মাওলানা তারিক জামিলের বক্তব্য এর প্রেক্ষিতে সমালোচনার জবাব
মাওলানা তারিক জামিলের বক্তব্য এর প্রেক্ষিতে সমালোচনার জবাব!
মাওলানা তারিক জামিলের সাম্প্রতিক এক বক্তব্য এর প্রেক্ষিতে নারীবাদী সংগঠনসহ বিভিন্ন সংগঠন ও মানবীয় ধর্মনামী নাস্তিকদের প্রতিক্রিয়াশীল আচরণ ও বক্তব্য অনভিপ্রেত ও হাস্যকর। কেননা:
১। মাওলানা তারিক জামিল একজন মুসলিম ধর্মের আলেম বা ওস্তাদ বা শিক্ষক। মুসলিম ধর্মের মূল বিধান কোরআন ও হাদীস। তিনি তার অনুসরন করেই বক্তব্য দিয়েছেন ও দিবেন এবং এযাবত দিয়ে আসছেন। যারা নাস্তিক অথবা নারী সংগ্রামী তারা তো ধর্মই মানে না তো ধর্মের অনুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন কিকরে? এটা কি এরকম নয় যে বাপই মানি না তো আবার বাপের অধিকার?
২। মাওলানা তারিক জামিল এর বক্তব্য এ তিনি হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন চারটি বিষয় যিনি মানবেন তার দুনিয়া ও আখিরাত সব ঠিক (এখানে বলার অপেক্ষা রাখে না যে আখিরাত শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য)।
ক) সত্য কথা বলা।
খ) ধোঁকা না দেওয়া।
গ) লজ্জা করা বা বেহায়াপনা ত্যাগ করা।
ঘ) হালাল রিযক।
এই বেহায়াপনার কথা বলতে গিয়ে তিনি লুত (আ:) এর কোওম এর কথা বলেছেন যাদের উপর আল্লাহ ৫বার গজব দিয়েছেন। তার কারন তারা পুং মৈথুন করত। আর বেহায়াপনা কোন সমাজে ধীরে ধীরে বেড়ে উঠে। তিনি স্কুল কলেজে বাচ্চাদের ছোট কাপড় পরা থেকে তাদের হায়া চলে গিয়ে বেহায়াপনার শুরু এবং ধর্ম থেকে দূরে সরে যায় তা বলেছেন। এটা খুবই স্বাভাবিক যে আমার বাচ্চাকে যদি ছোট অবস্থায় হিজাব পরা না শিখাই বড় হয়ে তা কখনই সম্ভব হবে না।
আরেক হাদীসে আছে যার লজ্জা নেই তার ঈমান নেই।
আমরা জানি যার লজ্জা নেই সে যেকোন পাপ করতে পারে।
৩। আমরা জানি ইসলামে পুরুষের সতর হলো নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত আর মহিলাদের সতর হলো সারা শরীর শুধুমাত্র হাতের কবজি ও মুখমন্ডল ছাড়া। আর বর্তমানে মহিলারা পুরুষের, পুরুষেরা মহিলাদের সতর মেনে চলছেন!
মিথ্যাবাদী পরীক্ষা :
যারা ১ নম্বর পয়েন্টের (ধর্মই মানে না) তাদের উচিত অনুসারীদের বিরুদ্ধে না গিয়ে কোরআন ও হাদীস এর বিরুদ্ধে যাওয়া । আর কোরআন ও হাদীস ভুল প্রমান করতে চাইলে ড: জাকির নায়েক যে কয়টি কোরআন ও হাদীস এর মিথ্যাবাদী পরীক্ষা দিয়েছেন তা প্রমান করলেই হবে।
যারা নারী অধিকার নিয়ে কথা বলেন তাদের কাছে প্রশ্ন ইসলাম ধর্মের আগে কোন্ ধর্ম ইসলামের চাইতে নারীদের বেশী অধিকার দিয়েছে? অনেক কথা বলতে চাইছিলাম কিন্তু ভেবে দেখলাম লাভ নাই এগুলো অনেকেই আগে বলেছেন কিন্তু যারা বুঝবেনা বলে পণ করেছেন তারা কোনদিনই বুঝবেনা।
পুনশ্চ : মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মুসলিম হয় না। মুসলিম শব্দের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর ইচ্ছায় নিজের ইচ্ছা সমর্পণ করা।
মাওলানা তারিক জামিলের সাম্প্রতিক এক বক্তব্য এর প্রেক্ষিতে নারীবাদী সংগঠনসহ বিভিন্ন সংগঠন ও মানবীয় ধর্মনামী নাস্তিকদের প্রতিক্রিয়াশীল আচরণ ও বক্তব্য অনভিপ্রেত ও হাস্যকর। কেননা:
১। মাওলানা তারিক জামিল একজন মুসলিম ধর্মের আলেম বা ওস্তাদ বা শিক্ষক। মুসলিম ধর্মের মূল বিধান কোরআন ও হাদীস। তিনি তার অনুসরন করেই বক্তব্য দিয়েছেন ও দিবেন এবং এযাবত দিয়ে আসছেন। যারা নাস্তিক অথবা নারী সংগ্রামী তারা তো ধর্মই মানে না তো ধর্মের অনুশাসন নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন কিকরে? এটা কি এরকম নয় যে বাপই মানি না তো আবার বাপের অধিকার?
২। মাওলানা তারিক জামিল এর বক্তব্য এ তিনি হাদীসের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন চারটি বিষয় যিনি মানবেন তার দুনিয়া ও আখিরাত সব ঠিক (এখানে বলার অপেক্ষা রাখে না যে আখিরাত শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্য)।
ক) সত্য কথা বলা।
খ) ধোঁকা না দেওয়া।
গ) লজ্জা করা বা বেহায়াপনা ত্যাগ করা।
ঘ) হালাল রিযক।
এই বেহায়াপনার কথা বলতে গিয়ে তিনি লুত (আ:) এর কোওম এর কথা বলেছেন যাদের উপর আল্লাহ ৫বার গজব দিয়েছেন। তার কারন তারা পুং মৈথুন করত। আর বেহায়াপনা কোন সমাজে ধীরে ধীরে বেড়ে উঠে। তিনি স্কুল কলেজে বাচ্চাদের ছোট কাপড় পরা থেকে তাদের হায়া চলে গিয়ে বেহায়াপনার শুরু এবং ধর্ম থেকে দূরে সরে যায় তা বলেছেন। এটা খুবই স্বাভাবিক যে আমার বাচ্চাকে যদি ছোট অবস্থায় হিজাব পরা না শিখাই বড় হয়ে তা কখনই সম্ভব হবে না।
আরেক হাদীসে আছে যার লজ্জা নেই তার ঈমান নেই।
আমরা জানি যার লজ্জা নেই সে যেকোন পাপ করতে পারে।
৩। আমরা জানি ইসলামে পুরুষের সতর হলো নাভী থেকে হাটু পর্যন্ত আর মহিলাদের সতর হলো সারা শরীর শুধুমাত্র হাতের কবজি ও মুখমন্ডল ছাড়া। আর বর্তমানে মহিলারা পুরুষের, পুরুষেরা মহিলাদের সতর মেনে চলছেন!
মিথ্যাবাদী পরীক্ষা :
যারা ১ নম্বর পয়েন্টের (ধর্মই মানে না) তাদের উচিত অনুসারীদের বিরুদ্ধে না গিয়ে কোরআন ও হাদীস এর বিরুদ্ধে যাওয়া । আর কোরআন ও হাদীস ভুল প্রমান করতে চাইলে ড: জাকির নায়েক যে কয়টি কোরআন ও হাদীস এর মিথ্যাবাদী পরীক্ষা দিয়েছেন তা প্রমান করলেই হবে।
যারা নারী অধিকার নিয়ে কথা বলেন তাদের কাছে প্রশ্ন ইসলাম ধর্মের আগে কোন্ ধর্ম ইসলামের চাইতে নারীদের বেশী অধিকার দিয়েছে? অনেক কথা বলতে চাইছিলাম কিন্তু ভেবে দেখলাম লাভ নাই এগুলো অনেকেই আগে বলেছেন কিন্তু যারা বুঝবেনা বলে পণ করেছেন তারা কোনদিনই বুঝবেনা।
পুনশ্চ : মুসলিম ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মুসলিম হয় না। মুসলিম শব্দের অর্থ হচ্ছে আল্লাহর ইচ্ছায় নিজের ইচ্ছা সমর্পণ করা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
পি পি আলী আকবর ৩০/০৪/২০২০সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ২৯/০৪/২০২০Good post