কেউ জেগে আছো কি
কেউ জেগে আছো কি?
জাতির এ দুর্যোগপূর্ণ অন্ধকার রাত্রির আকাশের নীচে
রাস্তা, ফুটপাত, বাস্তহারা, কুড়েঘর, সিঁড়ির নীচ
বটতলা, রথখোলা কিংবা ভাঙাদালানের পিছে
কাছে কিংবা দূরে- ডানে কিংবা বায়
টেকনাফ-তেঁতুলিয়া-জৈন্তাপুর-সুন্দরবন
৫৫ হাজার বর্গমাইলের আপন ঠিকানায়?
জেগে আছো কি মেধা মনন শৌর্য বীর্য যৌবন ভরপুর
কোন তরুণ কিংবা তরুণী, যুবক অথবা যুবতিদের কেউ?
তাহলে চেয়ে দ্যাখো বাইরে ভীষণ মেঘ
আঁধারে বৈরী হাওয়া ক্রমেই বাড়ছে গতি বেগ
বন শাখায় বজ্র শাসায় করছে ভ্রুকুটি
চকচক লকলক লেজে বাতাস লাগা শেয়ালের চোখ
এ আঁধার ও আঁধার করছে ছুটোছুটি
হায়েনা শুয়োরে বাড়ছে মানুষের মাংসের লোভ।
ক্রমেই শঙ্কিত মানুষ সন্তান-সন্ততি জান মাল ইজ্জত রক্ষায়।
হুক্কা-হুয়া শিয়ালের ঝাঁকে এই বুঝি কেউ পড়ে?
এই বুঝি কোন পথিকের প্রাণ যায়?
ভয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত; দুয়ার আগলে থাকাও দায়
কি জানি, কখন কোন বুনোবাহিনী ঘরে ঢুকে পড়ে
রুদ্ধ হাওয়ার নাগিনী শ্বাস কার ভিটা ছাড়া করে?
রাত্রী যতই বাড়ছে ধীরে, আঁধার ততই ঘাঢ়
বৈরী হাওয়ার নেংটি নাচন মেঘের শাসন বাড়ছে যেনো আরো
কাছ থেকে আরো কাছে আসছে ধেয়ে নেকড়ে কলরব
ডাইনী পেত্নীর চ্যাচামেচি লাফালাফি রক্ত পানের মহোৎসব।
হে তরুণ! তরুণী, যুবক, যুবতি বলিষ্ট বীর্যবান
আলোর মশাল, শান্তীর ঢাল, তলোয়ার পতাকা হাতে
আরো অত্যাধুনিক কিছু অস্ত্র নিয়ে আসো সাথে।
যাতে ওরা তোমার আভাস মাত্রই দ্রুত পালায় ভয়ে
শান্তী-স্বস্তি আসে ঘুমহারা দিশাহারা শাপদসঙ্কুল লোকালয়ে।
হে ধীমান যোদ্ধাজোয়ান! হও আগুয়ান ত্রানকর্তার বেশে
আঁধার নিমর্জিত অশোনি শঙ্কিত দুঃখিনী জন্মভূমি বাংলাদেশে।
আমরা একদল অসহায় মানুষ সমবেত কন্ঠে তোমাকেই ডাকছি।
জাতির এ দুর্যোগপূর্ণ অন্ধকার রাত্রির আকাশের নীচে
রাস্তা, ফুটপাত, বাস্তহারা, কুড়েঘর, সিঁড়ির নীচ
বটতলা, রথখোলা কিংবা ভাঙাদালানের পিছে
কাছে কিংবা দূরে- ডানে কিংবা বায়
টেকনাফ-তেঁতুলিয়া-জৈন্তাপুর-সুন্দরবন
৫৫ হাজার বর্গমাইলের আপন ঠিকানায়?
জেগে আছো কি মেধা মনন শৌর্য বীর্য যৌবন ভরপুর
কোন তরুণ কিংবা তরুণী, যুবক অথবা যুবতিদের কেউ?
তাহলে চেয়ে দ্যাখো বাইরে ভীষণ মেঘ
আঁধারে বৈরী হাওয়া ক্রমেই বাড়ছে গতি বেগ
বন শাখায় বজ্র শাসায় করছে ভ্রুকুটি
চকচক লকলক লেজে বাতাস লাগা শেয়ালের চোখ
এ আঁধার ও আঁধার করছে ছুটোছুটি
হায়েনা শুয়োরে বাড়ছে মানুষের মাংসের লোভ।
ক্রমেই শঙ্কিত মানুষ সন্তান-সন্ততি জান মাল ইজ্জত রক্ষায়।
হুক্কা-হুয়া শিয়ালের ঝাঁকে এই বুঝি কেউ পড়ে?
এই বুঝি কোন পথিকের প্রাণ যায়?
ভয়ে প্রাণ ওষ্ঠাগত; দুয়ার আগলে থাকাও দায়
কি জানি, কখন কোন বুনোবাহিনী ঘরে ঢুকে পড়ে
রুদ্ধ হাওয়ার নাগিনী শ্বাস কার ভিটা ছাড়া করে?
রাত্রী যতই বাড়ছে ধীরে, আঁধার ততই ঘাঢ়
বৈরী হাওয়ার নেংটি নাচন মেঘের শাসন বাড়ছে যেনো আরো
কাছ থেকে আরো কাছে আসছে ধেয়ে নেকড়ে কলরব
ডাইনী পেত্নীর চ্যাচামেচি লাফালাফি রক্ত পানের মহোৎসব।
হে তরুণ! তরুণী, যুবক, যুবতি বলিষ্ট বীর্যবান
আলোর মশাল, শান্তীর ঢাল, তলোয়ার পতাকা হাতে
আরো অত্যাধুনিক কিছু অস্ত্র নিয়ে আসো সাথে।
যাতে ওরা তোমার আভাস মাত্রই দ্রুত পালায় ভয়ে
শান্তী-স্বস্তি আসে ঘুমহারা দিশাহারা শাপদসঙ্কুল লোকালয়ে।
হে ধীমান যোদ্ধাজোয়ান! হও আগুয়ান ত্রানকর্তার বেশে
আঁধার নিমর্জিত অশোনি শঙ্কিত দুঃখিনী জন্মভূমি বাংলাদেশে।
আমরা একদল অসহায় মানুষ সমবেত কন্ঠে তোমাকেই ডাকছি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
אולי כולנו טועים ০১/০১/২০১৪
-
এফ সাকি ৩১/১২/২০১৩ডাকো একসাথে ডাকো
পাওয়ার আশাও রাখো।
আর হ্যাঁ!! আঁধার এতই যদি ঘাঢ় হয় আবার নিমর্জিতও তো যে রকম একটু খেয়াল করো। -
মুজিবুর রহমান মুনীর ৩০/১২/২০১৩এত সুন্দর মন্তব্যের আখরে
বুকটা গেল ভরে।
আপনি কোথায় আছেন? -
אולי כולנו טועים ৩০/১২/২০১৩অনন্য সাধারণ l
এমন ডাকে না এসে উপায় আছে ?
মনে হচ্ছে এখুনি দেশে আসি l
শুভেচ্ছা