কালকেউটের বিষে রক্ষক বেহুশে
প্রকৃতির মাঝে মানুষ অনেক সহজাত,মস্তিষ্ক নগ্ন;
নগরায়ন হয় হুঁশের
বেহুশ হয় প্রেতাত্মা,হিংস্র পিচাশ।
মেয়ে তোমার হাসিমুখ কিংবা সামান্য প্রতিক্রিয়া স্বপ্ন হিসেবে নেয় পুরুষ,
আমি জানি না! আমি এর বিপরীতমুখী কিনা।
মানুষ তো বৈকালও উপভোগ করে আবার কুয়াশাঢাকা ভোর সৃজনশীলতায় মেনে নেয়,
আসলে দু’টি-ই ধোঁয়াশা, কৃষ্ণবর্ণ রূপ থমকে যাওয়ার গল্প গাথে।
কিছু মানুষ সেই গল্পগুচ্ছ স্বযত্নে লালন করে।
আমি সেই মানুষ, যে তোমার সুখগল্প কিংবা কষ্টগল্পের ধারক;
বাহকও হতে চাই।
সবটুকুই আমার কল্পনার অঙ্গরাজ্যে।
এই অঙ্গরাজ্য খণ্ডিত হয় বিশ্রামে,ঘুমের নাক ডাকায়;
ধ্বংস বাজে কানে
পিচাশ শামুক,ছিড়ে খায় উড়ন্ত শকুন।
সমান্তরাল কক্ষপথে চলতে গিয়ে হোচট খায় সংক্রামক জীবন,
ভুলে যাই নিজের অস্তিত্ব, হারিয়ে ফেলি স্বকিয়তা।
বিলিন হয়ে সমস্ত নিরবতা, কক্ষপথ তোমাতে স্থির হয়ে আছে,
এবার একটি বক্ররেখায় ধাবিত হতে চাই,
সংক্রামক জীবন থিতু হবে অত্যাবশকীয় বক্রকেশী মাধুর্য তে;
শতাব্দীর পূর্নাঙ্গ অস্তিত্ব জমা আছে তোমার কোষাগারে,
ভাগ্যবান এবং মানসিক ধণী ব্যক্তির সম্পদ তুমি।
বেজে উঠুক তৃপ্তিবিধান, যতটুকু কাঙ্খিত স্বপ্নালু শাপলার মূলকে ফোটে।
আমি পরিষ্কার জলে স্ব-আরোপিত বদ্ধ সংকটে;
ঘোলা হয়ে চোখ
মিশ্র লংকাফোড়ন চোখে ছিটাই।
যে অতৃপ্তি নিয়ে চলে গেছে বহুদূর সমুদ্র মাঝে,তারে কি করে ফেরাই?
প্রেম ফোটেনি বাগানে, হাঁটাহাঁটি তো তবুও অনর্থক পুঁজি।
চোখে ছানি পরেছে,কিতাব উল্টানো যায় না, অর্থ তো ঢের কালকেউটে সাপ!
যে বাগানে ফুল নেই, মালি'কে দংশনে পুরে দেয় বিষাক্ত লেজ।
তুমি পালাও আরো বহুদূর!
এই বিষ ছোঁয়াচে, তার চেয়ে বরং তেষ্টা মেটাও মিষ্টি জলে।
এবারের মত বেঁচে গেলে,নাবিক পেলে,পার হলে যমদূত!
আমার নিভু চক্ষু আকাশ দেখিতে দেখিতে একফোটা লোনা জল ফেলে,ছটফটায়!
এতকালের রক্ষক যে ভক্ষক হতে পারলো না!
স্টারলিং লন্ড্রী লিমিটেড
৬-৬-২০২০
নগরায়ন হয় হুঁশের
বেহুশ হয় প্রেতাত্মা,হিংস্র পিচাশ।
মেয়ে তোমার হাসিমুখ কিংবা সামান্য প্রতিক্রিয়া স্বপ্ন হিসেবে নেয় পুরুষ,
আমি জানি না! আমি এর বিপরীতমুখী কিনা।
মানুষ তো বৈকালও উপভোগ করে আবার কুয়াশাঢাকা ভোর সৃজনশীলতায় মেনে নেয়,
আসলে দু’টি-ই ধোঁয়াশা, কৃষ্ণবর্ণ রূপ থমকে যাওয়ার গল্প গাথে।
কিছু মানুষ সেই গল্পগুচ্ছ স্বযত্নে লালন করে।
আমি সেই মানুষ, যে তোমার সুখগল্প কিংবা কষ্টগল্পের ধারক;
বাহকও হতে চাই।
সবটুকুই আমার কল্পনার অঙ্গরাজ্যে।
এই অঙ্গরাজ্য খণ্ডিত হয় বিশ্রামে,ঘুমের নাক ডাকায়;
ধ্বংস বাজে কানে
পিচাশ শামুক,ছিড়ে খায় উড়ন্ত শকুন।
সমান্তরাল কক্ষপথে চলতে গিয়ে হোচট খায় সংক্রামক জীবন,
ভুলে যাই নিজের অস্তিত্ব, হারিয়ে ফেলি স্বকিয়তা।
বিলিন হয়ে সমস্ত নিরবতা, কক্ষপথ তোমাতে স্থির হয়ে আছে,
এবার একটি বক্ররেখায় ধাবিত হতে চাই,
সংক্রামক জীবন থিতু হবে অত্যাবশকীয় বক্রকেশী মাধুর্য তে;
শতাব্দীর পূর্নাঙ্গ অস্তিত্ব জমা আছে তোমার কোষাগারে,
ভাগ্যবান এবং মানসিক ধণী ব্যক্তির সম্পদ তুমি।
বেজে উঠুক তৃপ্তিবিধান, যতটুকু কাঙ্খিত স্বপ্নালু শাপলার মূলকে ফোটে।
আমি পরিষ্কার জলে স্ব-আরোপিত বদ্ধ সংকটে;
ঘোলা হয়ে চোখ
মিশ্র লংকাফোড়ন চোখে ছিটাই।
যে অতৃপ্তি নিয়ে চলে গেছে বহুদূর সমুদ্র মাঝে,তারে কি করে ফেরাই?
প্রেম ফোটেনি বাগানে, হাঁটাহাঁটি তো তবুও অনর্থক পুঁজি।
চোখে ছানি পরেছে,কিতাব উল্টানো যায় না, অর্থ তো ঢের কালকেউটে সাপ!
যে বাগানে ফুল নেই, মালি'কে দংশনে পুরে দেয় বিষাক্ত লেজ।
তুমি পালাও আরো বহুদূর!
এই বিষ ছোঁয়াচে, তার চেয়ে বরং তেষ্টা মেটাও মিষ্টি জলে।
এবারের মত বেঁচে গেলে,নাবিক পেলে,পার হলে যমদূত!
আমার নিভু চক্ষু আকাশ দেখিতে দেখিতে একফোটা লোনা জল ফেলে,ছটফটায়!
এতকালের রক্ষক যে ভক্ষক হতে পারলো না!
স্টারলিং লন্ড্রী লিমিটেড
৬-৬-২০২০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইতি হালদার ০৭/০৬/২০২০দারুণ লেখা হে কবি । শুভকামনা রইল .........
-
মোঃ হাবিবুল হক চয়ন (নিরব নির্বাসন) ০৭/০৬/২০২০চমৎকার লেখনী
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ০৭/০৬/২০২০বেশ ভালো লেগেছে প্রিয় কবি।
-
রহমতুল্লাহ লিখন ০৭/০৬/২০২০দারুন
-
ফয়জুল মহী ০৬/০৬/২০২০অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৬/০৬/২০২০ভালো।