ইন্দু
আমি নিতান্তই নিজের অজানন্তে তাহাকে ভালোবাসিয়া
ফেলিয়াছিলাম৷ আমার বুকের ভেতরটায় নক্ষত্র-
প্রদীপের ক্ষীণ আলোকছটায় হৃদয়ের
গহীনে সুরের ছন্দ উঠিত৷ যখন তাহাকে প্রথম
দেখিয়াছিলাম, তখন মনে হইলো যেন আমি
নরকের গভীর বুক হইতে পরিত্রাণ পাইয়া স্বর্গের
সুশীতল নীরে সাঁতার কাটিলাম৷ কি অপূর্ব সুখ! মনে
হইলো বিধাতার ভান্ডার শূন্য হইয়া সমস্ত সুখ আমার
হৃদয়ে বহিয়া আসিল৷ সেটা আমার কাছে স্বর্গের
চেয়েও বেশি,নিজের চেয়ও প্রিয়৷
মেয়েটির সাথে আমার প্রথম দেখা হয় সপ্তম
শ্রেণির ক্লাসে৷ তখন ছিলাম খুব ছোট-কোন কিছু
ঠিক ভালো করিয়া বুঝিয়া উঠিতে পারিতাম না৷ তবুও সেই
ক্লাসে মেয়েটিকে দেখিয়া আমার হৃদয়ের রক্ত
সব ঠান্ডা হইয়া স্বর্গর হাওয়া বহাইতে লাগিল৷........ শুনিয়াছিলাম দুইজন ছেলে তাহাকে অনেক
ভালোবাসিত৷ ভালোবাসা কি-আমি নিজেও বুঝিতাম না৷
তবুও বুকের ভেতরটায় কেমন ছন্দ উঠিত৷ সেটা
জীবনের ভাষা-বিধাত্রীর কন্ঠের সুর৷ এর চাইতে
সুখকর কিছু হইতে পারে বলিয়া তখন আমার জানা ছিল না৷
যাহাই হোক মেয়েটির নাম ছিল ইন্দু৷ সেইটা
আকাশের ইন্দু নয়, আমার মনে হইলো স্বর্গের
ইন্দু-আমার জীবনের চার দেয়ালের মাঝখানে যে
চরিটি প্রকোষ্ঠ ছিল তাহার মাঝখানটায় সে আলো
ছড়াইতো৷ কি নিতান্ত সহজ-সরল!ধীরে ধীরে
আমার সমস্ত অন্তর ছাপাইয়া সে আমার সত্ত্বায়
সত্ত্বায় মিশিয়া গেল৷ তাহার রেশম-কালো চুলগুলি
যখন হাওয়ায় উড়িত, মনে হইতো প্রাণপাখি ডানা
মেলিয়া মুক্ত পবনে উডিয়া বেড়াইতেছে৷ তাহার
নির্বাক সাধুতা প্রাণের মাঝে নিজের সত্তাকে ভাসাইয়া
তুলিত৷ নিতান্ত সাদাসিধে মুখখানি শূভ্রতায় মেঘের
দেশে পাড়ি জমাইতো৷
তখন আমি তাহার চাইতে ভালো ছাত্র ছিলাম না৷ সে
ছিল ক্যাডেট কলেজে চান্সপ্রাপ্ত আর আমি
ক্লাসের ১৪ নাম্বার ছাত্র ৷ যাহাই হোক তাহার সাথে
আমার প্রথম কথা হয় বাংলা ক্লাসে৷ তখন মনোয়ারা
ম্যাডাম ক্লাস নিতেছিলেন -আমি ম্যামকে প্রশ্ন
জিজ্ঞেস করিয়াছিলাম৷ ম্যাম ইন্দুকে বলে-ওটার
উত্তর কোনটি হই বে? ইন্দু মনগড়া একটা উত্তর
বলিয়া দিল, যদিও তাহা ঠিক ছিল৷বলিয়া রাখা ভালো-আমার
একটা অভ্যেস ছিল, আমি বাংলায় এমসিকিউ তে ভুল
ধরিতে চাহিতাম৷ সেই কারণে পরীক্ষায় ভালো
নাম্বার আসিত না৷ অথচ স্যারদের মধ্যমনি ছিলাম৷ এখন
কাজের কথায় আসি ৷ আমি ইন্দুর উত্তরে ভুল
ধরিতে চাহিয়াছিলাম, ধরিয়াছিলামও৷ ম্যামকে ডাকও
দিয়াছিয়াম....
পরক্ষণে আমার পিছন হইতে একটা মধুর ডাক-
মোহ..ন৷ আমি ফিরিয়া তাকাইলাম৷ হাসিভরা চাঁদের মতন
একখানা মুখ৷ আমি চাহিতেই বলিয়া উঠিল-মোহন ,
ম্যামকে বলিও না ৷ আমি সিউর না , এমনিতেই
বলিয়াছিলাম৷
আমি তখন ম্যামকে আসল কথাটা না বলিয়া অন্য কথা
বলিলাম৷ তারপর স্কুল ছুটি-আমি বাহির হইয়া আসিলাম৷ আমার
একখানা সাইকেল ছিল-তাহাতে করিয়াই আমি রোজ পাঁচ
কিলোমিটার রাস্তা পারাইয়া স্কুলে আসিতাম৷ ছুটির পর
চলিয়া যাইতাম৷ সেদিন বৃহস্পতিবার৷ আষাঢ়ে বিকেল৷ আকাশে
অনেক মেঘ,, কালো হইয়া ধরাপৃষ্ঠ পডিবার
অপেক্ষায় আছে৷ এমন সময় স্কুল ছুটি হইলো৷
বৃহস্পতিবাব আর সোমবার এই দিন দুইটি আমার খুব
একটা ভালো কাটিত না৷ কারণ, বৃহস্পতিবারের পরদিন
তো শুক্রবার- স্কুলে আসিতে পারিব না৷ আর
সোমবার ছিল আমাদের অর্ধ-দিবসের ক্লাস৷আমি তাই
ভবিতেছিলাম তখন৷ হঠাৎই ঝুরঝুরে বৃষ্টি শুরু হইয়া
গেল৷ সবাই বৃষ্টিতে ভিজিয়াই বাটী চলিয়া গেল৷ আমি
বাটী ফিরিলাম না৷ কারণ ছুটির পরে আমার গণিত
প্রাইভেট ছিল৷ তাই বারান্দার দেয়ালে হেলান দিয়া
দাঁড়াইয়া রহিলাম৷ হঠাৎই চোখ তুলিয়া তাকাইতেই দেখিলাম
ইন্দু- আমার সামনে দিয়া হাঁটিয়া যাইতেছে৷ আমার
চক্ষুজোডা জুডাইয়া গেল৷ মনে হইলো আমার
হৃদয়ের মাঝখানটায় যেন কিছু নাডা দিয়া গেল৷ ইন্দু
আমার চোখের সামনে অনেক বার আসিয়াছিল-
কিন্তু আমি কখনোই তাহাকে ভালো করিয়া দেখি নাই-
কেমন জানি একটা সংকোচ বোধ করিতাম৷ কিন্তু
ঐদিন- ওর খালি পা , পায়ে নূপুরের অস্ফুট আওয়াজ,
হৃদয়ে ছন্দ তুলিয়া হাঁটিয়া যাওয়া , চোখের কোণে
একটা অস্পষ্ট ভাষণ! মনে হইলো মেঘার্ত
আকাশের লুকিয়ে যাওয়া চাঁদ ধরণীপৃষ্ঠে অবতরণ
করিয়াছে৷ আমার মনের মধ্যে কিছু একটা যে ঘটিয়া
যাইতেছে সেইটা সেইদিনই বুঝিয়াছিলাম যেইদিন
তাহাকে প্রথম দেখিয়াছিলাম৷ আমি আনমনে ভাবিতে
লাগিলাম৷ ইন্দু আমার পাশেই একটু দূরে গিয়া দাঁড়াইলো৷
তাহার পরে কি ঘটিল তাহা বলা আবশ্যক মনে করি না৷
যাহাই হোক- বৃষ্টি ছাড়িলে বাটী আসিলাম- গণিত
প্রাইভেট পডা আর হইলো না সেইদিন৷ ইন্দুও চলিয়া
গেল৷ বাটী ফিরিয়া আমি কেমন যেন আনমনা হইয়া
গেলাম৷ মা কিছু জিজ্ঞাসা করিলে তাহার উত্তর দিতে
পারিতাম না৷ শুধু একনাগাড়ে কি যেন ভাবিতাম৷ বাবা
আসিলেন৷ আমায় আনমনা দেখিয়া তিনি ডাকিলেন-
ববু়,,,,,,,,,,,,,
---- হ্যা, বাবা?
--- কি হইয়াছে তোমার? এত ভাবনা কিসের? চিন্তা
করিও না৷ যাহা তুমি ভাবিতেছো একদিন তাহাই সত্য
হইবে, চিন্তা করিও না৷
বাবার কথা কিছু বুঝিতে পারিলাম না৷ তাহলে, আমি যাহা
ভাবিতেছি বাবা কি তাহা ধরিয়া ফেলিয়াছেন৷
হঠাৎই আমার মনে পডিলো, বাবা একদিন আমাকে
শিখিয়েছিলেন কীভাবে ভবিষ্যৎ আন্দাজ করা যায়৷
আমি কিছুক্ষণ চিন্তা করিয়া লাফ দিয়া উঠিলাম৷
তাহলে ইন্দু কি আমার?????
ফেলিয়াছিলাম৷ আমার বুকের ভেতরটায় নক্ষত্র-
প্রদীপের ক্ষীণ আলোকছটায় হৃদয়ের
গহীনে সুরের ছন্দ উঠিত৷ যখন তাহাকে প্রথম
দেখিয়াছিলাম, তখন মনে হইলো যেন আমি
নরকের গভীর বুক হইতে পরিত্রাণ পাইয়া স্বর্গের
সুশীতল নীরে সাঁতার কাটিলাম৷ কি অপূর্ব সুখ! মনে
হইলো বিধাতার ভান্ডার শূন্য হইয়া সমস্ত সুখ আমার
হৃদয়ে বহিয়া আসিল৷ সেটা আমার কাছে স্বর্গের
চেয়েও বেশি,নিজের চেয়ও প্রিয়৷
মেয়েটির সাথে আমার প্রথম দেখা হয় সপ্তম
শ্রেণির ক্লাসে৷ তখন ছিলাম খুব ছোট-কোন কিছু
ঠিক ভালো করিয়া বুঝিয়া উঠিতে পারিতাম না৷ তবুও সেই
ক্লাসে মেয়েটিকে দেখিয়া আমার হৃদয়ের রক্ত
সব ঠান্ডা হইয়া স্বর্গর হাওয়া বহাইতে লাগিল৷........ শুনিয়াছিলাম দুইজন ছেলে তাহাকে অনেক
ভালোবাসিত৷ ভালোবাসা কি-আমি নিজেও বুঝিতাম না৷
তবুও বুকের ভেতরটায় কেমন ছন্দ উঠিত৷ সেটা
জীবনের ভাষা-বিধাত্রীর কন্ঠের সুর৷ এর চাইতে
সুখকর কিছু হইতে পারে বলিয়া তখন আমার জানা ছিল না৷
যাহাই হোক মেয়েটির নাম ছিল ইন্দু৷ সেইটা
আকাশের ইন্দু নয়, আমার মনে হইলো স্বর্গের
ইন্দু-আমার জীবনের চার দেয়ালের মাঝখানে যে
চরিটি প্রকোষ্ঠ ছিল তাহার মাঝখানটায় সে আলো
ছড়াইতো৷ কি নিতান্ত সহজ-সরল!ধীরে ধীরে
আমার সমস্ত অন্তর ছাপাইয়া সে আমার সত্ত্বায়
সত্ত্বায় মিশিয়া গেল৷ তাহার রেশম-কালো চুলগুলি
যখন হাওয়ায় উড়িত, মনে হইতো প্রাণপাখি ডানা
মেলিয়া মুক্ত পবনে উডিয়া বেড়াইতেছে৷ তাহার
নির্বাক সাধুতা প্রাণের মাঝে নিজের সত্তাকে ভাসাইয়া
তুলিত৷ নিতান্ত সাদাসিধে মুখখানি শূভ্রতায় মেঘের
দেশে পাড়ি জমাইতো৷
তখন আমি তাহার চাইতে ভালো ছাত্র ছিলাম না৷ সে
ছিল ক্যাডেট কলেজে চান্সপ্রাপ্ত আর আমি
ক্লাসের ১৪ নাম্বার ছাত্র ৷ যাহাই হোক তাহার সাথে
আমার প্রথম কথা হয় বাংলা ক্লাসে৷ তখন মনোয়ারা
ম্যাডাম ক্লাস নিতেছিলেন -আমি ম্যামকে প্রশ্ন
জিজ্ঞেস করিয়াছিলাম৷ ম্যাম ইন্দুকে বলে-ওটার
উত্তর কোনটি হই বে? ইন্দু মনগড়া একটা উত্তর
বলিয়া দিল, যদিও তাহা ঠিক ছিল৷বলিয়া রাখা ভালো-আমার
একটা অভ্যেস ছিল, আমি বাংলায় এমসিকিউ তে ভুল
ধরিতে চাহিতাম৷ সেই কারণে পরীক্ষায় ভালো
নাম্বার আসিত না৷ অথচ স্যারদের মধ্যমনি ছিলাম৷ এখন
কাজের কথায় আসি ৷ আমি ইন্দুর উত্তরে ভুল
ধরিতে চাহিয়াছিলাম, ধরিয়াছিলামও৷ ম্যামকে ডাকও
দিয়াছিয়াম....
পরক্ষণে আমার পিছন হইতে একটা মধুর ডাক-
মোহ..ন৷ আমি ফিরিয়া তাকাইলাম৷ হাসিভরা চাঁদের মতন
একখানা মুখ৷ আমি চাহিতেই বলিয়া উঠিল-মোহন ,
ম্যামকে বলিও না ৷ আমি সিউর না , এমনিতেই
বলিয়াছিলাম৷
আমি তখন ম্যামকে আসল কথাটা না বলিয়া অন্য কথা
বলিলাম৷ তারপর স্কুল ছুটি-আমি বাহির হইয়া আসিলাম৷ আমার
একখানা সাইকেল ছিল-তাহাতে করিয়াই আমি রোজ পাঁচ
কিলোমিটার রাস্তা পারাইয়া স্কুলে আসিতাম৷ ছুটির পর
চলিয়া যাইতাম৷ সেদিন বৃহস্পতিবার৷ আষাঢ়ে বিকেল৷ আকাশে
অনেক মেঘ,, কালো হইয়া ধরাপৃষ্ঠ পডিবার
অপেক্ষায় আছে৷ এমন সময় স্কুল ছুটি হইলো৷
বৃহস্পতিবাব আর সোমবার এই দিন দুইটি আমার খুব
একটা ভালো কাটিত না৷ কারণ, বৃহস্পতিবারের পরদিন
তো শুক্রবার- স্কুলে আসিতে পারিব না৷ আর
সোমবার ছিল আমাদের অর্ধ-দিবসের ক্লাস৷আমি তাই
ভবিতেছিলাম তখন৷ হঠাৎই ঝুরঝুরে বৃষ্টি শুরু হইয়া
গেল৷ সবাই বৃষ্টিতে ভিজিয়াই বাটী চলিয়া গেল৷ আমি
বাটী ফিরিলাম না৷ কারণ ছুটির পরে আমার গণিত
প্রাইভেট ছিল৷ তাই বারান্দার দেয়ালে হেলান দিয়া
দাঁড়াইয়া রহিলাম৷ হঠাৎই চোখ তুলিয়া তাকাইতেই দেখিলাম
ইন্দু- আমার সামনে দিয়া হাঁটিয়া যাইতেছে৷ আমার
চক্ষুজোডা জুডাইয়া গেল৷ মনে হইলো আমার
হৃদয়ের মাঝখানটায় যেন কিছু নাডা দিয়া গেল৷ ইন্দু
আমার চোখের সামনে অনেক বার আসিয়াছিল-
কিন্তু আমি কখনোই তাহাকে ভালো করিয়া দেখি নাই-
কেমন জানি একটা সংকোচ বোধ করিতাম৷ কিন্তু
ঐদিন- ওর খালি পা , পায়ে নূপুরের অস্ফুট আওয়াজ,
হৃদয়ে ছন্দ তুলিয়া হাঁটিয়া যাওয়া , চোখের কোণে
একটা অস্পষ্ট ভাষণ! মনে হইলো মেঘার্ত
আকাশের লুকিয়ে যাওয়া চাঁদ ধরণীপৃষ্ঠে অবতরণ
করিয়াছে৷ আমার মনের মধ্যে কিছু একটা যে ঘটিয়া
যাইতেছে সেইটা সেইদিনই বুঝিয়াছিলাম যেইদিন
তাহাকে প্রথম দেখিয়াছিলাম৷ আমি আনমনে ভাবিতে
লাগিলাম৷ ইন্দু আমার পাশেই একটু দূরে গিয়া দাঁড়াইলো৷
তাহার পরে কি ঘটিল তাহা বলা আবশ্যক মনে করি না৷
যাহাই হোক- বৃষ্টি ছাড়িলে বাটী আসিলাম- গণিত
প্রাইভেট পডা আর হইলো না সেইদিন৷ ইন্দুও চলিয়া
গেল৷ বাটী ফিরিয়া আমি কেমন যেন আনমনা হইয়া
গেলাম৷ মা কিছু জিজ্ঞাসা করিলে তাহার উত্তর দিতে
পারিতাম না৷ শুধু একনাগাড়ে কি যেন ভাবিতাম৷ বাবা
আসিলেন৷ আমায় আনমনা দেখিয়া তিনি ডাকিলেন-
ববু়,,,,,,,,,,,,,
---- হ্যা, বাবা?
--- কি হইয়াছে তোমার? এত ভাবনা কিসের? চিন্তা
করিও না৷ যাহা তুমি ভাবিতেছো একদিন তাহাই সত্য
হইবে, চিন্তা করিও না৷
বাবার কথা কিছু বুঝিতে পারিলাম না৷ তাহলে, আমি যাহা
ভাবিতেছি বাবা কি তাহা ধরিয়া ফেলিয়াছেন৷
হঠাৎই আমার মনে পডিলো, বাবা একদিন আমাকে
শিখিয়েছিলেন কীভাবে ভবিষ্যৎ আন্দাজ করা যায়৷
আমি কিছুক্ষণ চিন্তা করিয়া লাফ দিয়া উঠিলাম৷
তাহলে ইন্দু কি আমার?????
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ০৮/০৬/২০১৭চমৎকার প্রিয়
-
এম,এ,মতিন ০৭/০৬/২০১৭বেশ চমৎকার লাগলো। অনেক অনেক শুভ কামনা রইল।
-
জয়শ্রী রায় মৈত্র ৩১/০৫/২০১৭বাঃ ... আমরা আবার পুরানো দিনে ফিরিয়া গেলাম তাহাতে কোন সন্দেহ নাই । ইহার জন্য আন্তরিক শুভেচ্ছা রাখিয়া গেলাম ।
-
আলম সারওয়ার ২৯/০৫/২০১৭দারুন হয়েছে বলে শুভেচ্ছা থাকল আমার জন্য
-
জয় নারায়ণ ভট্টাচার্য্য ২৯/০৫/২০১৭বাঃ দারুণ লাগলো।