ডিণ্ডিমের তালে বন্ধু এলে ম্রিয়মাণ
সদ্ভবে তোমায় নিয়ে কি লিখবো তা ডিণ্ডিমের শব্দে ঘুরে মস্তিষ্কের তারে,
একদা বাঙালি নারীবেশ,শাড়ির গোছা কোমড়ে গোঁজা ম্রিয়মাণ একখান ধূসররঙের ছবিতে চোখ আটকে গেল,
মুখাবয়ব-বইয়ের পাতায়!
নীবিবন্ধ নিবিড়ে পরিচর্যা করা মানসিক আবদার ধারণ করে নিজের মাঝে রাখা যায় না,
তোমায় আরজ করলাম কবির দুনিয়ায়,প্রচলিত ঢঙে।
হাত বাড়িয়ে আকাশ ছুঁতে ছুঁতে তুমি আমায় চাদর দিলে মায়ারথের,
প্রেম নাকি বন্ধুত্বের খড়গ,প্রথমা সুরে গম্য চিবোয় রঙিন খাম।
পরস্পর বৈমাত্রেয় বুঝতে পারায় চলন হয় সোজা গতিপথ,এ এক বন্ধুত্ব!
তোমায় মুগ্ধতা আছে পাতালের অক্টোপাসের মত,জলজ শ্যাওলার দোলে,নীলজলে।
তোমাতে দেখিনি সূর্য গহ্বর, বিদ্বেষের তীর ছোড়া ধনুক!
একপরশ মন আছে শান্ত নদীর মতন; হয়তো এই মনও ঢেউয়ে উত্তাল হয় কিন্তু উত্তাপ ছড়ায় না,
বিকিকিনি এই তথাসময়ে নিজেকে পরিপাটি করার মানেটা,একাকীত্বের অবসান।
বিধাতা-ই মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করে প্রেমের তীব্রতা ঢেলে দেয়,
তুমি ঘরনীর মেজাজ রপ্তে,হয়ে উঠলে বাঁশঝাড়ের জোনাকি,নিভু আলোর মাঝে বিশুদ্ধ কুহুরব।
ছেড়া বন্ধুত্বের পাতায় পাতায় রব উঠুক বসন্ত ঋতুর,
তুলির আঁচড়ে আঁকা হোক শূদ্র দরদ,দশভুজা হয়ে দেখা দাও কারো কুঠিরে,
তপ্তদাহে আমরা পরস্পর বন্ধু হয়ে রই চাঁদ-তারা সমেত।
বিঃদ্রঃ এই কবিতাটা আমার এক মেয়ে বন্ধুকে উৎসর্গ করে লেখা। সে চেয়েছিল তাকে নিয়ে যেন একটা কবিতা লিখি।এটা তাকে নিয়ে লেখা দ্বিতীয় কবিতা।
সুখি হও আফসানা আরিশা
নিরিবিলি, নবীনগর
১৫-৫-২০২০
একদা বাঙালি নারীবেশ,শাড়ির গোছা কোমড়ে গোঁজা ম্রিয়মাণ একখান ধূসররঙের ছবিতে চোখ আটকে গেল,
মুখাবয়ব-বইয়ের পাতায়!
নীবিবন্ধ নিবিড়ে পরিচর্যা করা মানসিক আবদার ধারণ করে নিজের মাঝে রাখা যায় না,
তোমায় আরজ করলাম কবির দুনিয়ায়,প্রচলিত ঢঙে।
হাত বাড়িয়ে আকাশ ছুঁতে ছুঁতে তুমি আমায় চাদর দিলে মায়ারথের,
প্রেম নাকি বন্ধুত্বের খড়গ,প্রথমা সুরে গম্য চিবোয় রঙিন খাম।
পরস্পর বৈমাত্রেয় বুঝতে পারায় চলন হয় সোজা গতিপথ,এ এক বন্ধুত্ব!
তোমায় মুগ্ধতা আছে পাতালের অক্টোপাসের মত,জলজ শ্যাওলার দোলে,নীলজলে।
তোমাতে দেখিনি সূর্য গহ্বর, বিদ্বেষের তীর ছোড়া ধনুক!
একপরশ মন আছে শান্ত নদীর মতন; হয়তো এই মনও ঢেউয়ে উত্তাল হয় কিন্তু উত্তাপ ছড়ায় না,
বিকিকিনি এই তথাসময়ে নিজেকে পরিপাটি করার মানেটা,একাকীত্বের অবসান।
বিধাতা-ই মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করে প্রেমের তীব্রতা ঢেলে দেয়,
তুমি ঘরনীর মেজাজ রপ্তে,হয়ে উঠলে বাঁশঝাড়ের জোনাকি,নিভু আলোর মাঝে বিশুদ্ধ কুহুরব।
ছেড়া বন্ধুত্বের পাতায় পাতায় রব উঠুক বসন্ত ঋতুর,
তুলির আঁচড়ে আঁকা হোক শূদ্র দরদ,দশভুজা হয়ে দেখা দাও কারো কুঠিরে,
তপ্তদাহে আমরা পরস্পর বন্ধু হয়ে রই চাঁদ-তারা সমেত।
বিঃদ্রঃ এই কবিতাটা আমার এক মেয়ে বন্ধুকে উৎসর্গ করে লেখা। সে চেয়েছিল তাকে নিয়ে যেন একটা কবিতা লিখি।এটা তাকে নিয়ে লেখা দ্বিতীয় কবিতা।
সুখি হও আফসানা আরিশা
নিরিবিলি, নবীনগর
১৫-৫-২০২০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ১৭/০৫/২০২০দারুন দারুন....
-
অধীতি ১৭/০৫/২০২০বাহ!
সে ধন্য,সে অমর হোক বন্ধুত্বে। -
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৬/০৫/২০২০বাঃ
-
ফয়জুল মহী ১৬/০৫/২০২০সাবলীল সুন্দর উপস্থাপন ।
-
বোরহানুল ইসলাম লিটন ১৬/০৫/২০২০বেশ ভালো লেগেছে।