অন্তর্বাস ও দু’মুঠো মেঘের সকাল
আড়-মোড় দিয়ে
কাঁথাটা টানছি বার বার।
এক চোখ বের করে
কাঁথার ফাঁক দিয়ে, আবার
মুখভর্তি কাঁথা নিয়ে, হা…… করে
তাকাচ্ছি…………
চোখ বড় করে তাকাচ্ছি।
কি যেন লোমহর্ষক ছায়া
আপদমস্তক দাবিয়ে গেল আমাকে।
প্রদীপটা জ্বালাতে গিয়ে
হাত পুড়তে বসা, এমন খারাপ লাগা থেকেই
জ্বলে উঠলো রক্তিম প্রদীপের চূড়া।
একদিকে ঘুম ভাঙানো স্বপ্নের প্রদীপ,
অন্যদিকে বৈশাখের বিভ্রান্ত সকাল।
কাঁথাটা ফিকে মেরে
মহাজাগতিক সকালের সূত্র কষে
দুরন্ত আবেগের উড়ন্ত ছোঁয়ায়
লাফ-ঝাপ-দৌড়ে গিয়ে
শ্যাওলা ধরা ছাদে হুঁচোট খেলাম।
আর আমি শুধু অর্ন্তবাস পরা ছিলাম বলেই
দু’মুঠো মেঘ গুমরে কেঁদে উঠলো।
কাঁথাটা টানছি বার বার।
এক চোখ বের করে
কাঁথার ফাঁক দিয়ে, আবার
মুখভর্তি কাঁথা নিয়ে, হা…… করে
তাকাচ্ছি…………
চোখ বড় করে তাকাচ্ছি।
কি যেন লোমহর্ষক ছায়া
আপদমস্তক দাবিয়ে গেল আমাকে।
প্রদীপটা জ্বালাতে গিয়ে
হাত পুড়তে বসা, এমন খারাপ লাগা থেকেই
জ্বলে উঠলো রক্তিম প্রদীপের চূড়া।
একদিকে ঘুম ভাঙানো স্বপ্নের প্রদীপ,
অন্যদিকে বৈশাখের বিভ্রান্ত সকাল।
কাঁথাটা ফিকে মেরে
মহাজাগতিক সকালের সূত্র কষে
দুরন্ত আবেগের উড়ন্ত ছোঁয়ায়
লাফ-ঝাপ-দৌড়ে গিয়ে
শ্যাওলা ধরা ছাদে হুঁচোট খেলাম।
আর আমি শুধু অর্ন্তবাস পরা ছিলাম বলেই
দু’মুঠো মেঘ গুমরে কেঁদে উঠলো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
হলুদকমা ০৬/১১/২০১৪
-
মনিরুজ্জামান শুভ্র ০৫/১১/২০১৪ভাল লিখেছেন কিন্তু প্রচুর বানান ভুল । একটু দেখে নিবেন ।
-
পিয়ালী দত্ত ০৫/১১/২০১৪অসাধারন...
-
অনিরুদ্ধ বুলবুল ০৫/১১/২০১৪দারুণ কাব্যিকতা ফুটিয়েছেন! বড় ভাল লাগলো।
কয়েকটা বানান ঠিক করে নিনঃ
কাথা>কাঁথা, প্রদিপ>প্রদীপ, ফাকা>ফাঁক, পুরতে>পুড়তে, উরন্ত>উড়ন্ত, ছোয়ায়>ছোঁয়ায়, হোচট>হোঁচট/হুঁচোট, ঘুমরে>গুমরে, কেদে>কেঁদে
"কাথাটা টানাচ্ছি বার-বার" এই কথা।
তাছাড়া কয়েকটা শব্দের অর্থ,উচ্চারনগত অসুবিধা ছাড়া ভালই লাগলো।