সময় জ্ঞান
সময় তার নিজস্ব প্রয়োজনে পরিবেশ পরিস্থিতির পরিবর্তনের মাধ্যমে মানুষকে পরিচালিত করে। সুখ, দুঃখ, শোক সব মিলিয়েই জীবন অতিবাহিত হয়। সময় যখন যে নিয়ামত মানুষকে ভোগ বা উপভোগ করার সুযোগ দেয় তখন মানুষ সে নিয়ামতে অনিচ্ছুক সত্ত্বেও থাকতে বাধ্য। এখানেই সৃষ্টি ও স্রষ্টার পার্থক্য সুস্পষ্ট। অর্থাৎ, স্রষ্টার ইচ্ছায় ই সৃষ্টি চলে।
এই পৃথিবীর বহুরূপী রূপে আমরা সাধারণ মানুষ সাধারণ দৃষ্টিতে দেখি আর প্রয়োজনে ব্যবহার করি প্রকৃতির অকৃত্রিম সেবা। আমরা স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি বলে কথা! আর আমরা আমাদের এই স্বীকৃতিটাকে বেশিরভাগ সময়ই অপব্যবহার করি। যে প্রকৃতির বুকে আমরা লালিত হই সেই প্রকৃতিকেই আমরা নিষ্ঠুর ভাবে ছিন্নভিন্ন, জ্বালাও পোড়াও এ নির্মূল করি। তখন আমরা বাস্তবিকই হিংস্র জন্তু জানোয়ারে পরিণত হই। অথচ, আমরা তখনও ভাবি আমরা সঠিক কাজই করছি। কে আছে শ্রেষ্ঠ আমাদের চেয়ে?
দায়িত্বজ্ঞানহীনতা ই দায়ী সকল অকর্মণ্য ও উগ্র উশৃঙ্খল জীবন যাপনের জন্য। যে কোনো মানুষ অতি সহজেই দায়িত্বহীন হতে পারে। মেতে উঠতে পারে ধ্বংসের খেলায় নিজেকে ও অপরকে! আর দায়িত্বশীল হতে হলে স্রষ্টার নিয়ম মেনে জীবন যাপন করতে হয়। যারা মানতে পারে তাদের জন্য সকল নিয়ম মানা সহজ। আর তারাই প্রশান্তিতে থাকে আজীবন। কখনো কোনো আফসোস থাকে না সময়ের প্রতি। আর তাই সম্ভব হয় সময়ের প্রয়োজনে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করে জীবন কে একটি সুন্দর ও সত্যের পথে পরিচালিত করা। আর রেখে যাওয়া যায় কিছু অনুসরণীয় নীতি ; যা স্মরণীয় করে রাখে একজন সাধারণ মানুষকে অসাধারণ ভাবে।
আমরা মানুষ! আমাদের জীবন সময়ের প্রয়োজনে যদি না এগোতে পারে তবে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব কোথায়? সময় মানুষকে সঠিক পথেই পরিচালিত করে। কিন্তু, আমরা মানুষেরা নিজেদের স্বভাব দোষে ভুল পথে পা বাড়াই। আসলে, মানুষের কর্মই মানুষকে তার যোগ্যতা অনুসারে যথাযোগ্য স্থান করে দেয় সমাজে।
আমাদের কর্ম যখন শ্রেষ্ঠ হবে আমরা তখনই শ্রেষ্ঠ মানুষ হব। প্রভাব প্রতিপত্তি নয় ;এখানে প্রয়োজন উপযুক্ত জ্ঞান এবং এর সঠিক প্রয়োগ। তবেই তো মানুষ সৃষ্টির সেরা!!
## এমএসবি নাজনীন লাকী ##
## ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪##
এই পৃথিবীর বহুরূপী রূপে আমরা সাধারণ মানুষ সাধারণ দৃষ্টিতে দেখি আর প্রয়োজনে ব্যবহার করি প্রকৃতির অকৃত্রিম সেবা। আমরা স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি বলে কথা! আর আমরা আমাদের এই স্বীকৃতিটাকে বেশিরভাগ সময়ই অপব্যবহার করি। যে প্রকৃতির বুকে আমরা লালিত হই সেই প্রকৃতিকেই আমরা নিষ্ঠুর ভাবে ছিন্নভিন্ন, জ্বালাও পোড়াও এ নির্মূল করি। তখন আমরা বাস্তবিকই হিংস্র জন্তু জানোয়ারে পরিণত হই। অথচ, আমরা তখনও ভাবি আমরা সঠিক কাজই করছি। কে আছে শ্রেষ্ঠ আমাদের চেয়ে?
দায়িত্বজ্ঞানহীনতা ই দায়ী সকল অকর্মণ্য ও উগ্র উশৃঙ্খল জীবন যাপনের জন্য। যে কোনো মানুষ অতি সহজেই দায়িত্বহীন হতে পারে। মেতে উঠতে পারে ধ্বংসের খেলায় নিজেকে ও অপরকে! আর দায়িত্বশীল হতে হলে স্রষ্টার নিয়ম মেনে জীবন যাপন করতে হয়। যারা মানতে পারে তাদের জন্য সকল নিয়ম মানা সহজ। আর তারাই প্রশান্তিতে থাকে আজীবন। কখনো কোনো আফসোস থাকে না সময়ের প্রতি। আর তাই সম্ভব হয় সময়ের প্রয়োজনে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করে জীবন কে একটি সুন্দর ও সত্যের পথে পরিচালিত করা। আর রেখে যাওয়া যায় কিছু অনুসরণীয় নীতি ; যা স্মরণীয় করে রাখে একজন সাধারণ মানুষকে অসাধারণ ভাবে।
আমরা মানুষ! আমাদের জীবন সময়ের প্রয়োজনে যদি না এগোতে পারে তবে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব কোথায়? সময় মানুষকে সঠিক পথেই পরিচালিত করে। কিন্তু, আমরা মানুষেরা নিজেদের স্বভাব দোষে ভুল পথে পা বাড়াই। আসলে, মানুষের কর্মই মানুষকে তার যোগ্যতা অনুসারে যথাযোগ্য স্থান করে দেয় সমাজে।
আমাদের কর্ম যখন শ্রেষ্ঠ হবে আমরা তখনই শ্রেষ্ঠ মানুষ হব। প্রভাব প্রতিপত্তি নয় ;এখানে প্রয়োজন উপযুক্ত জ্ঞান এবং এর সঠিক প্রয়োগ। তবেই তো মানুষ সৃষ্টির সেরা!!
## এমএসবি নাজনীন লাকী ##
## ২৯ ডিসেম্বর ২০১৪##
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুদীপ্তবিশ্বাস ২৯/১২/২০১৪শুভবুদ্ধি সুলভ প্রবন্ধ...বেশ সুন্দর...
-
অ ২৯/১২/২০১৪সুন্দর লিখেছেন ।
সবারই বিষয়গুলোর উপর যত্নবান হওয়া উচিত ।