একটা চিঠি
অনেকদিন ধরে ভাবছি তোকে একটা চিঠি লিখব। কিন্তু অনেক চেষ্টা করে সাহস জোগাতে পারিনি । তোকে অনেক খুজেছিলাম এক সময়,কত ফোন ও করেছি কিন্ত কোন বার ই তোর গলার স্বর শুনতে পাইনি। তাই আজকে আমার খারাপ লাগার ধৈর্য চ্যুতি ঘটল । জানি না চিঠি টা তোর কাছে পৌছবে কিনা।
আজকের দিন টা তোর মনে আছে ... আজ সরস্বতী পূজা। সেদিন দুপুর বেলা মনে আছে তোর তোদের পাড়ার ঠাকুর প্যান্ডেলে তোকে আমি ভালবাসার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তুই উত্তর দিসনি তখন আমায় । ভেবেছিলাম হয়তো আমি ভুল ছিলাম,কিন্তু বিকেলের নির্ভেজাল আকাশে যখন তুই ওই এক মাথা তাল গাছ টার তলায় এসে দাঁড়ালি ,তখন তোর লাজুক চোখ আর তোর গায়ের মিষ্টি গায়ের গন্ধ জানান দিচ্ছিল আমার সব প্রশ্নের উত্তর। আজ বিকেল থেকেই তোকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।হইত এ আর কোন দিন ও সম্ভব না । হয়তো তুই আমাই আর কোনোদিন ই আদর করবি না দুখে আমায় আর জড়িয়ে ধরবি না। আর হয়তো আসবি না ওই পলাশ নদীর পাড়ে তোর নিবিড় গল্পের রাশি নিয়ে। মনে আছে তোর?? সেদিন আমি মাথায় চোট পেয়েছিলাম রক্তের বন্যা বইছিল আমার মাথা থেকে আর তোর নৈকট্য পাওয়ার জন্য হৃথপিন্দ ছিঁড়ে বেরোতে চাইছিল বিস্ফারিত হয়ে। মোহ হীন আবেগ সেদিন তোকে বোধহয় শিখিয়ে ছিল ভালবাসার প্রতিলিপি…। জানিস আজও আমার চোখে ভাসে তোর ওই দুঃখ জনক আকুন্ঠ অশ্রু ধারা …ভিজিয়ে দিছিল আমার শরিরের সব যন্ত্রণা। পুজ়োই তোর বাবার দেওয়া ওই নীল সাড়িটা তুই ছিঁড়ে ফেলেছিলি আমার মাথাই বাঁধবি বলে। সেদিন ওই নীল মুছিয়ে দিয়েছিল আমার শরিরের সব লাল। আজ আর মন মানতে ছাইছে না মনে হয় আজকেও আমি আমার মাথাই আঘাত করব আর তুই এসে দেখবি আমায়,পার্থক্য শুধু একটাই আজও আমার শরীরের রক্ত নীল। আর তোর শাড়ির রঙ লাল। সেদিন ওই যে সিনেমা হলে তুই কেমন ছেলেমানুষি করেছিলে আমি তোকে হাত ধরতে দিয়নি বলে মনে আছে তোর?? না বোধহয় সময়ের গ্যাঁড়াকল হইত তোকে ভুলতে শিখিয়েছে । সেদিন মনে হই সোমবার ছিল তুই আমার জন্য প্রথম শিবরাত্রির উপোষ করেছিলি…আজ হইত এগুলো তোর কাছে পড়ন্ত বিকেলের আল্লিস্য জাগানো ঘুমের কথার মত সন্ধে শেষে প্রদীপের আলোই পুড়ে গেছে হইত… কিন্তু আজও আমি ওই প্রাদিপের পলতের সাথে মিশে যাওয়া হারানো দিনের মিষ্টি পোড়া গন্ধ পাই। আজও দেখতে পাই তুই আলঘছে শাড়ি পরে শাঁক বাজাছিস তুলসী তলাই। ওই তো এখন শুনলাম বোধই… তবে কি তুই এলি আমার এই কুড়ে ঘরে ??? কথাই রে দেখতে পাছি নাতো। তুই কি লুকোচুরি খেলছিস আমার সাথে ??? এটা তোর বরাবরের ভালো লাগে আর আমাই ইছে করে কষ্ট দিতিস । তুই কি মনে করতে পারিস … সেদিন ওই শিতের বিকেল টা তে তুই সারাটা সমই লুকিয়েছিলি । আমি তোকে পাগলের মত খুজে ছিলাম …সন্ধে বেলায় শেয়ালের ডাকে ভয় পেয়ে খড় পালুইয়ের পেছন থেকে এসে আমাই জড়িয়ে ধরেছিলি , হইত তুই পরিক্ষা করছিলি আমাই আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি । আজ খুব কাঁদতে ইছে করছে যেমন তুই কাঁদতিস আমাই কাছে না পেলে। তুই ছোটো হইয়েও আমাকে কেমন শাশন করতিস আমি আড়ালে খুব আনন্দ প্রকাশ করতাম। সেবার পুজ়োর মাসে আমি ছিলাম না বলে শুনেছিলাম তুই নাকি লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদতিস ...। আজও কি তোর কান্না পায় আমার জন্য নাকি নতুনের সাথে মোহিত হয়েছিস.....................।!!!!
চল না আজ বেড়িয়ে আসি… তোর হাত ধরে আজ্ সারা টা রাত ঘুরব। একলা তাল গাছ টার তলা তেও দাঁড়াবো ,পলাশ নদীর সাথে দুটো গল্প করব… দুঃখ করিস না, ও তোকে ক্ষমা করে দেবে… আজ যাবি??? রামু কাকার বাড়িতে গোলাপ চুরি করতে। তুই দাড়িয়ে থাকবি আমি তোকে সব রঙের গোলাপ তুলে দেব একটা একটা করে… আর প্রান ভরে তোকে দেখব। আজ একবার যাবি ? ওই শাল জঙ্গল টাতে একবার শেয়াল টার সাথে দেখা করে আসব যার ডাকে তুই ভয় পেয়ে জড়িয়ে ধরেছিলি.। চল নারে আজ একবার বাবলা তলার মাঠ টা তে যেখানে তোকে আমি প্রথম দেখেছিলাম তুই কড়ি খেলছিলি সকাল এ মকর ডুব দিয়ে। তোর ওই ভেজা চুল আর লালস্যা ময় শরির আমায় ডুবিয়ে ছিল তিব্র ঘনত্বের তরলে। আজ একবার যাবি ?? পাঞ্ছু গোয়ালার ঘরে যে তোর মায়াভরা চিঠি গুলো নিয়ে আসত আমার ঘরে। আমার সকাল শুরু হত তোর চিঠি পড়ে। একবার যাবি খামার টা তে ??? তুই লুকবি …এবার দেখ ঠিক খুজে বের করব তোকে, একবার যেতে চাই ওই কুল গাছের ঝোপ টার আড়ালে যেখানে তুই আমাই গোপনে চুম্বন করতে চেয়েছিলি। রাখতে পারিনি সেদিন তোর আবদার,আজানা এক আতঙ্কে। আজ বড় ইছে করছে তোকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে। ঘেন্নায় মুখ সরিয়ে নিবি না তো ? আজ ভাবছি তোকে নিয়ে একটু তেমাথার মোড়ের বট গাছ তার তলায় যাব দোলনা টার উপরে তোকে আমি নিজে বসিয়ে দেব আর যতখন চাইবি তুই ততখন তোকে দোলাব। একবার যাবি ?? তোদের বাড়ির চিলে কোঠাই পায়রা গুলো কে একবার দেখে আসি … আজ একবার সাথি দের বড় বাড়িটার ছাদে উঠবো তোকে দুটো তারা দেখাব কারন জানতে চাস না!!!!!!!!! … কিরে কথা বল চুপ করে আছিস কেন ?? রাগ করেছিস এতদিন যাইনি বলে ?? এই দেখ কান ধরলাম আর যাব না তোকে ছেড়ে!!!! জানিস আজ ভুবনপুরের ওই দিক তাই মেলা বসেছে যাবি?? , তোকে পেট ভরে ঘুঘনি আর ফুচকা খায়াবো ,একটা সাদা রঙ্গের মালা কিনে দেব আর তোর পছন্দের একটা সাড়ি যেটা পরে থাকবি সব সময় আমার চোখের সামনে।
চোখ জড়িয়ে আসছে জানিনা কত খন আর লিখব । বড্ড তেষ্টা পেয়েছে … দে না রে একটু জল খাইইএ , মাথাটাও কেমন ব্যাথা …দিবি তুই তোর কোলে শুইইএ ঘুম পাড়িয়ে ?? হাত পা গুলো জান্ত্রনায় ছিঁড়ে যাছে দিবি একটু তেল মালিশ করে ?? আর যে পারছি না রে লিখতে একটু এসে আমার কলম ধর না !!!! না থাক তোর কষ্ট হবে ……।
দু বছর হল চলে গেছিস অন্যের হাত ধরে সুখের খোজে …। সমাজের তিক্ত নিয়ম আর নিজের কিছু না পারার জন্ত্রানায় নিয়ে আস্তে পারিনি তোকে………।
আজ আমার সময় নেই রে , অনেক দূর যেতে হবে,……জানি না এ চিঠি তোর কাছে পৌছবে কিনা, হইত বা আমার এই কুড়ে ঘরেই পড়ে থাকবে…। আমি জানি তুই আসবি একদিন , কাঁদিস না তুই … শুধু হাসবি আর আনন্দ করিস…।। আমি সব সময় থাকব ওই যে দুটো তারা দের মাঝে,আর তোর সন্তান হয়ে…
কতকিছু বকছি ,…।কিছুই জানি না্,… আজ……। সময় এল……।। সময়……… আসছি…… আসছি… !!!!!!!!!!!!!
তোর আদরের
প্র…তি……ম………!!!
বিঃ দ্রঃ – এটি একটি নিছক কল্পনা বাস্তবের সাথে এর কোন মিল নেই,চরিত্র গুলি ও কাল্পনিক ।
আজকের দিন টা তোর মনে আছে ... আজ সরস্বতী পূজা। সেদিন দুপুর বেলা মনে আছে তোর তোদের পাড়ার ঠাকুর প্যান্ডেলে তোকে আমি ভালবাসার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। তুই উত্তর দিসনি তখন আমায় । ভেবেছিলাম হয়তো আমি ভুল ছিলাম,কিন্তু বিকেলের নির্ভেজাল আকাশে যখন তুই ওই এক মাথা তাল গাছ টার তলায় এসে দাঁড়ালি ,তখন তোর লাজুক চোখ আর তোর গায়ের মিষ্টি গায়ের গন্ধ জানান দিচ্ছিল আমার সব প্রশ্নের উত্তর। আজ বিকেল থেকেই তোকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে।হইত এ আর কোন দিন ও সম্ভব না । হয়তো তুই আমাই আর কোনোদিন ই আদর করবি না দুখে আমায় আর জড়িয়ে ধরবি না। আর হয়তো আসবি না ওই পলাশ নদীর পাড়ে তোর নিবিড় গল্পের রাশি নিয়ে। মনে আছে তোর?? সেদিন আমি মাথায় চোট পেয়েছিলাম রক্তের বন্যা বইছিল আমার মাথা থেকে আর তোর নৈকট্য পাওয়ার জন্য হৃথপিন্দ ছিঁড়ে বেরোতে চাইছিল বিস্ফারিত হয়ে। মোহ হীন আবেগ সেদিন তোকে বোধহয় শিখিয়ে ছিল ভালবাসার প্রতিলিপি…। জানিস আজও আমার চোখে ভাসে তোর ওই দুঃখ জনক আকুন্ঠ অশ্রু ধারা …ভিজিয়ে দিছিল আমার শরিরের সব যন্ত্রণা। পুজ়োই তোর বাবার দেওয়া ওই নীল সাড়িটা তুই ছিঁড়ে ফেলেছিলি আমার মাথাই বাঁধবি বলে। সেদিন ওই নীল মুছিয়ে দিয়েছিল আমার শরিরের সব লাল। আজ আর মন মানতে ছাইছে না মনে হয় আজকেও আমি আমার মাথাই আঘাত করব আর তুই এসে দেখবি আমায়,পার্থক্য শুধু একটাই আজও আমার শরীরের রক্ত নীল। আর তোর শাড়ির রঙ লাল। সেদিন ওই যে সিনেমা হলে তুই কেমন ছেলেমানুষি করেছিলে আমি তোকে হাত ধরতে দিয়নি বলে মনে আছে তোর?? না বোধহয় সময়ের গ্যাঁড়াকল হইত তোকে ভুলতে শিখিয়েছে । সেদিন মনে হই সোমবার ছিল তুই আমার জন্য প্রথম শিবরাত্রির উপোষ করেছিলি…আজ হইত এগুলো তোর কাছে পড়ন্ত বিকেলের আল্লিস্য জাগানো ঘুমের কথার মত সন্ধে শেষে প্রদীপের আলোই পুড়ে গেছে হইত… কিন্তু আজও আমি ওই প্রাদিপের পলতের সাথে মিশে যাওয়া হারানো দিনের মিষ্টি পোড়া গন্ধ পাই। আজও দেখতে পাই তুই আলঘছে শাড়ি পরে শাঁক বাজাছিস তুলসী তলাই। ওই তো এখন শুনলাম বোধই… তবে কি তুই এলি আমার এই কুড়ে ঘরে ??? কথাই রে দেখতে পাছি নাতো। তুই কি লুকোচুরি খেলছিস আমার সাথে ??? এটা তোর বরাবরের ভালো লাগে আর আমাই ইছে করে কষ্ট দিতিস । তুই কি মনে করতে পারিস … সেদিন ওই শিতের বিকেল টা তে তুই সারাটা সমই লুকিয়েছিলি । আমি তোকে পাগলের মত খুজে ছিলাম …সন্ধে বেলায় শেয়ালের ডাকে ভয় পেয়ে খড় পালুইয়ের পেছন থেকে এসে আমাই জড়িয়ে ধরেছিলি , হইত তুই পরিক্ষা করছিলি আমাই আমি তোকে কতোটা ভালোবাসি । আজ খুব কাঁদতে ইছে করছে যেমন তুই কাঁদতিস আমাই কাছে না পেলে। তুই ছোটো হইয়েও আমাকে কেমন শাশন করতিস আমি আড়ালে খুব আনন্দ প্রকাশ করতাম। সেবার পুজ়োর মাসে আমি ছিলাম না বলে শুনেছিলাম তুই নাকি লুকিয়ে লুকিয়ে কাঁদতিস ...। আজও কি তোর কান্না পায় আমার জন্য নাকি নতুনের সাথে মোহিত হয়েছিস.....................।!!!!
চল না আজ বেড়িয়ে আসি… তোর হাত ধরে আজ্ সারা টা রাত ঘুরব। একলা তাল গাছ টার তলা তেও দাঁড়াবো ,পলাশ নদীর সাথে দুটো গল্প করব… দুঃখ করিস না, ও তোকে ক্ষমা করে দেবে… আজ যাবি??? রামু কাকার বাড়িতে গোলাপ চুরি করতে। তুই দাড়িয়ে থাকবি আমি তোকে সব রঙের গোলাপ তুলে দেব একটা একটা করে… আর প্রান ভরে তোকে দেখব। আজ একবার যাবি ? ওই শাল জঙ্গল টাতে একবার শেয়াল টার সাথে দেখা করে আসব যার ডাকে তুই ভয় পেয়ে জড়িয়ে ধরেছিলি.। চল নারে আজ একবার বাবলা তলার মাঠ টা তে যেখানে তোকে আমি প্রথম দেখেছিলাম তুই কড়ি খেলছিলি সকাল এ মকর ডুব দিয়ে। তোর ওই ভেজা চুল আর লালস্যা ময় শরির আমায় ডুবিয়ে ছিল তিব্র ঘনত্বের তরলে। আজ একবার যাবি ?? পাঞ্ছু গোয়ালার ঘরে যে তোর মায়াভরা চিঠি গুলো নিয়ে আসত আমার ঘরে। আমার সকাল শুরু হত তোর চিঠি পড়ে। একবার যাবি খামার টা তে ??? তুই লুকবি …এবার দেখ ঠিক খুজে বের করব তোকে, একবার যেতে চাই ওই কুল গাছের ঝোপ টার আড়ালে যেখানে তুই আমাই গোপনে চুম্বন করতে চেয়েছিলি। রাখতে পারিনি সেদিন তোর আবদার,আজানা এক আতঙ্কে। আজ বড় ইছে করছে তোকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে। ঘেন্নায় মুখ সরিয়ে নিবি না তো ? আজ ভাবছি তোকে নিয়ে একটু তেমাথার মোড়ের বট গাছ তার তলায় যাব দোলনা টার উপরে তোকে আমি নিজে বসিয়ে দেব আর যতখন চাইবি তুই ততখন তোকে দোলাব। একবার যাবি ?? তোদের বাড়ির চিলে কোঠাই পায়রা গুলো কে একবার দেখে আসি … আজ একবার সাথি দের বড় বাড়িটার ছাদে উঠবো তোকে দুটো তারা দেখাব কারন জানতে চাস না!!!!!!!!! … কিরে কথা বল চুপ করে আছিস কেন ?? রাগ করেছিস এতদিন যাইনি বলে ?? এই দেখ কান ধরলাম আর যাব না তোকে ছেড়ে!!!! জানিস আজ ভুবনপুরের ওই দিক তাই মেলা বসেছে যাবি?? , তোকে পেট ভরে ঘুঘনি আর ফুচকা খায়াবো ,একটা সাদা রঙ্গের মালা কিনে দেব আর তোর পছন্দের একটা সাড়ি যেটা পরে থাকবি সব সময় আমার চোখের সামনে।
চোখ জড়িয়ে আসছে জানিনা কত খন আর লিখব । বড্ড তেষ্টা পেয়েছে … দে না রে একটু জল খাইইএ , মাথাটাও কেমন ব্যাথা …দিবি তুই তোর কোলে শুইইএ ঘুম পাড়িয়ে ?? হাত পা গুলো জান্ত্রনায় ছিঁড়ে যাছে দিবি একটু তেল মালিশ করে ?? আর যে পারছি না রে লিখতে একটু এসে আমার কলম ধর না !!!! না থাক তোর কষ্ট হবে ……।
দু বছর হল চলে গেছিস অন্যের হাত ধরে সুখের খোজে …। সমাজের তিক্ত নিয়ম আর নিজের কিছু না পারার জন্ত্রানায় নিয়ে আস্তে পারিনি তোকে………।
আজ আমার সময় নেই রে , অনেক দূর যেতে হবে,……জানি না এ চিঠি তোর কাছে পৌছবে কিনা, হইত বা আমার এই কুড়ে ঘরেই পড়ে থাকবে…। আমি জানি তুই আসবি একদিন , কাঁদিস না তুই … শুধু হাসবি আর আনন্দ করিস…।। আমি সব সময় থাকব ওই যে দুটো তারা দের মাঝে,আর তোর সন্তান হয়ে…
কতকিছু বকছি ,…।কিছুই জানি না্,… আজ……। সময় এল……।। সময়……… আসছি…… আসছি… !!!!!!!!!!!!!
তোর আদরের
প্র…তি……ম………!!!
বিঃ দ্রঃ – এটি একটি নিছক কল্পনা বাস্তবের সাথে এর কোন মিল নেই,চরিত্র গুলি ও কাল্পনিক ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অ ২৯/০৭/২০১৫
-
তরীকুল ইসলাম সৈকত ২৪/০৭/২০১৫বেশ লাগল।
-
অভিষেক মিত্র ১৩/০৭/২০১৫বেশ লাগলো।
আবেগী লেখা ।