলাম
যে ছবি তোলার কথাও মনে ছিলনা ।এটা আমার
জীবনের অন্যতম সেরা ভ্রমণ ।
বিঃদ্রঃ কোনো অপচনশীল দ্রব্য ফেলে আসবেন না ।
এইসব আমাদের সম্পদ ।এইসব রক্ষা করার দায়িত্ব
আমাদের ।
প্রথমে ভেবেছিলাম পাঁচ ছয়জন হবে ।ওমা পরেরদিন
দেখি ত্রিশজন হাজির ।তো কি আর করা বেশ খুশিই
হলাম ।সবাই মিলে বেশ মজা করা যাবে ।স্থানীয়
একটা বাস ভাড়া করলাম আমরা ।ঠিক হলো সকাল
দশটায় আমরা রওনা হবো ।আগেরদিন
ক্যামেরা ট্যামেরা পরিষ্কার করে রাখলাম ।পরেরদিন
ঘুম ভাঙলো খুব ভোরে ।কিন্তু
একি চারিদিকে ফাটিয়ে বৃষ্টি হচ্ছে ।মনটাই খারাপ
হয়ে গেল ।এরমাঝে বাস ড্রাইভারের ফোন, "ভাই
কোথায় আপনারা ?বাস কোথায় রাখব ?"মনে মনে একটু
অবাকই হলাম ।এই বৃষ্টির মাঝেও ড্রাইভার হাজির ।
বন্ধুদের ফোন দিলাম দেখি তারাও রেডি ।
আমি রেডি হতে হতে বৃষ্টিও একটু কমে গেছে ।
আস্তে আস্তে সবাই বাসে উঠলাম ।এই বৃষ্টির
মাঝেও সবাই হাজির ।বাস ছাড়ার
আগে আমরা অর্ডার করা খাবার আর
পানি নিতে ভুললাম না ।অবশেষে যাত্রা শুরু হলো ।
কেউ কেউ হেরে গলায় গান গাইলো ।কেউ আবার
হালকা পাতলা ডান্স করলো ।এই ভ্রমণে অনেক অচেনা সুন্দরীও ছিলো ।বারকয়েক
একটু চোখাচোখিও হলো । এইসব
করতে করতে আমরা গন্তব্যে পৌছে গেলাম ।বাস
থামীয়ে সবাই টিকিট কাটলাম ভেতরে প্রবেশের
জন্যে ।বৃষ্টির জন্যে লোক সমাগম খুব কম ছিলো ।
আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম ।এইবার শুধু মুগ্ধ
হবার পালা ।চারিদিকে সবুজ আর সবুজ ।তার উপর
বৃষ্টি হওয়াতে এতো সুন্দর লাগছিলো সবকিছু
যে বলে বোঝানো সম্ভব না ।এই সবুজের
মধ্যে একটা রেললাইন এই বনকে আরো সুন্দর
করে তুলেছে ।চারিদিকে ইয়া বড়ো বড়ো গাছ ।
আমি তন্ময় হয়ে সবকিছু দেখছিলাম ।
একফাকে খাওয়ার ডাক পড়লো ।বৃষ্টি ভেজা সবুজ
রাস্তায় খালি পায়ে হেটে হেটে চিকেন বিরিয়ানী খেলাম
।তারপর আরো বিস্তর ঘোরাঘোরি,ছবি তোলা এবং সাত রং এর চা খেয়ে আমরা ফিরতি পথ ধরলাম ।ফেরার
সময় কে জানি সবাইকে মিষ্টি খাওয়ালো ।
বাড়িতে এসে দেখি আমি মাত্র দুটো ছবি তুলেছি ।
সবুজের মাঝে এমনভাবে হারিয়ে গিয়েছিলাম
যে ছবি তোলার কথাও মনে ছিলনা ।এটা আমার
জীবনের অন্যতম সেরা ভ্রমণ ।
বিঃদ্রঃ কোনো অপচনশীল দ্রব্য ফেলে আসবেন না ।
এইসব আমাদের সম্পদ ।এইসব রক্ষা করার দায়িত্ব
আমাদের ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কবি মোঃ ইকবাল ০৬/০৫/২০১৪
আমার ভালো লেগেছে।