সন্ন্যাসীর বৃথা চেষ্টায় সন্ন্যাসীনীর এ কোন রূপ
সন্ন্যাসীনী তুমি;
কোন এক অগোছালো সন্ধ্যায় হাটতে বেরিয়েছিলাম অজানায়,
কিছুটা তাগিদের যোগান ছিলো তবু নীড়ে ফেরার।
তোমাতে দেখিলাম বসতি গেঁড়ুয়া আর আমার তাগিদ ধোঁয়ার ন্যায় কুন্ডলী পাকাতে পাকাতে উধাও!
অনেক কিছু ভেবেছি তার কিছুটা পলি মাটিতে খোদাই করার চেষ্টাও করেছি,অগোছালো ভাবে কেটেকুটেও দিয়েছি অনেকটা,
যা হয় না তার শুরুটাও বিরক্তিকর!
এ সবই ছিলো সন্ন্যাসী হওয়ার প্রস্তুতিপত্র।
কোন এক গহীন রাত্তিরে জোৎস্না দেখবো বলে উপবাস করেছি,বাঁশবাগানে শুকনো পাতার উপর শব্দ করে হেটেছি ভয় কাটানোর জন্য,
এর পর জারুল,ঝাউ,বটবৃক্ষতট,কেওয়াবন পেরিয়ে নদীর পাড়ের সেই খোলা মাঠে জোৎস্নার সাথে আমি দাড়িয়ে,
উপলব্ধির সামান্য তেষ্টা মিটলো তাহলে!
তেষ্টাটা প্রশ্নবিদ্ধ,ধরতে পারছি না; দৃষ্টি যে অগোচরে মনের অন্তরালে প্রবেশ করে আছে,
এখানের কিছু তারকা,সন্ন্যাসীকে ধরিয়ে দিল মর্মবাণী,
এ অজানায় উড়াল দেয়ার আগে আমি তাই ভিন্নতায় আকা সন্ন্যাসী।
এই কলুষিত মিঠে পথ হাতড়ে খোঁজার অবলম্বনে আন্তর্বদ্ধ এক সন্ন্যাসীনীর দু-চোখ ভরা স্বপ্ন দরকার।
কোন এক নদীর ভাঙা পাড়ে নতুন করে গড়বে চর,সন্ন্যাসীনী জোৎস্না নামবে চিকচিকে বালুতটে;
হেথায় তোমার নূপুরে বাধা পায়ের ছাপ স্পষ্ট,
গা ছমছমে রহস্যময়তা আমার পিলে চমকে উঠবে,
উবু হয়ে নোনা পানি গিলতে থাকবো তবু চোখ স্থির রাখার অভিপ্রায় নিয়ে সন্ন্যাসী বলে যাবে,
জোৎস্না রাতের ঝিঁঝিপোকারা অনবরত ডাকছে তোমায়
এপাড় থেকে ওপাড়ে।
তুমি কোন রূপে ক্লান্ত হবে আমার চোখে!
নিরিবিলি,নবীনগর
২২-৫-২০২০
যাত্রাবাড়ী
২৯-৩-২০১৪
কোন এক অগোছালো সন্ধ্যায় হাটতে বেরিয়েছিলাম অজানায়,
কিছুটা তাগিদের যোগান ছিলো তবু নীড়ে ফেরার।
তোমাতে দেখিলাম বসতি গেঁড়ুয়া আর আমার তাগিদ ধোঁয়ার ন্যায় কুন্ডলী পাকাতে পাকাতে উধাও!
অনেক কিছু ভেবেছি তার কিছুটা পলি মাটিতে খোদাই করার চেষ্টাও করেছি,অগোছালো ভাবে কেটেকুটেও দিয়েছি অনেকটা,
যা হয় না তার শুরুটাও বিরক্তিকর!
এ সবই ছিলো সন্ন্যাসী হওয়ার প্রস্তুতিপত্র।
কোন এক গহীন রাত্তিরে জোৎস্না দেখবো বলে উপবাস করেছি,বাঁশবাগানে শুকনো পাতার উপর শব্দ করে হেটেছি ভয় কাটানোর জন্য,
এর পর জারুল,ঝাউ,বটবৃক্ষতট,কেওয়াবন পেরিয়ে নদীর পাড়ের সেই খোলা মাঠে জোৎস্নার সাথে আমি দাড়িয়ে,
উপলব্ধির সামান্য তেষ্টা মিটলো তাহলে!
তেষ্টাটা প্রশ্নবিদ্ধ,ধরতে পারছি না; দৃষ্টি যে অগোচরে মনের অন্তরালে প্রবেশ করে আছে,
এখানের কিছু তারকা,সন্ন্যাসীকে ধরিয়ে দিল মর্মবাণী,
এ অজানায় উড়াল দেয়ার আগে আমি তাই ভিন্নতায় আকা সন্ন্যাসী।
এই কলুষিত মিঠে পথ হাতড়ে খোঁজার অবলম্বনে আন্তর্বদ্ধ এক সন্ন্যাসীনীর দু-চোখ ভরা স্বপ্ন দরকার।
কোন এক নদীর ভাঙা পাড়ে নতুন করে গড়বে চর,সন্ন্যাসীনী জোৎস্না নামবে চিকচিকে বালুতটে;
হেথায় তোমার নূপুরে বাধা পায়ের ছাপ স্পষ্ট,
গা ছমছমে রহস্যময়তা আমার পিলে চমকে উঠবে,
উবু হয়ে নোনা পানি গিলতে থাকবো তবু চোখ স্থির রাখার অভিপ্রায় নিয়ে সন্ন্যাসী বলে যাবে,
জোৎস্না রাতের ঝিঁঝিপোকারা অনবরত ডাকছে তোমায়
এপাড় থেকে ওপাড়ে।
তুমি কোন রূপে ক্লান্ত হবে আমার চোখে!
নিরিবিলি,নবীনগর
২২-৫-২০২০
যাত্রাবাড়ী
২৯-৩-২০১৪
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কুমারেশ সরদার ২৩/০৫/২০২০শাবাশ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ২৩/০৫/২০২০Nice...
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২২/০৫/২০২০fabulous write
-
ফয়জুল মহী ২২/০৫/২০২০বস্তুনিষ্ঠ প্রকাশ