গাড়ী চালকরাই যাত্রীদের খবরের শিরোনাম করেন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। বাস চলছিল। চলতে চলতে বেজে ওঠে চালকের মোবাইল ফোন। মোবাইল ফোনটি হাতড়ে নিয়ে কানে লাগিয়ে শুরু হয় কথা। চলন্ত অবস্থায় তার মোবাইল ফোনে কথা বলার দৃশ্যটি ধারণ করতেই মোবাইল ফোন রেখে দেন চালক। খানিকটা হেসে ওঠে বললেন, ‘ছবি তো উঠালেন। এখন কি করবেন, নিউজ? করেন। তবে আমি চাইলে আমি নিউজ হওয়ার আগে আপনি নিজেই নিউজ হয়ে যাবেন। এখন ভেবে দেখুন, আমাকে নিউজ বানাবেন, নাকি আপনি...।’
একজন সাধারণ চালকের মুখে একসঙ্গে এতগুলো কথা শুনে বাসটিতে থাকা অন্যরাও যেন থ হয়ে রইল কিছুক্ষণ। সাধারণ চালকের মুখে শোনা অসাধারণ কথাটির বাস্তব প্রতিফলন প্রতিনিয়তই ঘটছে দেশের সড়ক-মহাসড়কগুলোতে। প্রতিদিনই তার মত এমন চালকরা যাত্রীদের রীতিমত পত্রিকার খবরের উপকরণ বানিয়ে ছাড়ছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর আইন প্রণয়নসহ গাড়ি চলন্ত অবস্থায় চালকের মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের বিষয়টি সজাগ দৃষ্টিতে রাখার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু বাস্তবে ঘটছে এর উল্টোটা। অভিযুক্ত চালকের ওপর ‘কঠোর’ এ আইনটি যারা প্রয়োগ করবেন, সেই আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদেরকেও মাঝে মধ্যে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলতে দেখা যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী একজন গাড়ী চালক প্রসঙ্গক্রমে বললেন, ‘আমরা মোবাইল ফোনে কথা বললে সেটা ক্যামেরায় তোলেন। কিন্তু পুলিশ যে কথা বলে সেটার বিচার কে করবে?’ এ অপরাধ সংক্রান্ত স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে- কথাটি বলতেই এ চালক বললেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন ভাল কথা। কিন্তু পুলিশকে আগে ঠিক হতে হবে। তারাও যদি চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলেন, তবে সাধারণ চালকরা উৎসাহী হয়।’ চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বললে মনযোগে ব্যাঘাত ঘটে বলেও স্বীকার করলেন এ চালক।
২৪৫ কিলোমিটার দূরত্বের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি চলন্ত অবস্থায় প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোনে কথার বলার দৃশ্য চোখে পড়ে। কিন্তু এ যাবতকালে পুলিশের কোন অভিযান, বিশেষ অভিযান কিংবা এ অপরাধ সংক্রান্ত অভিযুক্ত চালক গ্রেফতারের খবর পাওয়া যায়নি।
একজন সাধারণ চালকের মুখে একসঙ্গে এতগুলো কথা শুনে বাসটিতে থাকা অন্যরাও যেন থ হয়ে রইল কিছুক্ষণ। সাধারণ চালকের মুখে শোনা অসাধারণ কথাটির বাস্তব প্রতিফলন প্রতিনিয়তই ঘটছে দেশের সড়ক-মহাসড়কগুলোতে। প্রতিদিনই তার মত এমন চালকরা যাত্রীদের রীতিমত পত্রিকার খবরের উপকরণ বানিয়ে ছাড়ছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঠোর আইন প্রণয়নসহ গাড়ি চলন্ত অবস্থায় চালকের মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের বিষয়টি সজাগ দৃষ্টিতে রাখার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু বাস্তবে ঘটছে এর উল্টোটা। অভিযুক্ত চালকের ওপর ‘কঠোর’ এ আইনটি যারা প্রয়োগ করবেন, সেই আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তাদেরকেও মাঝে মধ্যে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলতে দেখা যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী একজন গাড়ী চালক প্রসঙ্গক্রমে বললেন, ‘আমরা মোবাইল ফোনে কথা বললে সেটা ক্যামেরায় তোলেন। কিন্তু পুলিশ যে কথা বলে সেটার বিচার কে করবে?’ এ অপরাধ সংক্রান্ত স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে- কথাটি বলতেই এ চালক বললেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন ভাল কথা। কিন্তু পুলিশকে আগে ঠিক হতে হবে। তারাও যদি চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বলেন, তবে সাধারণ চালকরা উৎসাহী হয়।’ চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোনে কথা বললে মনযোগে ব্যাঘাত ঘটে বলেও স্বীকার করলেন এ চালক।
২৪৫ কিলোমিটার দূরত্বের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি চলন্ত অবস্থায় প্রতিনিয়ত মোবাইল ফোনে কথার বলার দৃশ্য চোখে পড়ে। কিন্তু এ যাবতকালে পুলিশের কোন অভিযান, বিশেষ অভিযান কিংবা এ অপরাধ সংক্রান্ত অভিযুক্ত চালক গ্রেফতারের খবর পাওয়া যায়নি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইদুর রহমান ০৬/০৮/২০১৪
এতো দুর্ঘটনা। শত শত প্রাণ নাশ।
সুন্দর প্রকাশনা।