দেখে শেখা কিছু কথা
সফলতা, শক্তি বা সামর্থ্যই এখন সব কিছু। স্নেহ, প্রেম বা শ্রদ্ধা দিয়ে এখন কিছু আশা করা যায় না। আর বন্ধুত্ত্ব কিংবা আত্মিকতা সেতো অনেক পুরানো ভাবনা। সব কিছুই আদান প্রদানে সীমাবদ্ধো। সবাই শুধু নিজের স্বার্থ খুজে বেড়ায়। স্বার্থ আর প্রয়োজনের কাছেই সকল সম্পর্ক মাথানত। সত্যিকারের প্রিয়জন হবার বা পাবার সুযোগ বোদহয় এই সময়ে নাই।
দিন শেষে সবাই একা, যদি না সে স্বার্থপর হয়। এমন এক বাস্তবতায় বাস আমাদের, যেখানে শুধু প্রয়োজনই সব।হেরে যাবার পিছনেও যে জয়ের চেষ্টা থাকতে পারে, সেটা মূল্যহীন।
বিষন্নতার হোক কিংবা অসুস্থতা। এটা পুরাটাই দুর্বলতা, কেবল চেপেই যেতে হবে। এটা ঠিক, যুদ্ধটা সব সময় নিজের, নিজেকেই করতে হয় এবং সেটা নীরবে। কিন্তু তারপরও নিজের জন্য কিছু থাকা উচিত, নিজের জন্য কেউ থাকা উচিত।
শূন্য বিছানা, প্লেট শূন্য খাবার টেবিলের চেয়েও একদম ভিতরের শূন্যতাটা কঠিন। রাত জেগে একা খেলা তো দেখা যায়। খেলা শেষে আনন্দটা আর ভাগ কি করা যায় .!!
আমাদের শিক্ষা, চর্চা, ভাবনার বাস্তবতার উল্টো দিকে জীবনে গ্রহন করার উপলবদ্ধিটা খুব আলাদা। শারীরিকভাবে পাশে থাকার সম্পর্কের চেয়ে, মানসিকভাবে পাশে থাকাটাই সম্পর্কের ভিত্তি হবার কথা। সেই বাস্তবতা থেকে এই সময়, সংসার আর সমাজ সবাই বের হয়ে এসেছে।
আমাদের আধুনিকতার মোড়কে, সমতা বিচারের কাঠ গোড়ায় কখনও কখনও মানবিকতা দৈন্যতায় পরে।
আমাদের সমাজ বাস্তবতায়- বহুকালের অবহেলায় বেঁচে থাকা, শূন্যতা, অনুভূতির শীতলতা, রঙগুলো ভোঁতা হয়ে আসা, স্বাদগুলো তেতো হয়ে আসলেও নোনাজল চলবে না। ঝাপসা চোখ মেনে নেয়া হবে না। যদি তুমি পুরুষ হও।
অন্যের জন্যই বাচতে হবে। অন্যকেউ তোমার জন্য হবে না। লেন্সটা অকেজো হয়ে পড়লেও, পুছে নিতে হবে নিজের। এটাই তো পুরুষ।
নারী পুরুষের যে অলিখিত সামাজিক সংগা তা মানুষ হওয়া থেকে তো মানুষকে দুরেই ঠেলে দেয়। তাতে কি যায় আসে। দিন শেষ "সফলতা দরকার, সফলদেরই দরকার"। তা সে সমাজে হোক, সংসারে হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রেও।
সারা জীবন নির্লুপ্তের মত করে যাওয়া। নিজের স্বপ্ন থেকে বের হওয়া। এটাই দ্বায়িত্ব। দিন শেষে সকল দায় দ্বায়িত্বের অংক মিলিয়ে আবার মাপকাঠিতে ব্যাক্তিগত সফলতা। হবে না.? ঘাটতি হবে.!! তবে চরম অসময়েও হাত ছাড়াতে হবে।।
জীবনের একমাত্র শান্তি, স্বস্তি, রক্তের বাধন থেকেও দুরে থাকতে হবে। জীবনে ব্যার্থতায় যে দায় তা কোনো দোয়াতে মিটবে না। কোনো দোয়াও সাথে থাকে না।
কেউ না জানুক, প্রতিটা মানুষ নিজে তো জানে সে নিজে কি চায় বা কি করেছে।
আর আমাদের মোগলী"রা তো আছেই। বাথরুমে উকি মেরে, নিজের স্বপ্ন সাজিয়ে নেবে। তারপর হরেক গল্পের বাহার। যে পরিমান জিপিএ৫ বাড়ছে, সে পরিমান মোগলী কমছে না। আসলে, মোগলী"রা জংগল থেকে বের হয়ে দামী পোষাক জরালে দুর থেকে টমক্রুজ হয়ত মনে হবে। কিন্তু কাছে এসে মুখ খুললে যে গন্ধ বের হবে, তা থেকে দীর্ঘ্যকালীন দাত ব্রাশের চর্চা ছাড়া মুক্তি মিলবে না।
যাই হোক, মোগলীরা নিজের দায় বুঝে নেক।
কারন এযুগে সংগ্রামে স্বাধীনতা আসেনা। তা রাষ্ট্র, সমাজ, জীবন, মন সকল ক্ষেত্রে সত্য। এই সত্য মানতে হবে। স্নেহ, প্রেম, শ্রদ্ধা শুধুই দুর্বলতা। আদান প্রদানের সমতা অথবা নিজের শক্তি আর স্বামর্থ্যের উচ্চতাই জীবনে শান্তির প্রতিক।
দিন শেষে সবাই একা, যদি না সে স্বার্থপর হয়। এমন এক বাস্তবতায় বাস আমাদের, যেখানে শুধু প্রয়োজনই সব।হেরে যাবার পিছনেও যে জয়ের চেষ্টা থাকতে পারে, সেটা মূল্যহীন।
বিষন্নতার হোক কিংবা অসুস্থতা। এটা পুরাটাই দুর্বলতা, কেবল চেপেই যেতে হবে। এটা ঠিক, যুদ্ধটা সব সময় নিজের, নিজেকেই করতে হয় এবং সেটা নীরবে। কিন্তু তারপরও নিজের জন্য কিছু থাকা উচিত, নিজের জন্য কেউ থাকা উচিত।
শূন্য বিছানা, প্লেট শূন্য খাবার টেবিলের চেয়েও একদম ভিতরের শূন্যতাটা কঠিন। রাত জেগে একা খেলা তো দেখা যায়। খেলা শেষে আনন্দটা আর ভাগ কি করা যায় .!!
আমাদের শিক্ষা, চর্চা, ভাবনার বাস্তবতার উল্টো দিকে জীবনে গ্রহন করার উপলবদ্ধিটা খুব আলাদা। শারীরিকভাবে পাশে থাকার সম্পর্কের চেয়ে, মানসিকভাবে পাশে থাকাটাই সম্পর্কের ভিত্তি হবার কথা। সেই বাস্তবতা থেকে এই সময়, সংসার আর সমাজ সবাই বের হয়ে এসেছে।
আমাদের আধুনিকতার মোড়কে, সমতা বিচারের কাঠ গোড়ায় কখনও কখনও মানবিকতা দৈন্যতায় পরে।
আমাদের সমাজ বাস্তবতায়- বহুকালের অবহেলায় বেঁচে থাকা, শূন্যতা, অনুভূতির শীতলতা, রঙগুলো ভোঁতা হয়ে আসা, স্বাদগুলো তেতো হয়ে আসলেও নোনাজল চলবে না। ঝাপসা চোখ মেনে নেয়া হবে না। যদি তুমি পুরুষ হও।
অন্যের জন্যই বাচতে হবে। অন্যকেউ তোমার জন্য হবে না। লেন্সটা অকেজো হয়ে পড়লেও, পুছে নিতে হবে নিজের। এটাই তো পুরুষ।
নারী পুরুষের যে অলিখিত সামাজিক সংগা তা মানুষ হওয়া থেকে তো মানুষকে দুরেই ঠেলে দেয়। তাতে কি যায় আসে। দিন শেষ "সফলতা দরকার, সফলদেরই দরকার"। তা সে সমাজে হোক, সংসারে হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রেও।
সারা জীবন নির্লুপ্তের মত করে যাওয়া। নিজের স্বপ্ন থেকে বের হওয়া। এটাই দ্বায়িত্ব। দিন শেষে সকল দায় দ্বায়িত্বের অংক মিলিয়ে আবার মাপকাঠিতে ব্যাক্তিগত সফলতা। হবে না.? ঘাটতি হবে.!! তবে চরম অসময়েও হাত ছাড়াতে হবে।।
জীবনের একমাত্র শান্তি, স্বস্তি, রক্তের বাধন থেকেও দুরে থাকতে হবে। জীবনে ব্যার্থতায় যে দায় তা কোনো দোয়াতে মিটবে না। কোনো দোয়াও সাথে থাকে না।
কেউ না জানুক, প্রতিটা মানুষ নিজে তো জানে সে নিজে কি চায় বা কি করেছে।
আর আমাদের মোগলী"রা তো আছেই। বাথরুমে উকি মেরে, নিজের স্বপ্ন সাজিয়ে নেবে। তারপর হরেক গল্পের বাহার। যে পরিমান জিপিএ৫ বাড়ছে, সে পরিমান মোগলী কমছে না। আসলে, মোগলী"রা জংগল থেকে বের হয়ে দামী পোষাক জরালে দুর থেকে টমক্রুজ হয়ত মনে হবে। কিন্তু কাছে এসে মুখ খুললে যে গন্ধ বের হবে, তা থেকে দীর্ঘ্যকালীন দাত ব্রাশের চর্চা ছাড়া মুক্তি মিলবে না।
যাই হোক, মোগলীরা নিজের দায় বুঝে নেক।
কারন এযুগে সংগ্রামে স্বাধীনতা আসেনা। তা রাষ্ট্র, সমাজ, জীবন, মন সকল ক্ষেত্রে সত্য। এই সত্য মানতে হবে। স্নেহ, প্রেম, শ্রদ্ধা শুধুই দুর্বলতা। আদান প্রদানের সমতা অথবা নিজের শক্তি আর স্বামর্থ্যের উচ্চতাই জীবনে শান্তির প্রতিক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৫/০৯/২০১৯সুন্দর