সেদিন দু’জনে
চোখ দু’টো আমি দেখেছি জানালার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে। উদাস হয়ে সে একা দাঁড়িয়ে প্রতীক্ষায় আছে প্রিয় কোন ব্যাক্তির। তার চেহারায় বলে দিচ্ছিল অনেকক্ষণের প্রতীক্ষা। তারপর আমি বা আমরা ওঠলাম সিঁড়ি বেয়ে ওপরে। দেখে সে ঘুরে দাঁড়ালো। প্রথম দেখলাম কল্পনার সাথে মিলিয়ে, বললাম-আপনি নিশ্চয়...।এই কী! খুঁজছেন কাউকে অনেকক্ষণ ধরে। খুব একা একা লাগছিলো তাই না। কথা গুলো বলতে গিয়েও বললাম না। আমি তো জানি আপনি খুঁজছেন আমাকে। যার সাথে কথা হয়েছে,হচ্ছে প্রায় নিয়মিত। কন্ঠে যাকে চেনেন, তার চেহারার সাথে আপনার হয়নি কোন যোগাযোগ। যাকে দেখবেন বলে আজ এই অনুষ্ঠানে আপনার উপস্থিতি। মিলিয়ে দেখবেন আমার কথার সাথে আমার আমিকে। সত্য কোনটা মিথ্যা কোনটা। জানি আগেই আঁচ করতে পেরেছেন আমি কেমন হবো। কল্পনা করেছিলেন কিছুটা। আজ পুরোপুরি দেখবেন, মিলাবেন কল্পনা আর বাস্তবটাকে।
আর আমার আমি- আমার আমির ভেতরে আপনাকে লালন করছি সে দিন থেকে, যে দিন প্রথম আপনার কন্ঠ শুনেছিলাম। সেদিন থেকে আপনার লেখাগুলো বার বার পড়তে ইচ্ছে করছে। খুব অসাধারণ কবিত্বের ক্ষমতা আপনার। আপনার কবিতায় দুঃখ থাকে, থাকে সুখ আর ভালোবাসা। সে ভালোবাসা অন্যের জন্য। একান্ত আপনার করে লালন করেণ। আমি তা বুঝতে পারি। বরাবরই আপনি চাইতন বন্ধুত্ব- আমি একটু অধিকারের সীমানাটা বাড়িয়ে লাইনটা অন্য দিকে নিয়ে যেতে চাইছি। আপনি সাহস দেননি। হয়তো তখনো আপনি সামনাসামনি দেখেননি বলে। আজতো দেখাহলো কথাও হয়েছে বেশ- কী চিনতে পেরেছেন আমাকে?
জানেন আমি এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করেছি আরো অনেকটা দিন। স্বপ্ন এঁকেছি কত। কিছুটা আপনার সাথে শেয়ার করেছি মুঠোফোন, কিছুটা নিজের করে রেখেছিলাম আপনাকে একটু চমকে দিবো বলে। সত্যিই পেরেছিও। আমি ও কম চমকাইনি। আপনার কথা, হাসি, সুন্দর দু’টো চোখের দিকে আমি বারংবার চেয়ে দেখেছি। সাথের জনদের চোখ ফাঁকি দিয়ে আমি আপনাকে দেখেছি। কতটুকু দেখেছি তার প্রমাণতো দিলাম আপনার ওই দাঁতটির কথা বলে। যেটার জন্য আপনার হাসিটা আরো পূর্ণতা পেয়েছে। পাশাপাশি বসে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে সত্যিই আমার হৃদয়টাকে আপনি চমকে দিয়েছেন আপনার বুদ্ধি দিয়ে।
আজ আপনার নাম দিলাম মেঘলা। কেননা সেদিন আকাশ খুব মেঘলা ছিলো। বৃষ্টি হয়নি তবে মেঘ আর রোদ্দুরের খেলায় পরিবেশটা খুব বেশ লাগছিলো ।
আর আমার আমি- আমার আমির ভেতরে আপনাকে লালন করছি সে দিন থেকে, যে দিন প্রথম আপনার কন্ঠ শুনেছিলাম। সেদিন থেকে আপনার লেখাগুলো বার বার পড়তে ইচ্ছে করছে। খুব অসাধারণ কবিত্বের ক্ষমতা আপনার। আপনার কবিতায় দুঃখ থাকে, থাকে সুখ আর ভালোবাসা। সে ভালোবাসা অন্যের জন্য। একান্ত আপনার করে লালন করেণ। আমি তা বুঝতে পারি। বরাবরই আপনি চাইতন বন্ধুত্ব- আমি একটু অধিকারের সীমানাটা বাড়িয়ে লাইনটা অন্য দিকে নিয়ে যেতে চাইছি। আপনি সাহস দেননি। হয়তো তখনো আপনি সামনাসামনি দেখেননি বলে। আজতো দেখাহলো কথাও হয়েছে বেশ- কী চিনতে পেরেছেন আমাকে?
জানেন আমি এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করেছি আরো অনেকটা দিন। স্বপ্ন এঁকেছি কত। কিছুটা আপনার সাথে শেয়ার করেছি মুঠোফোন, কিছুটা নিজের করে রেখেছিলাম আপনাকে একটু চমকে দিবো বলে। সত্যিই পেরেছিও। আমি ও কম চমকাইনি। আপনার কথা, হাসি, সুন্দর দু’টো চোখের দিকে আমি বারংবার চেয়ে দেখেছি। সাথের জনদের চোখ ফাঁকি দিয়ে আমি আপনাকে দেখেছি। কতটুকু দেখেছি তার প্রমাণতো দিলাম আপনার ওই দাঁতটির কথা বলে। যেটার জন্য আপনার হাসিটা আরো পূর্ণতা পেয়েছে। পাশাপাশি বসে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে সত্যিই আমার হৃদয়টাকে আপনি চমকে দিয়েছেন আপনার বুদ্ধি দিয়ে।
আজ আপনার নাম দিলাম মেঘলা। কেননা সেদিন আকাশ খুব মেঘলা ছিলো। বৃষ্টি হয়নি তবে মেঘ আর রোদ্দুরের খেলায় পরিবেশটা খুব বেশ লাগছিলো ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কবি মোঃ ইকবাল ১৪/০৭/২০১৪পড়ে ভালো লাগলো।